টাঙ্গাইলের রাস্তায় নেই বাস, সিএনজি-মোটরসাইকেলের ভাড়া ৩ গুন বেশি
টাঙ্গাইল থেকে চন্দ্রার বাস ভাড়া ৬০ থেকে ৭০ টাকা, সেখানে বাস বন্ধ থাকার সিএনজি ভাড়া নিচ্ছে দুইশ’ থেকে আড়াইশ’ টাকা
ঢাকা ট্রিবিউন
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ০৬ নভেম্বর ২০২১, ০৩:৫১ পিএমআপডেট : ০৬ নভেম্বর ২০২১, ০৩:৫১ পিএম
ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বৃদ্ধির কারণে দ্বিতীয় দিনের মতো ধর্মঘট পালন করছে টাঙ্গাইলের বাস ও ট্রাক চালকরা।
শনিবার (৬ নভেম্বর) এতে বিপাকে পড়েছে কর্মমুখী মানুষেরা। কাঙিক্ষত পরিবহন না পেয়ে যাত্রীরা তিন গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে কর্মস্থলে যাচ্ছে। অনেকেই মোটরসাইকেল ও সিএনজি ভাড়া করে ভেঙে ভেঙে গন্তব্যস্থলে যাচ্ছে। আবার অনেককেই ট্রাক করে ঝুঁকি নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, শনিবার সকাল থেকে নতুন বাসস্ট্যান্ড ও ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যাত্রীদের ভিড় রয়েছে। বাসস্ট্যান্ডে সারিবদ্ধভাবে বাস দাঁড়িয়ে রয়েছে। বাস না পেয়ে সিএনজিতে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে ফিরছে মানুষ। আবার অনেকেই কয়েকটি স্থান থেকে যানবাহন পরিবর্তন করে কর্মস্থলে ফিরছে। এতে করে সাধারণ মানুষের সময় ও টাকার অপচয় হচ্ছে।
যাত্রীরা জানান, টাঙ্গাইল থেকে চন্দ্রার বাস ভাড়া ৬০ থেকে ৭০ টাকা। সেখানে বাস বন্ধ থাকার সিএনজি ভাড়া নিচ্ছে দুইশ’ থেকে আড়াইশ’ টাকা। ঢাকা মহাখালীর বাস ভাড়া গাড়িভেদে ১৩০ থেকে ২৫০ টাকা। সেখানে কয়েকটি স্থানে গাড়ি পরিবর্তন করে যেতে খরচ হচ্ছে সাড়ে চার থেকে পাঁচশ’ টাকা।
ঢাকার মিরপুরগামী সোহেল রানার বলেন, “অফিস খোলা থাকায় তিন গুন বেশি ভাড়া দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে হচ্ছে। যত ভোগান্তি আমার মতো সাধারণ মানুষের। একশ’ টাকার ভাড়া তিনশ’ টাকা দিয়ে যেতে হচ্ছে।
অপর যাত্রী লোকমান মিয়া বলেন, “শনিবার বিকেলে ঢাকায় আমার চোখের অপারেশন। ঘাটাইল থেকে টাঙ্গাইল শহরে আসতেই একশ’ টাকার উপরে খরচ হয়েছে। ঢাকার চক্ষু হাসপাতালে যেতেও আরও ৩/৪ জায়গায় গাড়ি পরিবর্তন করতে হবে। এতে একজনের ঢাকা যেতে পাঁচশ’ টাকার ওপরে খরচ হয়।
এ ব্যাপারে মির্জাপুরের গোড়াই হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত (ওসি) আজিজুল হক বলেন, “মহাসড়কে সিএনজি দেখলেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
জেলা ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক মাহতাব বলেন, “করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন পরিবহন ব্যবসায় লোকসান হয়েছে। এতে করে টিকে থাকা কষ্ট হবে। তাই তারা ধর্মঘটে গেছেন।”
টাঙ্গাইলের রাস্তায় নেই বাস, সিএনজি-মোটরসাইকেলের ভাড়া ৩ গুন বেশি
টাঙ্গাইল থেকে চন্দ্রার বাস ভাড়া ৬০ থেকে ৭০ টাকা, সেখানে বাস বন্ধ থাকার সিএনজি ভাড়া নিচ্ছে দুইশ’ থেকে আড়াইশ’ টাকা
ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বৃদ্ধির কারণে দ্বিতীয় দিনের মতো ধর্মঘট পালন করছে টাঙ্গাইলের বাস ও ট্রাক চালকরা।
শনিবার (৬ নভেম্বর) এতে বিপাকে পড়েছে কর্মমুখী মানুষেরা। কাঙিক্ষত পরিবহন না পেয়ে যাত্রীরা তিন গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে কর্মস্থলে যাচ্ছে। অনেকেই মোটরসাইকেল ও সিএনজি ভাড়া করে ভেঙে ভেঙে গন্তব্যস্থলে যাচ্ছে। আবার অনেককেই ট্রাক করে ঝুঁকি নিয়ে যেতে দেখা গেছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, শনিবার সকাল থেকে নতুন বাসস্ট্যান্ড ও ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যাত্রীদের ভিড় রয়েছে। বাসস্ট্যান্ডে সারিবদ্ধভাবে বাস দাঁড়িয়ে রয়েছে। বাস না পেয়ে সিএনজিতে অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে গন্তব্যে ফিরছে মানুষ। আবার অনেকেই কয়েকটি স্থান থেকে যানবাহন পরিবর্তন করে কর্মস্থলে ফিরছে। এতে করে সাধারণ মানুষের সময় ও টাকার অপচয় হচ্ছে।
যাত্রীরা জানান, টাঙ্গাইল থেকে চন্দ্রার বাস ভাড়া ৬০ থেকে ৭০ টাকা। সেখানে বাস বন্ধ থাকার সিএনজি ভাড়া নিচ্ছে দুইশ’ থেকে আড়াইশ’ টাকা। ঢাকা মহাখালীর বাস ভাড়া গাড়িভেদে ১৩০ থেকে ২৫০ টাকা। সেখানে কয়েকটি স্থানে গাড়ি পরিবর্তন করে যেতে খরচ হচ্ছে সাড়ে চার থেকে পাঁচশ’ টাকা।
ঢাকার মিরপুরগামী সোহেল রানার বলেন, “অফিস খোলা থাকায় তিন গুন বেশি ভাড়া দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে হচ্ছে। যত ভোগান্তি আমার মতো সাধারণ মানুষের। একশ’ টাকার ভাড়া তিনশ’ টাকা দিয়ে যেতে হচ্ছে।
অপর যাত্রী লোকমান মিয়া বলেন, “শনিবার বিকেলে ঢাকায় আমার চোখের অপারেশন। ঘাটাইল থেকে টাঙ্গাইল শহরে আসতেই একশ’ টাকার উপরে খরচ হয়েছে। ঢাকার চক্ষু হাসপাতালে যেতেও আরও ৩/৪ জায়গায় গাড়ি পরিবর্তন করতে হবে। এতে একজনের ঢাকা যেতে পাঁচশ’ টাকার ওপরে খরচ হয়।
এ ব্যাপারে মির্জাপুরের গোড়াই হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত (ওসি) আজিজুল হক বলেন, “মহাসড়কে সিএনজি দেখলেই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
জেলা ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু বকর সিদ্দিক মাহতাব বলেন, “করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন পরিবহন ব্যবসায় লোকসান হয়েছে। এতে করে টিকে থাকা কষ্ট হবে। তাই তারা ধর্মঘটে গেছেন।”