সংস্কারের ৪ মাসেই দেবে গেল কুষ্টিয়ার আঞ্চলিক মহাসড়ক
গুরুত্বপূর্ণ এই মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে পরিবহন চালক ও পথচারীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২১, ০৪:২৪ পিএমআপডেট : ১৫ নভেম্বর ২০২১, ০৪:২৪ পিএম
কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমারখালী বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন গোলচত্ত্বর এলাকায় সড়কের দুইপাশ দেবে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সংস্কারের মাত্র চার মাসের মাথায় আবারও সড়কটির দুইপাশ দেবে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। গুরুত্বপূর্ণ এই মহাসড়ক দিয়ে যাতায়ত করতে গিয়ে পরিবহন চালক ও পথচারীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত কয়েক মাস আগেও গোলচত্ত্বর এলাকায় একই মহাসড়ক দেবে গিয়েছিল। বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তা মেরামত করেছিল। কিন্তু মাত্র চার মাসের মাথায় মহাসড়ক আবারও দেবে গেছে। তাদের দাবি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের কারণেই বার বার সড়কটি দেবে যাচ্ছে।
সরেজমিনে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, গোলচত্ত্বর সংলগ্ন পশ্চিম-উত্তর মহাসড়কের কিছু অংশ দেবে গেছে। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আঞ্চলিক এই মহাসড়কটি দিয়ে প্রতিদিনই হাজার হাজার বাস, ট্রাক, প্রাইভেটকার ও মাইক্রো, ব্যাটারিচালিত অটোসিএনজি, মোটরসাইকেল, বাইসাইকেলসহ বিভিন্ন প্রকারের ছোট বড় যানবাহন ও মানুষ চলাচল করে। বাসস্ট্যান্ড এলাকাটি উপজেলার মধ্যভাগে অবস্থিত হওয়ায় সকল যানবহন ও জনগণ এই স্থান দিয়েই চলাচল করে থাকেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মাত্র আট মাস আগে এই মহাসড়কটি পুনর্নির্মাণ শেষ হয়েছে। এর মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে এ বছরের জুনের দিকে গোলচত্ত্বর এলাকায় সড়ক দেবে যায়। পরে গত ২০ জুন দেবে যাওয়া ওই অংশ মেরামত করা হয়। কিন্তু বর্তমানে আবার সড়ক দেবে চলাচলে ঝুঁকির সৃষ্টি হয়েছে।
সংস্কারের ৪ মাসেই দেবে গেল কুষ্টিয়ার আঞ্চলিক মহাসড়ক
গুরুত্বপূর্ণ এই মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে পরিবহন চালক ও পথচারীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে
কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমারখালী বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন গোলচত্ত্বর এলাকায় সড়কের দুইপাশ দেবে গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সংস্কারের মাত্র চার মাসের মাথায় আবারও সড়কটির দুইপাশ দেবে যাওয়ায় যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি। গুরুত্বপূর্ণ এই মহাসড়ক দিয়ে যাতায়ত করতে গিয়ে পরিবহন চালক ও পথচারীদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত কয়েক মাস আগেও গোলচত্ত্বর এলাকায় একই মহাসড়ক দেবে গিয়েছিল। বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তা মেরামত করেছিল। কিন্তু মাত্র চার মাসের মাথায় মহাসড়ক আবারও দেবে গেছে। তাদের দাবি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহারের কারণেই বার বার সড়কটি দেবে যাচ্ছে।
সরেজমিনে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, গোলচত্ত্বর সংলগ্ন পশ্চিম-উত্তর মহাসড়কের কিছু অংশ দেবে গেছে। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আঞ্চলিক এই মহাসড়কটি দিয়ে প্রতিদিনই হাজার হাজার বাস, ট্রাক, প্রাইভেটকার ও মাইক্রো, ব্যাটারিচালিত অটোসিএনজি, মোটরসাইকেল, বাইসাইকেলসহ বিভিন্ন প্রকারের ছোট বড় যানবাহন ও মানুষ চলাচল করে। বাসস্ট্যান্ড এলাকাটি উপজেলার মধ্যভাগে অবস্থিত হওয়ায় সকল যানবহন ও জনগণ এই স্থান দিয়েই চলাচল করে থাকেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মাত্র আট মাস আগে এই মহাসড়কটি পুনর্নির্মাণ শেষ হয়েছে। এর মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে এ বছরের জুনের দিকে গোলচত্ত্বর এলাকায় সড়ক দেবে যায়। পরে গত ২০ জুন দেবে যাওয়া ওই অংশ মেরামত করা হয়। কিন্তু বর্তমানে আবার সড়ক দেবে চলাচলে ঝুঁকির সৃষ্টি হয়েছে।