পশ্চিম আফ্রিকার পাখির দেখা মিলবে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে
পাখিগুলো কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে
বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে যুক্ত হলো পশ্চিম আফ্রিকার দুটি জাতের ৩৫ পাখি। ছবি: ঢাকা ট্রিবিউন
রায়হানুল ইসলাম আকন্দ, গাজীপুর
প্রকাশ : ১২ অক্টোবর ২০২১, ০৭:০৯ পিএমআপডেট : ১২ অক্টোবর ২০২১, ০৭:০৯ পিএম
পশ্চিম আফ্রিকার সেনেগাল থেকে দুই জাতের মোট ৩৫টি পাখি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে নিয়ে আসা হয়েছে। এর মধ্যে ৩০টি পাখি সুস্থ রয়েছে। পাখিগুলো কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। সোমবার (১১ অক্টোবর) দিবাগত রাতে পাখিগুলো পার্কে আনা হয়। পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বন সংরক্ষক তবিবুর রহমান তথ্যটি নিশ্চত করেছেন।
সহকারী বন সংরক্ষক তবিবুর রহমান জানান, বাংলাদেশ বন বিভাগের বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ইউনিটের মাধ্যমে তারা পাখিগুলো পেয়েছেন। জীবাণুঝুঁকি এড়াতে আমদানী করা পাখিগুলো পার্কের ভেতরেই কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
তিনি জানান, ঢাকার একটি আমদানীকারক প্রতিষ্ঠান অতি সম্প্রতি দুই হাজারের বেশি পাখি আমদানী করে। এর মধ্যে ৫৮টি পাখির অনাপত্তি সনদ না থাকায় সেগুলো হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে খালাসের অনুমতি পায়নি। কাস্টমসের তত্ত্বাবধানে থাকাকালে প্রচন্ড গরম ও হঠাৎ প্রতিকূল পরিবেশের কারণে প্রায় অর্ধেক সংখ্যক পাখি মারা যায়। তবে পার্কে আনার পর ৩০টি পাখি সুস্থ রয়েছে।
পার্ক সুত্র জানায়, পাখিগুলোর মধ্যে ওয়েস্টার্ন প্লেইনটেইন ইটার ও গ্রীণ ক্রিস্টেড টুরাকো জাতের পাখি রয়েছে। ওয়েস্টার্ন প্লেইনটেইন ইটার জাতের পাখিগুলো গ্রীষ্মমন্ডলীয় পশ্চিম আফ্রিকার উম্মুক্ত উডল্যান্ড আবাসস্থলের আবাসিক প্রজননকারী। এগুলো দুই বা তিনটি ডিম পাড়ে। এদের লেজ কমপক্ষে ৫০ সে.মি লম্বা হয়ে থাকে। এই প্রজাতির পাখিগুলো বিশেষ করে ডুমুর, বীজ এবং অন্যান্য উদ্ভিদ ও জলজ পদার্থ খেয়ে থাকে। পশ্চিম আফ্রিকায় এরা খুব পরিচিত।
আর গ্রীণ ক্রিস্টেড টুরাকো গ্রীষ্মমন্ডলীয় পশ্চিম আফ্রিকার বন্যপাখি। এ পাখিগুলো উজ্জ্বল সবুজ এবং নীল। চোখের চারপাশ লাল এবং সাদা বর্ণে মোড়ানো। একটি বড় তুরাকো প্রায় ৪০ থেকে ৪৩ সে.মি লম্বা এবং ওজন ২২৫ থেকে ২৯০ গ্রাম। এগেুলো রেইন ফরেস্টে বসবাস করতে পছন্দ করে।
পশ্চিম আফ্রিকার পাখির দেখা মিলবে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে
পাখিগুলো কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে
পশ্চিম আফ্রিকার সেনেগাল থেকে দুই জাতের মোট ৩৫টি পাখি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে নিয়ে আসা হয়েছে। এর মধ্যে ৩০টি পাখি সুস্থ রয়েছে। পাখিগুলো কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। সোমবার (১১ অক্টোবর) দিবাগত রাতে পাখিগুলো পার্কে আনা হয়। পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সহকারী বন সংরক্ষক তবিবুর রহমান তথ্যটি নিশ্চত করেছেন।
সহকারী বন সংরক্ষক তবিবুর রহমান জানান, বাংলাদেশ বন বিভাগের বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ ইউনিটের মাধ্যমে তারা পাখিগুলো পেয়েছেন। জীবাণুঝুঁকি এড়াতে আমদানী করা পাখিগুলো পার্কের ভেতরেই কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
তিনি জানান, ঢাকার একটি আমদানীকারক প্রতিষ্ঠান অতি সম্প্রতি দুই হাজারের বেশি পাখি আমদানী করে। এর মধ্যে ৫৮টি পাখির অনাপত্তি সনদ না থাকায় সেগুলো হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে খালাসের অনুমতি পায়নি। কাস্টমসের তত্ত্বাবধানে থাকাকালে প্রচন্ড গরম ও হঠাৎ প্রতিকূল পরিবেশের কারণে প্রায় অর্ধেক সংখ্যক পাখি মারা যায়। তবে পার্কে আনার পর ৩০টি পাখি সুস্থ রয়েছে।
পার্ক সুত্র জানায়, পাখিগুলোর মধ্যে ওয়েস্টার্ন প্লেইনটেইন ইটার ও গ্রীণ ক্রিস্টেড টুরাকো জাতের পাখি রয়েছে। ওয়েস্টার্ন প্লেইনটেইন ইটার জাতের পাখিগুলো গ্রীষ্মমন্ডলীয় পশ্চিম আফ্রিকার উম্মুক্ত উডল্যান্ড আবাসস্থলের আবাসিক প্রজননকারী। এগুলো দুই বা তিনটি ডিম পাড়ে। এদের লেজ কমপক্ষে ৫০ সে.মি লম্বা হয়ে থাকে। এই প্রজাতির পাখিগুলো বিশেষ করে ডুমুর, বীজ এবং অন্যান্য উদ্ভিদ ও জলজ পদার্থ খেয়ে থাকে। পশ্চিম আফ্রিকায় এরা খুব পরিচিত।
আর গ্রীণ ক্রিস্টেড টুরাকো গ্রীষ্মমন্ডলীয় পশ্চিম আফ্রিকার বন্যপাখি। এ পাখিগুলো উজ্জ্বল সবুজ এবং নীল। চোখের চারপাশ লাল এবং সাদা বর্ণে মোড়ানো। একটি বড় তুরাকো প্রায় ৪০ থেকে ৪৩ সে.মি লম্বা এবং ওজন ২২৫ থেকে ২৯০ গ্রাম। এগেুলো রেইন ফরেস্টে বসবাস করতে পছন্দ করে।