প্রকাশ : ০৬ ডিসেম্বর ২০২১, ০৮:২১ পিএমআপডেট : ০৫ নভেম্বর ২০২৩, ১২:৫৪ পিএম
চেক প্রতারণায় ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেলের বিরুদ্ধে এবার সাতক্ষীরা আদালতে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) ইয়ামাহার আরওয়ান ফাইভ ভার্সন থ্রি মোটরসাইকেল না পেয়ে শেখ তানভীর হোসেন সাতক্ষীরা আমলী আদালত-১ এ এই মামলাটি দায়ের করেন।
আদালতের মুখ্য বিচারিক হাকিম হুমায়ুন কবির মামলায় আসামির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, মোহাম্মদ রাসেল একজন প্রতারক ও বিশ্বাস ভঙ্গকারী ব্যক্তি। তিনি ইভ্যালির মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে আসছিলেন। ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ব্যবহারের লক্ষ্যে ইয়ামাহার আরওয়ান ফাইভ ভার্সন থ্রি মোটরসাইকেল (ইন্দোনেশিয়া ভার্সন) ক্রয়ের জন্য নির্ধারিত বিশেষ অফার মূল্যে দুই লাখ ৯৪ হাজার ৮৭৩ টাকা পরিশোধ করেন। মোটরসাইকেলটি ৪৫ দিনের মধ্যে বাদীকে সরবরাহ করার কথা ছিল। আসামি উল্লিখিত সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেলটি সরবরাহ করতে না পারায় উক্ত প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ী নীতিমালা অনুযায়ী উল্লিখিত মোটরসাইকেলের এম আর পি (সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য) বাবদ বাদীকে ৫ লাখ টাকার একটি চেক দেন। চেকটি নগদায়নের জন্য সর্বশেষ গত ৩ অক্টোবর বাদীর নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়।
বাদী চেকটি ডিজঅনারের বিষয় আসামিকে জানানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে বিজ্ঞ আইনজীবীর মাধ্যমে গত ১১ অক্টোবর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায় ডিমান্ড নোটিশ পাঠায়। অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ অক্টোবর নোটিশটি ফেরত আসে। এক পর্যায়ে কোনো উপায় না পেয়ে তিনি মামলা করতে বাধ্য হয়েছেন।
মামলাটির বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোস্তফা আসাদুজ্জামান দিলু বলেন, “মামলাটি মূলত চেক ডিজঅনার মামলা। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আসামি মোহাম্মদ রাসেলের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন। আগামী ২৪ মার্চ এই মামলার পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে।”
চেক প্রতারণা: ইভ্যালির রাসেলের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
আদালতের মুখ্য বিচারিক হাকিম হুমায়ুন কবির মামলায় আসামির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন
চেক প্রতারণায় ইভ্যালির সিইও মোহাম্মদ রাসেলের বিরুদ্ধে এবার সাতক্ষীরা আদালতে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২ ডিসেম্বর) ইয়ামাহার আরওয়ান ফাইভ ভার্সন থ্রি মোটরসাইকেল না পেয়ে শেখ তানভীর হোসেন সাতক্ষীরা আমলী আদালত-১ এ এই মামলাটি দায়ের করেন।
আদালতের মুখ্য বিচারিক হাকিম হুমায়ুন কবির মামলায় আসামির বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, মোহাম্মদ রাসেল একজন প্রতারক ও বিশ্বাস ভঙ্গকারী ব্যক্তি। তিনি ইভ্যালির মাধ্যমে অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে আসছিলেন। ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ব্যবহারের লক্ষ্যে ইয়ামাহার আরওয়ান ফাইভ ভার্সন থ্রি মোটরসাইকেল (ইন্দোনেশিয়া ভার্সন) ক্রয়ের জন্য নির্ধারিত বিশেষ অফার মূল্যে দুই লাখ ৯৪ হাজার ৮৭৩ টাকা পরিশোধ করেন। মোটরসাইকেলটি ৪৫ দিনের মধ্যে বাদীকে সরবরাহ করার কথা ছিল। আসামি উল্লিখিত সময়ের মধ্যে মোটরসাইকেলটি সরবরাহ করতে না পারায় উক্ত প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়ী নীতিমালা অনুযায়ী উল্লিখিত মোটরসাইকেলের এম আর পি (সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য) বাবদ বাদীকে ৫ লাখ টাকার একটি চেক দেন। চেকটি নগদায়নের জন্য সর্বশেষ গত ৩ অক্টোবর বাদীর নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে জমা দিলে তা ডিজঅনার হয়।
বাদী চেকটি ডিজঅনারের বিষয় আসামিকে জানানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে বিজ্ঞ আইনজীবীর মাধ্যমে গত ১১ অক্টোবর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায় ডিমান্ড নোটিশ পাঠায়। অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ অক্টোবর নোটিশটি ফেরত আসে। এক পর্যায়ে কোনো উপায় না পেয়ে তিনি মামলা করতে বাধ্য হয়েছেন।
মামলাটির বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোস্তফা আসাদুজ্জামান দিলু বলেন, “মামলাটি মূলত চেক ডিজঅনার মামলা। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে আসামি মোহাম্মদ রাসেলের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছেন। আগামী ২৪ মার্চ এই মামলার পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়েছে।”