কপিরাইট আইন ২০২১-এর খসড়ায় অজ্ঞাতনামা বা ছদ্মনামের স্বত্বাধিকারী, ডাটাবেইজড, নৈতিক অধিকার, পাবলিক ডোমেইন, ফটোগ্রাফ প্রোডিউসার, লোকজ্ঞান ও লোকসংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে
প্রতীকী ছবি/বিগস্টক
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ২৮ অক্টোবর ২০২১, ১১:২৪ পিএমআপডেট : ২৮ অক্টোবর ২০২১, ১১:২৪ পিএম
লোকসংস্কৃতি, নৈতিক অধিকারসহ আরও কিছু বিষয় যুক্ত করে কপিরাইট আইন ২০২১-এর খসড়া অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। এ ছাড়া মন্ত্রীরা সচিবালয় থেকে বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
কপিরাইট আইন ২০২১-এর খসড়ায় অজ্ঞাতনামা বা ছদ্মনামের স্বত্বাধিকারী, ডাটাবেইজড, নৈতিক অধিকার, পাবলিক ডোমেইন, ফটোগ্রাফ প্রোডিউসার, লোকজ্ঞান ও লোকসংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
তিনি বলেন, “কপিরাইট আইন ২০০২-এ কিছু সংশোধন আনা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনে নতুন অনেকগুলো সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। কারণ আগে অনেক কিছুই ছিল না।”
কোনও কিছু প্রথম প্রকাশ হওয়ার পর ৬০ বছর পর্যন্ত এর কপিরাইট থাকবে। এ ক্ষেত্রে স্বত্বাধিকারী যদি মারাও যান তাহলে প্রথম দিন থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত স্বত্বাধিকার পাবেন বলে জানান তিনি।
সচিব বলেন, “অবৈধ সম্প্রচার বন্ধে কপিরাইট রেজিস্ট্রারকে অবহিত করলে তিনি সেটি বন্ধের ব্যবস্থা করবেন। লোকজ্ঞান ও লোকসংস্কৃতি রক্ষার জন্য এ সংক্রান্ত একটি অধ্যায় এখানে যুক্ত করা হয়েছে, যেটা আগে ছিল না। একইসঙ্গে শাস্তি ও জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে এ আইনের ৮০, ৯৩ ও ৯৪ ধারায়।”
৬০ বছর পর মেধাস্বত্ব থাকবে না। সকলের জন্য তা উন্মুক্ত হয়ে যাবে। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ধরুন একজন গান গাইলো সে গানের স্বত্বাধিকার তার। ৬০ বছর আগে যদি অন্য কেউ সেই গান গায় তাহলে তাকে আইনানুযায়ী টাকা দিতে হবে। যদি তিনি এ গানের অনুমতি দিয়ে না থাকেন। ৬০ বছর পর আর এগুলো লাগবে না বলেও জানান তিনি।
মন্ত্রিসভায় নতুন কপিরাইট আইনের খসড়া অনুমোদন
কপিরাইট আইন ২০২১-এর খসড়ায় অজ্ঞাতনামা বা ছদ্মনামের স্বত্বাধিকারী, ডাটাবেইজড, নৈতিক অধিকার, পাবলিক ডোমেইন, ফটোগ্রাফ প্রোডিউসার, লোকজ্ঞান ও লোকসংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে
লোকসংস্কৃতি, নৈতিক অধিকারসহ আরও কিছু বিষয় যুক্ত করে কপিরাইট আইন ২০২১-এর খসড়া অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা।
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। এ ছাড়া মন্ত্রীরা সচিবালয় থেকে বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
কপিরাইট আইন ২০২১-এর খসড়ায় অজ্ঞাতনামা বা ছদ্মনামের স্বত্বাধিকারী, ডাটাবেইজড, নৈতিক অধিকার, পাবলিক ডোমেইন, ফটোগ্রাফ প্রোডিউসার, লোকজ্ঞান ও লোকসংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয় যুক্ত করা হয়েছে বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
তিনি বলেন, “কপিরাইট আইন ২০০২-এ কিছু সংশোধন আনা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনে নতুন অনেকগুলো সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। কারণ আগে অনেক কিছুই ছিল না।”
কোনও কিছু প্রথম প্রকাশ হওয়ার পর ৬০ বছর পর্যন্ত এর কপিরাইট থাকবে। এ ক্ষেত্রে স্বত্বাধিকারী যদি মারাও যান তাহলে প্রথম দিন থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত স্বত্বাধিকার পাবেন বলে জানান তিনি।
সচিব বলেন, “অবৈধ সম্প্রচার বন্ধে কপিরাইট রেজিস্ট্রারকে অবহিত করলে তিনি সেটি বন্ধের ব্যবস্থা করবেন। লোকজ্ঞান ও লোকসংস্কৃতি রক্ষার জন্য এ সংক্রান্ত একটি অধ্যায় এখানে যুক্ত করা হয়েছে, যেটা আগে ছিল না। একইসঙ্গে শাস্তি ও জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে এ আইনের ৮০, ৯৩ ও ৯৪ ধারায়।”
৬০ বছর পর মেধাস্বত্ব থাকবে না। সকলের জন্য তা উন্মুক্ত হয়ে যাবে। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ধরুন একজন গান গাইলো সে গানের স্বত্বাধিকার তার। ৬০ বছর আগে যদি অন্য কেউ সেই গান গায় তাহলে তাকে আইনানুযায়ী টাকা দিতে হবে। যদি তিনি এ গানের অনুমতি দিয়ে না থাকেন। ৬০ বছর পর আর এগুলো লাগবে না বলেও জানান তিনি।
নতুন এ আইনে শাস্তির জন্য তিনটি ধারা রয়েছে।