বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ভারত-পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
২০১২ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যে ১৪টি দেশ ২৫% বা তারও বেশি ক্ষুধা হ্রাস করতে পেরেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম
ছবি: গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্সের ওয়েবসাইট
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৫ অক্টোবর ২০২১, ১০:৫৯ পিএমআপডেট : ১৫ অক্টোবর ২০২২, ০৩:০৩ পিএম
কনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ও ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে যৌথ প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে ২০২১ সালের বিশ্ব খাদ্য সূচক (জিএইচআই)। জিএইচআইয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সূচকে দেখা যায় বাংলাদেশের অবস্থান ৭৬তম, ফলে প্রতিবেশী ভারত এবং পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবারে (১৪ অক্টোবর) প্রকাশিত এই সূচকে পাঁচের চেয়েও কম স্কোর নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বেলারুশ, তুরস্ক, উরুগুয়ে, চীন, কুয়েত ও ব্রাজিলসহ ১৮টি দেশ।
ওই সূচকের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১১৬টি দেশের ওপর চালানো সমীক্ষায় ১৯.১ স্কোর নিয়ে সূচকের ৭৬তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে, ২৭.৫ ও ২৪.৭ স্কোর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের অবস্থান যথাক্রমে ১০১তম ও ৯২তম অবস্থানে রয়েছে।
তবে শুধু বাংলাদেশই নয়, নেপালও ১৯.১ স্কোর নিয়ে সূচকের ৭৬তম অবস্থানে জায়গা করে নিয়েছে। তবে আরেক প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। ১৭.৫ স্কোর নিয়ে সূচকের ৭১তম অবস্থানে রয়েছে মিয়ানমার।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৭৫তম। ২০১৯ সালে ১১৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮৮তম এবং ২০১৮ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮৬তম।
সূচকের প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০০০ সালে এই সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩৪। ২০০৬ সালে ২৮.৯ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থানের উন্নতি হয়। ২৮.৯ স্কোর নিয়ে ২০১২ সালের সূচকেও বাংলাদেশের উন্নতির ধারা অব্যাহত থাকে।
২০১২ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যে ১৪টি দেশ ২৫% বা তারও বেশি ক্ষুধা হ্রাস করতে পেরেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
চারটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে হওয়া স্কোরের ওপর নির্ভর করে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। সেগুলো হলো- অপুষ্টি, শিশু অপচয় (পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে যাদের উচ্চতার তুলনায় ওজন কম), শিশু স্টান্টিং (পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে যাদের স্বাভাবিক উচ্চতা কম), শিশু মৃত্যুহার (পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার)।
বৈশ্বিক, আঞ্চলিক বা জাতীয়—যেকোনো পর্যায়ে ক্ষুধার মাত্রা নির্ণয় করতে উপরোক্ত সূচকগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
বর্তমান সূচকের ওপর ভিত্তি করে জিএইচআইয়ের অনুমান, ২০৩০ সালের মধ্যে সারা বিশ্বের মধ্যে বিশেষ করে ৪৭টি দেশ ক্ষুধা কমিয়ে আনতে ব্যর্থ হবে।
বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ভারত-পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
২০১২ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যে ১৪টি দেশ ২৫% বা তারও বেশি ক্ষুধা হ্রাস করতে পেরেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম
কনসার্ন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ও ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে যৌথ প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়েছে ২০২১ সালের বিশ্ব খাদ্য সূচক (জিএইচআই)। জিএইচআইয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সূচকে দেখা যায় বাংলাদেশের অবস্থান ৭৬তম, ফলে প্রতিবেশী ভারত এবং পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবারে (১৪ অক্টোবর) প্রকাশিত এই সূচকে পাঁচের চেয়েও কম স্কোর নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে বেলারুশ, তুরস্ক, উরুগুয়ে, চীন, কুয়েত ও ব্রাজিলসহ ১৮টি দেশ।
আরও পড়ুন: কোভিড প্রতিরোধে ভারত-পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
ওই সূচকের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১১৬টি দেশের ওপর চালানো সমীক্ষায় ১৯.১ স্কোর নিয়ে সূচকের ৭৬তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে, ২৭.৫ ও ২৪.৭ স্কোর নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের অবস্থান যথাক্রমে ১০১তম ও ৯২তম অবস্থানে রয়েছে।
তবে শুধু বাংলাদেশই নয়, নেপালও ১৯.১ স্কোর নিয়ে সূচকের ৭৬তম অবস্থানে জায়গা করে নিয়েছে। তবে আরেক প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। ১৭.৫ স্কোর নিয়ে সূচকের ৭১তম অবস্থানে রয়েছে মিয়ানমার।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৭৫তম। ২০১৯ সালে ১১৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮৮তম এবং ২০১৮ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮৬তম।
সূচকের প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০০০ সালে এই সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩৪। ২০০৬ সালে ২৮.৯ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থানের উন্নতি হয়। ২৮.৯ স্কোর নিয়ে ২০১২ সালের সূচকেও বাংলাদেশের উন্নতির ধারা অব্যাহত থাকে।
২০১২ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে যে ১৪টি দেশ ২৫% বা তারও বেশি ক্ষুধা হ্রাস করতে পেরেছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
চারটি বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে হওয়া স্কোরের ওপর নির্ভর করে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। সেগুলো হলো- অপুষ্টি, শিশু অপচয় (পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে যাদের উচ্চতার তুলনায় ওজন কম), শিশু স্টান্টিং (পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে যাদের স্বাভাবিক উচ্চতা কম), শিশু মৃত্যুহার (পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার)।
বৈশ্বিক, আঞ্চলিক বা জাতীয়—যেকোনো পর্যায়ে ক্ষুধার মাত্রা নির্ণয় করতে উপরোক্ত সূচকগুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
বর্তমান সূচকের ওপর ভিত্তি করে জিএইচআইয়ের অনুমান, ২০৩০ সালের মধ্যে সারা বিশ্বের মধ্যে বিশেষ করে ৪৭টি দেশ ক্ষুধা কমিয়ে আনতে ব্যর্থ হবে।