দ্বিতীয় বিয়ে করলে সম্পত্তি ভাগ হয়ে যাবে- এই চিন্তা থেকে স্বপন তার বাবাকে হত্যা করে বলেও জানান ওসি
দুলাল আবদুল্লাহ, রাজশাহী
প্রকাশ : ২০ জানুয়ারি ২০২২, ০২:০৭ পিএমআপডেট : ২০ জানুয়ারি ২০২২, ০২:০৭ পিএম
রাজশাহীর পবা উপজেলায় দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাওয়ায় বাবাকে গলাকেটে হত্যার পর সেপটিক ট্যাঙ্কিতে লাশ লুকিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার আশগ্রামে থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে দামকুড়া থানা পুলিশ।
জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাত বারোটার দিকে হত্যা করা হয় তাকে। এ ঘটনায় তার ছেলে স্বপনকে আটক করেছে পুলিশ।
ভুক্তভোগী ওই বাবার নাম সাজ্জাদ হোসেন (৬৫)। তিনি ওই গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দামকুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম জানান, গত মঙ্গলবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন সাজ্জাদ হোসেন। বুধবার ওর বড় ছেলে আবদুল হাদি থানায় এসে নিখোঁজের জিডি করেন। নিখোঁজের বিষয়ে জানার জন্য হাদির ছোটভাই স্বপনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। একপর্যায়ে সে বাবাকে গলাকেটে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করে।
অভিযুক্তের বরাতে ওসি মাহবুব আলম জানান, প্রথমে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করা হয় সাজ্জাদ হোসেনকে। এতে ব্যর্থ হয়ে পড়ে গলাকেটে হত্যা করে সে। হত্যার পর বাবা সাজ্জাদ হোসেনের মরদেহ বাড়ির টয়লেটের সেপটিক ট্যাঙ্কিতে ফেলে দেয়। একবছর আগে তার মা মারা যান। এরপর বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করার কথা বলছিলেন বাসায়। দ্বিতীয় বিয়ে করলে সম্পত্তি ভাগ হয়ে যাবে- এই চিন্তা থেকে স্বপন তার বাবাকে হত্যা করে বলেও জানান ওসি।
দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাওয়ায় বাবাকে গলাকেটে হত্যা
দ্বিতীয় বিয়ে করলে সম্পত্তি ভাগ হয়ে যাবে- এই চিন্তা থেকে স্বপন তার বাবাকে হত্যা করে বলেও জানান ওসি
রাজশাহীর পবা উপজেলায় দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাওয়ায় বাবাকে গলাকেটে হত্যার পর সেপটিক ট্যাঙ্কিতে লাশ লুকিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার আশগ্রামে থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে দামকুড়া থানা পুলিশ।
জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাত বারোটার দিকে হত্যা করা হয় তাকে। এ ঘটনায় তার ছেলে স্বপনকে আটক করেছে পুলিশ।
ভুক্তভোগী ওই বাবার নাম সাজ্জাদ হোসেন (৬৫)। তিনি ওই গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দামকুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুব আলম জানান, গত মঙ্গলবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন সাজ্জাদ হোসেন। বুধবার ওর বড় ছেলে আবদুল হাদি থানায় এসে নিখোঁজের জিডি করেন। নিখোঁজের বিষয়ে জানার জন্য হাদির ছোটভাই স্বপনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। একপর্যায়ে সে বাবাকে গলাকেটে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করে।
অভিযুক্তের বরাতে ওসি মাহবুব আলম জানান, প্রথমে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করা হয় সাজ্জাদ হোসেনকে। এতে ব্যর্থ হয়ে পড়ে গলাকেটে হত্যা করে সে। হত্যার পর বাবা সাজ্জাদ হোসেনের মরদেহ বাড়ির টয়লেটের সেপটিক ট্যাঙ্কিতে ফেলে দেয়। একবছর আগে তার মা মারা যান। এরপর বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করার কথা বলছিলেন বাসায়। দ্বিতীয় বিয়ে করলে সম্পত্তি ভাগ হয়ে যাবে- এই চিন্তা থেকে স্বপন তার বাবাকে হত্যা করে বলেও জানান ওসি।
বিষয়: