ইউজিসির প্রতিবেদনে গবেষণায় চুরি বন্ধে একটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা এবং সফটওয়্যারের ব্যবহার বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ০১ জানুয়ারি ২০২২, ০৮:৩৬ পিএমআপডেট : ০১ জানুয়ারি ২০২২, ০৮:৩৬ পিএম
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সান্ধ্যকালীন, উইকেন্ড ও এক্সিকিউটিভ কোর্সগুলো বন্ধের সুপারিশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। কমিশনের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। ইউজিসি বলছে, এই কোর্সগুলোর কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।
প্রতিবেদনে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন এবং অন্যান্য ফি এর ক্ষেত্রে সামঞ্জস্যতাসহ আরও বেশকিছু সুপারিশ করেছে। এছাড়াও কোর্সগুলোর বন্ধের সুপারিশ করে বলা হয়, এগুলো নিয়ন্ত্রিত নয় এবং বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।
ইউজিসির প্রতিবেদনে অনলাইন এবং স্ব-শরীরের ক্লাসকে একত্রিত করে একটি মিশ্রিত শিক্ষা মডেল প্রস্তুত করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা হাইব্রিড মডেলের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করবে। ইউজিসির প্রতিবেদনে উচ্চ শিক্ষার জন্য বাজেট বরাদ্দ বাড়ানোসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করা হয়েছে।
সুপারিশে বলা হয়, ২০২২ সালের মধ্যে জাতীয় বাজেটের অন্তত ২% এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৬% উচ্চ শিক্ষার জন্য বরাদ্দ করতে হবে। উচ্চ শিক্ষায় বর্তমানে জাতীয় বাজেটের ০.৮৭% বরাদ্দ রয়েছে।
ইউজিসি চেয়ারম্যান কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, “অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এই সান্ধ্যকালীন, উইকেন্ড এবং এক্সিকিউটিভ কোর্স পরিচালনা করছে এবং সেগুলো নিয়ন্ত্রিত নয়। এই কোর্সগুলো ইচ্ছে মতো খোলা হচ্ছে এবং কিছু ক্ষেত্রে মাত্র ২ বছর আগে খোলা বিভাগগুলো উইকেন্ড ও সান্ধ্যকালীন কোর্স পরিচালনা করছে।”
তিনি বলেন, “আমরা এমন কোর্সের অনুমতি দিচ্ছি যেগুলো অ্যাকাডেমিক উদ্দেশ্যে কাজ করবে এবং ভালোভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে।”
ইউজিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উদ্বেগের বিষয় যে গবেষণায় চুরির অভিযোগ বাড়ছে। গবেষণায় চুরি বন্ধে একটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা এবং সফটওয়্যারের ব্যবহার বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
সান্ধ্যকালীন কোর্স বন্ধের সুপারিশ ইউজিসির
ইউজিসির প্রতিবেদনে গবেষণায় চুরি বন্ধে একটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা এবং সফটওয়্যারের ব্যবহার বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সান্ধ্যকালীন, উইকেন্ড ও এক্সিকিউটিভ কোর্সগুলো বন্ধের সুপারিশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। কমিশনের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। ইউজিসি বলছে, এই কোর্সগুলোর কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।
প্রতিবেদনে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন এবং অন্যান্য ফি এর ক্ষেত্রে সামঞ্জস্যতাসহ আরও বেশকিছু সুপারিশ করেছে। এছাড়াও কোর্সগুলোর বন্ধের সুপারিশ করে বলা হয়, এগুলো নিয়ন্ত্রিত নয় এবং বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে পরিচালিত হচ্ছে।
ইউজিসির প্রতিবেদনে অনলাইন এবং স্ব-শরীরের ক্লাসকে একত্রিত করে একটি মিশ্রিত শিক্ষা মডেল প্রস্তুত করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা হাইব্রিড মডেলের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন করবে। ইউজিসির প্রতিবেদনে উচ্চ শিক্ষার জন্য বাজেট বরাদ্দ বাড়ানোসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করা হয়েছে।
সুপারিশে বলা হয়, ২০২২ সালের মধ্যে জাতীয় বাজেটের অন্তত ২% এবং ২০৩০ সালের মধ্যে ৬% উচ্চ শিক্ষার জন্য বরাদ্দ করতে হবে। উচ্চ শিক্ষায় বর্তমানে জাতীয় বাজেটের ০.৮৭% বরাদ্দ রয়েছে।
ইউজিসি চেয়ারম্যান কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, “অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এই সান্ধ্যকালীন, উইকেন্ড এবং এক্সিকিউটিভ কোর্স পরিচালনা করছে এবং সেগুলো নিয়ন্ত্রিত নয়। এই কোর্সগুলো ইচ্ছে মতো খোলা হচ্ছে এবং কিছু ক্ষেত্রে মাত্র ২ বছর আগে খোলা বিভাগগুলো উইকেন্ড ও সান্ধ্যকালীন কোর্স পরিচালনা করছে।”
তিনি বলেন, “আমরা এমন কোর্সের অনুমতি দিচ্ছি যেগুলো অ্যাকাডেমিক উদ্দেশ্যে কাজ করবে এবং ভালোভাবে নিয়ন্ত্রিত হবে।”
ইউজিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উদ্বেগের বিষয় যে গবেষণায় চুরির অভিযোগ বাড়ছে। গবেষণায় চুরি বন্ধে একটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশিকা এবং সফটওয়্যারের ব্যবহার বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।