প্রায় ১০ মিনিট পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে। এতে অন্তত পাঁচজন পুলিশ আহত হয়েছেন
রাজধানীতে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ। ছবি: মাহমুদ হোসেন অপু
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৫ অক্টোবর ২০২১, ০৬:১৮ পিএমআপডেট : ১৫ অক্টোবর ২০২১, ০৬:১৮ পিএম
কুমিল্লার ঘটনার জেরে জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে মুসল্লিরা। মিছিলটি রাজধানীর পল্টন-বিজয়নগর হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় পেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে ব্যারিকেড দেয় পুলিশ। আর তখনই দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) “মালিবাগ মুসলিম সমাজ” ব্যানারে কয়েকশ মানুষ এই বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করে। এক পর্যায়ে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারশেল ও সাউন্ডগ্রেনেড নিক্ষেপ করে। তখন বিক্ষোভকারীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছোড়ে। দুপুর ২টা থেকে শুরু হয়ে প্রায় ১০ মিনিট পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে। এতে অন্তত পাঁচজন পুলিশ আহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুমার নামাজ শেষে পবিত্র কোরআন “অবমাননার” বিরুদ্ধে স্লোগান দিলে বিপুল সংখ্যক মুসল্লি জাতীয় মসজিদ থেকে বেরিয়ে আসেন। এসময় পল্টন, কাকরাইল, বিজয় নগর, ফকিরাপুল এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ জলকামান ব্যবহার করে এবং ফাঁকা গুলি ছোড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ইটের আঘাতে একজন ফটোসাংবাদিকসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
পুলিশের রমনা জোনের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ বায়েজিদ উর রহমান বলেন, “সংঘর্ষে তিনিসহ চারজন কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে।”
অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) সদস্যরা মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
রাজধানীতে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ
প্রায় ১০ মিনিট পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে। এতে অন্তত পাঁচজন পুলিশ আহত হয়েছেন
কুমিল্লার ঘটনার জেরে জুমার নামাজের পর রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে মুসল্লিরা। মিছিলটি রাজধানীর পল্টন-বিজয়নগর হয়ে নাইটিঙ্গেল মোড় পেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে ব্যারিকেড দেয় পুলিশ। আর তখনই দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) “মালিবাগ মুসলিম সমাজ” ব্যানারে কয়েকশ মানুষ এই বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করে। এক পর্যায়ে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারশেল ও সাউন্ডগ্রেনেড নিক্ষেপ করে। তখন বিক্ষোভকারীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছোড়ে। দুপুর ২টা থেকে শুরু হয়ে প্রায় ১০ মিনিট পর্যন্ত দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলতে থাকে। এতে অন্তত পাঁচজন পুলিশ আহত হয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জুমার নামাজ শেষে পবিত্র কোরআন “অবমাননার” বিরুদ্ধে স্লোগান দিলে বিপুল সংখ্যক মুসল্লি জাতীয় মসজিদ থেকে বেরিয়ে আসেন। এসময় পল্টন, কাকরাইল, বিজয় নগর, ফকিরাপুল এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়লে পুলিশ জলকামান ব্যবহার করে এবং ফাঁকা গুলি ছোড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ইটের আঘাতে একজন ফটোসাংবাদিকসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
পুলিশের রমনা জোনের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ বায়েজিদ উর রহমান বলেন, “সংঘর্ষে তিনিসহ চারজন কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, ঘটনাস্থল থেকে পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে।”
অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) সদস্যরা মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।