টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলায় হলদে-সবুজ আনারসের আনাগোনায় বিস্তীর্ণ ফসলি মাঠগুলো যেন হাসছে। হাসির ছোঁয়া লেগেছে কৃষকের ঠোঁটেও। চলতি মৌসুমে আনারসের বাম্পার ফলন হওয়ায় ব্যস্ত দিন কাটছে তাদের।
মাহমুদ হোসাইন অপু/ ঢাকা ট্রিবিউন
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, এ বছর টাঙ্গাইলে মোট ২২ হাজার ৫০০ একর জমিতে আনারসের চাষ করা হয়। এর মধ্যে শুধু মধুপুরেই চাষ হয়েছে ১৮ হাজার ৭৫০ একর জমিতে।
মাহমুদ হোসাইন অপু/ ঢাকা ট্রিবিউন
চলতি মৌসুমে মধুপুর উপজেলায় ২ লাখ ৯ হাজার ৫১২ মেট্রিক টন আনারস উৎপাদন হয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগই “জায়ান্ট কিউ” জাতের আনারস। এছাড়া ৫০০ একর জমিতে চাষ হয়েছে “হানি কুইন” জাতের আনারসের।
মাহমুদ হোসাইন অপু/ ঢাকা ট্রিবিউন
কৃষকরা জানিয়েছেন, প্রতিটি আনারস উৎপাদনে তাদের খরচ হয় ১০ থেকে ১২ টাকা। বড় আকৃতির আনারস বিক্রি হয় ২৫ টাকায়। মাঝারি আকৃতির আনারস ১৫ টাকায় এবং ছোট আকৃতিরগুলো ৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে, আনারসপ্রতি পরিবহন খরচ এবং ফসল তুলতে মজুরি বাবদ তাদের ৪-৫ টাকা খরচ হচ্ছে।
মাহমুদ হোসাইন অপু/ ঢাকা ট্রিবিউন