নভেম্বর মাসে ৩৭৯টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৫৩২ জন
ফাইল ছবি ঢাকা ট্রিবিউন
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ০৪ ডিসেম্বর ২০২১, ০৩:২৮ পিএমআপডেট : ০৪ ডিসেম্বর ২০২১, ০৩:২৮ পিএম
এ বছরের নভেম্বর মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪১৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৬৭ জন নারী ও ৫৮ শিশু রয়েছে। নভেম্বর মাসে ৩৭৯টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৫৩২ জন।
সাতটি জাতীয় দৈনিক, পাঁচটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের মাসিক দুর্ঘটনা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব দুর্ঘটনার মধ্যে ১৫৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৮৪ জন। যা মোট নিহতের ৪৪.৫৫%। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪১.৬৮%।
দুর্ঘটনায় ৯৬ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২৩.২৪%।
যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৫৩ জন, অর্থাৎ ১২.৮৩%।
এছাড়া, বাস যাত্রী ২৩ জন, মাইক্রোবাস- প্রাইভেটকার- অ্যাম্বুলেন্স- জিপ যাত্রী ৯ জন, থ্রি-হুইলার যাত্রী ৬৬ জন, স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-বোরাক-মাহিন্দ্র-টমটম) ১৭জন এবং প্যাডেল রিকশা-রিকশাভ্যান-বাইসাইকেল আরোহী ৬ জন নিহত হয়েছে।
একই সময়ে সাতটি নৌ-দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত এবং পাঁচ জন নিখোঁজ রয়েছেন। ১১টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৩ জন নিহত এবং দুই জন আহত হয়েছেন।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ঢাকায় ৮৩টি দুর্ঘটনায় নিহত ১০৪ জন। সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে। বরিশালে ২২টি দুর্ঘটনায় নিহত ২৪ জন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম জেলায় সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। চট্টগ্রামে ২১টি দুর্ঘটনায় ২৯ জন নিহত। সবচেয়ে কম লালমনিরহাট জেলায়, এই জেলায় দুটি দুর্ঘটনা ঘটলেও কেউ হতাহত হয়নি।
নভেম্বর মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪১৩ জনের মৃত্যু
নভেম্বর মাসে ৩৭৯টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৫৩২ জন
এ বছরের নভেম্বর মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪১৩ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৬৭ জন নারী ও ৫৮ শিশু রয়েছে। নভেম্বর মাসে ৩৭৯টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৫৩২ জন।
সাতটি জাতীয় দৈনিক, পাঁচটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেক্ট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের মাসিক দুর্ঘটনা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব দুর্ঘটনার মধ্যে ১৫৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৮৪ জন। যা মোট নিহতের ৪৪.৫৫%। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪১.৬৮%।
দুর্ঘটনায় ৯৬ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ২৩.২৪%।
যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৫৩ জন, অর্থাৎ ১২.৮৩%।
এছাড়া, বাস যাত্রী ২৩ জন, মাইক্রোবাস- প্রাইভেটকার- অ্যাম্বুলেন্স- জিপ যাত্রী ৯ জন, থ্রি-হুইলার যাত্রী ৬৬ জন, স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-বোরাক-মাহিন্দ্র-টমটম) ১৭জন এবং প্যাডেল রিকশা-রিকশাভ্যান-বাইসাইকেল আরোহী ৬ জন নিহত হয়েছে।
একই সময়ে সাতটি নৌ-দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত এবং পাঁচ জন নিখোঁজ রয়েছেন। ১১টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৩ জন নিহত এবং দুই জন আহত হয়েছেন।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ঢাকায় ৮৩টি দুর্ঘটনায় নিহত ১০৪ জন। সবচেয়ে কম বরিশাল বিভাগে। বরিশালে ২২টি দুর্ঘটনায় নিহত ২৪ জন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম জেলায় সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। চট্টগ্রামে ২১টি দুর্ঘটনায় ২৯ জন নিহত। সবচেয়ে কম লালমনিরহাট জেলায়, এই জেলায় দুটি দুর্ঘটনা ঘটলেও কেউ হতাহত হয়নি।
আর রাজধানী ঢাকায় ১৪টি দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়েছে।