কনক সারোয়ার ও দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
আগামী ২২ নভেম্বর গ্রেপ্তার সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত
কনক সারোয়ার ও মেজর (অব.) দেলোয়ার/সংগৃহীত
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ০২ নভেম্বর ২০২১, ০৮:৩৮ পিএমআপডেট : ০২ নভেম্বর ২০২১, ০৮:৩৮ পিএম
রাজধানীর শাহবাগ থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় পলাতক আসামি ড. কনক সারোয়ার এবং মেজর (অব.) দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেনের ট্রাইব্যুনাল মামলাটির অভিযোগপত্র গ্রহণ করে দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
একইসঙ্গে আগামী ২২ নভেম্বর গ্রেপ্তার সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত।
কনক সারোয়ার ও মেজর (অব.) দেলোয়ার হোসেন ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক, মিথ্যা, মানহানিকর ও উসকানিমূলক তথ্য প্রচার করার পাশাপাশি এছাড়া সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও সেনাপ্রধানকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে শাহবাগ থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়।
এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রাসেল মোল্লা দুই আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
কনক সারোয়ার ও দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
আগামী ২২ নভেম্বর গ্রেপ্তার সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত
রাজধানীর শাহবাগ থানার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় পলাতক আসামি ড. কনক সারোয়ার এবং মেজর (অব.) দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেনের ট্রাইব্যুনাল মামলাটির অভিযোগপত্র গ্রহণ করে দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
একইসঙ্গে আগামী ২২ নভেম্বর গ্রেপ্তার সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য করেছেন আদালত।
কনক সারোয়ার ও মেজর (অব.) দেলোয়ার হোসেন ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক, মিথ্যা, মানহানিকর ও উসকানিমূলক তথ্য প্রচার করার পাশাপাশি এছাড়া সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও সেনাপ্রধানকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে শাহবাগ থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়।
এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রাসেল মোল্লা দুই আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।