Sunday, March 16, 2025

সেকশন

English
Dhaka Tribune

২০২০ সালের মধ্যেই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে

‘এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি বিমানবন্দর থেকে শুরু হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। এর মাঝখানে পড়বে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, সোনারগা হোটেল, মগবাজার, পলাশী এবং কমলাপুর’।

আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ১১:৫২ এএম

২০২০ সালের মধ্যেই ৪৬.৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণকাজ সমাপ্ত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত বুধবার সংসদ অধিবেশনের প্রশ্নোত্তর পর্বে ঢাকা-১১ আসনের সংসদ সদস্য একেএম রহমতুল্লাহর প্রশ্নের উত্তরে তিনি একথা বলেন। 

তিনি এসময় বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ১,১৮৯ টি ওয়ার্কিং পাইল, ২৩৬ টি পাইল ক্যাপ, ২০ টি ক্রস বীম, ১১৯ টি কলাম এবং ১৫০ টি আই গার্ডারের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়েছে’। 

তিনি আরও বলেন, ‘এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি বিমানবন্দর থেকে শুরু হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। এর মাঝখানে পড়বে কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, সোনারগা হোটেল, মগবাজার, পলাশী এবং কমলাপুর’। 

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনস্ত ‘পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ’ প্রকল্পের উদ্যোগে এবং একটি থাই-ইটালিয়ান ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির অর্থায়নে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজটি এগিয়ে চলেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী  চলমান এই প্রকল্পে সরকারের তরফ থেকে ২৭% ভর্তূকি দেওয়ার কথাও জানান। 

যানজট নিরসনে সরকারের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরার সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে ১৬,৩৮৯ কোটি ব্যয়ে ৩৯.২৪ কিলোমিটার বিস্তৃত ঢাকা-পূর্ব-পশ্চিম এলিভেটেড হাইওয়ে নির্মাণ করা হবে। এছাড়াও ১৬,৯০১ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৪ কিলোমিটার দীর্ঘ ঢাকা- আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের একটি প্রকল্পও সরকার সম্প্রতি অনুমোদন দিয়েছে। চীন সরকারের সাথে এব্যাপারে গত নভেম্বরে একটি বাণিজ্যিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে’। 

এসময় বাংলাদেশ সরকার এবং চীনের এক্সিম ব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে প্রকল্পটি সম্পন্ন হবার কথাও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

   

About

Popular Links

x