কোভিড: খুলনায় রাত ৮টার পর খোলা রাখা যাবে না মার্কেট-দোকান
খুলনায় ১১ জানুয়ারি থেকে রাত ৮টার মধ্যে সকল মার্কেট দোকান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা জেলা ও মহানগর করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটি
জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় খুলনা জেলা ও মহানগর করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটির সভা/ ঢাকা ট্রিবিউন
হেদায়েত হোসেন মোল্লা, খুলনা
প্রকাশ : ০৭ জানুয়ারি ২০২২, ০৯:৪৯ পিএমআপডেট : ০৭ জানুয়ারি ২০২২, ০৯:৪৯ পিএম
খুলনায় ১১ জানুয়ারি থেকে রাত ৮টার মধ্যে সকল মার্কেট দোকান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা জেলা ও মহানগর করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটি। তবে কাঁচা বাজার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এ সিদ্ধান্ত প্রযোজ্য নয়। বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) বিকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদারের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।
প্রধান অতিথির বক্তৃতার সিটি মেয়র বলেন, “মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানলে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। প্রতিবেশী দেশ ভারতে করোনাভাইরাসের নতুন ধরণের বিস্তারের কারণে আমরা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছি। ভাইরাসের নতুন ধরণ ছড়িয়ে পড়ার আগেই আমাদের প্রস্তুতি নিয়ে সচেতন থাকতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। আগামী ১১ জানুয়ারি হতে রাত ৮টার পরে নগরীতে মার্কেট-দোকান খোলা রাখা যাবে না। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল পরিবহন ও কাঁচামালের আড়তের ক্ষেত্রে এ সময়সীমা প্রযোজ্য নয়।
সভায় সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, বর্তমানে খুলনা জেলায় করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন। করোনাভাইরাসের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত জেলায় এক লাখ ৬১ হাজার ৭২০টি পরীক্ষার বিপরীতে ২৮ হাজার ১৯ জন রোগীর কোভিড শনাক্ত হয়। গত নভেম্বর মাসে জেলায় তিন জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। ডিসেম্বর মাসে করোনাভাইরাসে জেলায় কোনো প্রাণহানি হয়নি। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে সকল স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মানা ও মাস্ক পরিধানের বিকল্প নেই। টিকা নেওয়ার পরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে মৃত্যুহার অনেক কম। তাই টিকা গ্রহণে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা প্রয়োজন।
সভায় খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কর তাজুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান, খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপ-প্রধান তথ্য অফিসার জিনাত আরা আহমেদ, খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম নজরুল ইসলামসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
কোভিড: খুলনায় রাত ৮টার পর খোলা রাখা যাবে না মার্কেট-দোকান
খুলনায় ১১ জানুয়ারি থেকে রাত ৮টার মধ্যে সকল মার্কেট দোকান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা জেলা ও মহানগর করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটি
খুলনায় ১১ জানুয়ারি থেকে রাত ৮টার মধ্যে সকল মার্কেট দোকান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে খুলনা জেলা ও মহানগর করোনাভাইরাস প্রতিরোধ কমিটি। তবে কাঁচা বাজার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এ সিদ্ধান্ত প্রযোজ্য নয়। বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) বিকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
জেলা প্রশাসক মো. মনিরুজ্জামান তালুকদারের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।
প্রধান অতিথির বক্তৃতার সিটি মেয়র বলেন, “মানুষ স্বাস্থ্যবিধি মানলে করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। প্রতিবেশী দেশ ভারতে করোনাভাইরাসের নতুন ধরণের বিস্তারের কারণে আমরা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছি। ভাইরাসের নতুন ধরণ ছড়িয়ে পড়ার আগেই আমাদের প্রস্তুতি নিয়ে সচেতন থাকতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। আগামী ১১ জানুয়ারি হতে রাত ৮টার পরে নগরীতে মার্কেট-দোকান খোলা রাখা যাবে না। তবে নিত্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল পরিবহন ও কাঁচামালের আড়তের ক্ষেত্রে এ সময়সীমা প্রযোজ্য নয়।
সভায় সিভিল সার্জন ডা. নিয়াজ মোহাম্মদ জানান, বর্তমানে খুলনা জেলায় করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়া একজন রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছেন। করোনাভাইরাসের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত জেলায় এক লাখ ৬১ হাজার ৭২০টি পরীক্ষার বিপরীতে ২৮ হাজার ১৯ জন রোগীর কোভিড শনাক্ত হয়। গত নভেম্বর মাসে জেলায় তিন জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। ডিসেম্বর মাসে করোনাভাইরাসে জেলায় কোনো প্রাণহানি হয়নি। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে সকল স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মানা ও মাস্ক পরিধানের বিকল্প নেই। টিকা নেওয়ার পরে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে মৃত্যুহার অনেক কম। তাই টিকা গ্রহণে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা প্রয়োজন।
সভায় খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কর তাজুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আসাদুজ্জামান, খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিসের উপ-প্রধান তথ্য অফিসার জিনাত আরা আহমেদ, খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম নজরুল ইসলামসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।