প্রকাশ : ২৩ জানুয়ারি ২০২২, ০১:০২ পিএমআপডেট : ২৩ জানুয়ারি ২০২২, ০১:১১ পিএম
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পাশে দাঁড়িয়েছেন অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যরা। এমনকি চলমান পরিস্থিতিতে যদি শাবি উপাচার্যকে পদত্যাগ করতে হয় তাহলে তারাও পদত্যাগ করতে প্রস্তুত।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল বৈঠকে তারা এ কথা জানান। দেশের অন্তত ৩৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা ওই বৈঠকে যোগ দেন, যার মধ্যে ছিলেন শাবিপ্রবির উপাচার্য ফরিদ উদ্দিনও। এক প্রতিবেদনে এ কথা জানায় প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণ।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বৈঠকে শাবিপ্রবির আন্দোলন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় এবং উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের প্রতি সহমর্মিতা জানানো হয়। বক্তব্য দেওয়া উপাচার্যদের সুর ছিল এমন, শিক্ষার্থীরা প্রভোস্টের পদত্যাগ বা তার অপসারণ চেয়েছিলেন। উপাচার্য সেই দাবি মেনে নেওয়ার কথাও বলেছেন। এরপরও সভায় যাওয়ার পথে উপাচার্যকে ধাওয়া করা হয়। অবরুদ্ধ করা হয়।
বৈঠকে উল্লেখ করা হয়, এভাবে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ উপাচার্যকে অপমান করবে, ধাওয়া করবে—এভাবে চললে বিশ্ববিদ্যালয়ই চালানো যাবে না। সব বিশ্ববিদ্যালয়েই একই পরিস্থিতি হতে পারে। তাই ফরিদ উদ্দিনকে যদি পদত্যাগ করতে হয়, তাহলে অন্যরাও পদত্যাগ করতে প্রস্তুত আছেন।
প্রতিবেদনটিতে সূত্রের বরাতে বলা হয়েছে, বৈঠকে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য আনোয়ার হোসেন মূলত অন্য উপাচার্যদের পদত্যাগের প্রসঙ্গটি তোলেন। শনিবার (২২ জানুয়ারি) তিনি জানান, এ ধরনের কথা সভায় উত্থাপন করা হয়েছে। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যখন ঘটনাপ্রবাহ বলেন, তখন সব শুনে উপাচার্যদের প্রতিক্রিয়া ছিল এই ঘটনাপ্রবাহে উনি পদত্যাগ করতে পারেন না। তারাও তার সঙ্গে আছেন।
যবিপ্রবি উপাচার্য বলেন, “কথা তো অনেক হয়। তবে এ ধরনের প্রস্তাব গৃহীত হয়নি। আমরা চাই আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হোক।”
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একজন সাদিয়া আফরিন বলেন, “আমাদের আন্দোলন যৌক্তিক। একজন উপাচার্য কী করেছেন, সেটি যদি সবাই নিজের ঘাড়ে নিতে চান, তাহলে সবারই (বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যেরা) পদত্যাগ করা উচিত।”
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠনের এই মতামত সরকার বা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো না হলেও সংগঠনটির সভাপতি ও ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হাবিবুর রহমান শনিবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিনিধিদলের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে শিক্ষামন্ত্রীর সরকারি বাসায় বৈঠকটি হয়।
বৈঠকে শাবিপ্রবির শিক্ষক প্রতিনিধি ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী শহীদুল্লাহ, সদস্য মোহাম্মদ আলমগীর, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি তুলসী কুমার দাস, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুহিবুল আলম, ফিজিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন মো. রাশেদ তালুকদার, অ্যাপ্লায়েড সায়েন্সেস অনুষদের ডিন আরিফুল ইসলাম ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন খায়রুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকেরা উপাচার্যদের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, “এ রকম কথা আমি শুনিনি। তবে এটাও ঠিক একজন শিক্ষক যখন লাঞ্ছিত হন, তখন সারা দেশের শিক্ষকেরাও নিশ্চয়ই ব্যথিত হন। এখানে অনেক রকম ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সুষ্ঠু সমাধানে যেতে হবে।”
শিক্ষামন্ত্রী অনশন প্রত্যাহার করে শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসার আহ্বান জানান। তিনি জানান, পারিবারিক কারণে এখন তিনি সিলেটে যেতে পারছেন না। তবে প্রয়োজনে তার প্রতিনিধি যেতে পারেন। শিক্ষার্থীরা যখনই কথা বলতে রাজি হবে, তখনই প্রতিনিধি যেতে পারবেন।
এদিকে, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনও শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে।
গত ১৩ জানুয়ারি রাতে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে তার পদত্যাগসহ কয়েকশ ছাত্রীর তিন দফা দাবিতে শুরু করা আন্দোলনের মাধ্যমে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। ১৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ছাত্রীদের আন্দোলনে ছাত্রলীগের হামলার দিন বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন। তখন শিক্ষার্থীদের ব্যাপক লাঠিপেটা করা হয় এবং তাদের লক্ষ্য করে শটগানের গুলি ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীরা তা উপেক্ষা করে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন।
গত বুধবার (১৯ জানুয়ারি) থেকে শাবির ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগের দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। ৭ জন অনশনস্থলে এবং একজন পারিবারিক কারণে অনশন ভেঙেছেন। শনিবার রাত থেকে তাদের সঙ্গে আরও ৩ জন শিক্ষার্থী গণঅনশনে যোগ দিয়েছে।
শাবি উপাচার্যের জন্য পদত্যাগেও রাজি অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা!
শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনও
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পাশে দাঁড়িয়েছেন অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যরা। এমনকি চলমান পরিস্থিতিতে যদি শাবি উপাচার্যকে পদত্যাগ করতে হয় তাহলে তারাও পদত্যাগ করতে প্রস্তুত।
বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল বৈঠকে তারা এ কথা জানান। দেশের অন্তত ৩৫টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা ওই বৈঠকে যোগ দেন, যার মধ্যে ছিলেন শাবিপ্রবির উপাচার্য ফরিদ উদ্দিনও। এক প্রতিবেদনে এ কথা জানায় প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণ।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বৈঠকে শাবিপ্রবির আন্দোলন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় এবং উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের প্রতি সহমর্মিতা জানানো হয়। বক্তব্য দেওয়া উপাচার্যদের সুর ছিল এমন, শিক্ষার্থীরা প্রভোস্টের পদত্যাগ বা তার অপসারণ চেয়েছিলেন। উপাচার্য সেই দাবি মেনে নেওয়ার কথাও বলেছেন। এরপরও সভায় যাওয়ার পথে উপাচার্যকে ধাওয়া করা হয়। অবরুদ্ধ করা হয়।
আরও পড়ুন- শাবি শিক্ষার্থীদের অনশন প্রত্যাহারের অনুরোধ শিক্ষামন্ত্রীর
বৈঠকে উল্লেখ করা হয়, এভাবে মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ উপাচার্যকে অপমান করবে, ধাওয়া করবে—এভাবে চললে বিশ্ববিদ্যালয়ই চালানো যাবে না। সব বিশ্ববিদ্যালয়েই একই পরিস্থিতি হতে পারে। তাই ফরিদ উদ্দিনকে যদি পদত্যাগ করতে হয়, তাহলে অন্যরাও পদত্যাগ করতে প্রস্তুত আছেন।
প্রতিবেদনটিতে সূত্রের বরাতে বলা হয়েছে, বৈঠকে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য আনোয়ার হোসেন মূলত অন্য উপাচার্যদের পদত্যাগের প্রসঙ্গটি তোলেন। শনিবার (২২ জানুয়ারি) তিনি জানান, এ ধরনের কথা সভায় উত্থাপন করা হয়েছে। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য যখন ঘটনাপ্রবাহ বলেন, তখন সব শুনে উপাচার্যদের প্রতিক্রিয়া ছিল এই ঘটনাপ্রবাহে উনি পদত্যাগ করতে পারেন না। তারাও তার সঙ্গে আছেন।
আরও পড়ুন- শাবিতে এবার গণ-অনশনের ডাক
যবিপ্রবি উপাচার্য বলেন, “কথা তো অনেক হয়। তবে এ ধরনের প্রস্তাব গৃহীত হয়নি। আমরা চাই আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান হোক।”
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একজন সাদিয়া আফরিন বলেন, “আমাদের আন্দোলন যৌক্তিক। একজন উপাচার্য কী করেছেন, সেটি যদি সবাই নিজের ঘাড়ে নিতে চান, তাহলে সবারই (বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যেরা) পদত্যাগ করা উচিত।”
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সংগঠনের এই মতামত সরকার বা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো না হলেও সংগঠনটির সভাপতি ও ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হাবিবুর রহমান শনিবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রতিনিধিদলের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে শিক্ষামন্ত্রীর সরকারি বাসায় বৈঠকটি হয়।
আরও পড়ুন- শাবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত
বৈঠকে শাবিপ্রবির শিক্ষক প্রতিনিধি ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী শহীদুল্লাহ, সদস্য মোহাম্মদ আলমগীর, শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি তুলসী কুমার দাস, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুহিবুল আলম, ফিজিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন মো. রাশেদ তালুকদার, অ্যাপ্লায়েড সায়েন্সেস অনুষদের ডিন আরিফুল ইসলাম ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন খায়রুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকেরা উপাচার্যদের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, “এ রকম কথা আমি শুনিনি। তবে এটাও ঠিক একজন শিক্ষক যখন লাঞ্ছিত হন, তখন সারা দেশের শিক্ষকেরাও নিশ্চয়ই ব্যথিত হন। এখানে অনেক রকম ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সুষ্ঠু সমাধানে যেতে হবে।”
শিক্ষামন্ত্রী অনশন প্রত্যাহার করে শিক্ষার্থীদের আলোচনায় বসার আহ্বান জানান। তিনি জানান, পারিবারিক কারণে এখন তিনি সিলেটে যেতে পারছেন না। তবে প্রয়োজনে তার প্রতিনিধি যেতে পারেন। শিক্ষার্থীরা যখনই কথা বলতে রাজি হবে, তখনই প্রতিনিধি যেতে পারবেন।
এদিকে, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনও শাবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে।
গত ১৩ জানুয়ারি রাতে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদের বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ তুলে তার পদত্যাগসহ কয়েকশ ছাত্রীর তিন দফা দাবিতে শুরু করা আন্দোলনের মাধ্যমে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। ১৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় ছাত্রীদের আন্দোলনে ছাত্রলীগের হামলার দিন বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেন। তখন শিক্ষার্থীদের ব্যাপক লাঠিপেটা করা হয় এবং তাদের লক্ষ্য করে শটগানের গুলি ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে পুলিশ। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ও শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীরা তা উপেক্ষা করে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন।
গত বুধবার (১৯ জানুয়ারি) থেকে শাবির ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগের দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। ৭ জন অনশনস্থলে এবং একজন পারিবারিক কারণে অনশন ভেঙেছেন। শনিবার রাত থেকে তাদের সঙ্গে আরও ৩ জন শিক্ষার্থী গণঅনশনে যোগ দিয়েছে।
বিষয়: