সাড়ে ৬ হাজার বস্তা সরকারি সারসহ ডুবে গেলো বাল্কহেডটি
এ সময় স্থানীয় জেলেদের সহায়তায় ওই বাল্কহেডের তিন কর্মচারী তীরে উঠতে সক্ষম হয়। পরে তারা স্থানীয়দের কাছে ওই ঘটনাটি বাল্কহেড মালিককে জানানোর কথা বলে গা-ঢাকা দেয়
বরিশালের সন্ধ্যা নদীতে সাড়ে ৬ হাজার বস্তা ইউরিয়া সারসহ বাল্কহেড ডুবি। ছবি: ঢাকা ট্রিবিউন
আনিসুর রহমান, বরিশাল
প্রকাশ : ২৩ নভেম্বর ২০২১, ০৭:৪৭ পিএমআপডেট : ২৩ নভেম্বর ২০২১, ০৭:৪৭ পিএম
বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলায় সন্ধ্যা নদীতে বিসিআইসির প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বস্তা ইউরিয়া সারসহ বাল্কহেডডুবির ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (২২ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার খোদাবখসা দাখিল মাদ্রাসা সংলগ্ন সন্ধ্যা নদীতে নোঙর করা বাল্কহেডটির তলা ফেটে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কিছুই জানাতে পারেনি।
জানা গেছে, বিসিআইসির ইউরিয়া সারবোঝাই বাল্কহেডটির গন্তব্য ছিলে জেলার উজিরপুর উপজেলার শিকারপুরে। সেখানে না গিয়ে কর্মচারীর নৌযানটিকে বানারীপাড়ায় নোঙর করে রাখে। সোমবার সকালে এটির তলা ফেটে সন্ধ্যা নদীতে ডুবে যায়।
নদীতে ডুবে যাওয়ার সময় স্থানীয় জেলেদের সহায়তায় ওই বাল্কহেডের তিন কর্মচারী তীরে উঠতে সক্ষম হয়। পরে তারা ঘটনাটি বাল্কহেড মালিককে জানানোর কথা বলে গা-ঢাকা দেয়। যদিও পরে তারা স্থানীয় চৌকিদার ও থানা পুলিশের কাছে ধরা দেয়।
এদিকে, সরকারি গুদামের প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বস্তা ইউরিয়া সারসহ বাল্কহেডডুবির এ ঘটনা সম্পর্কে কৃষি বিভাগ কিছুই জানে না।
এ বিষয়ে বরিশাল বিসিআইসির পাঁচ জেলার দায়িত্বরত কর্মকর্তা আব্দুর রহিম খন্দকার ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিজান মাহমুদের কাছে জানতে চাইলে তারা কোনো তথ্য দিতে পারেননি।। এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে পরে জানাতে পারবেন বলে জানান তারা।
উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের খোদাবখসা দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক ও গোয়াইবাড়ি ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মোবারক আলী শিকদার জানান, রবিবার বিকেলে খুলনার নওয়াপাড়া দিয়ে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বস্তা ইউরিয়া সার নিয়ে আসা একটি বাল্কহেড তার বাড়িসংলগ্ন সন্ধ্যা নদীতে নোঙর করে রাখে। পরদিন (সোমবার) সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০টার দিকে নৌযানটি হঠাৎ ডুবে যায়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রিপন কুমার সাহা সোমবার বিকেল পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন। তিনি খবর পেয়ে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান।
বাল্কহেডের চালক মো. শফিকুল ইসলামসহ তিন কর্মচারীর বরাতে এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, সন্ধ্যা নদীতে ডুবে যাওয়া এমভি আব্দুর রহমান-২ নামের বাল্কহেডটি শনিবার যশোর থেকে ৬,৪০০ বস্তা ইউরিয়া সার নিয়ে রওনা করে উজিরপুর উপজেলার শিকারপুর গুদামে যাওয়ার কথা। রবিবার বিকেলে তারা ওই সার নিয়ে শিকারপুরে না গিয়ে বাল্কহেডটি পার্শ্ববর্তী বানারীপাড়া উপজেলা এলাকায় নোঙর করে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সাড়ে ৬ হাজার বস্তা সরকারি সারসহ ডুবে গেলো বাল্কহেডটি
এ সময় স্থানীয় জেলেদের সহায়তায় ওই বাল্কহেডের তিন কর্মচারী তীরে উঠতে সক্ষম হয়। পরে তারা স্থানীয়দের কাছে ওই ঘটনাটি বাল্কহেড মালিককে জানানোর কথা বলে গা-ঢাকা দেয়
বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলায় সন্ধ্যা নদীতে বিসিআইসির প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বস্তা ইউরিয়া সারসহ বাল্কহেডডুবির ঘটনা ঘটেছে।
সোমবার (২২ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার খোদাবখসা দাখিল মাদ্রাসা সংলগ্ন সন্ধ্যা নদীতে নোঙর করা বাল্কহেডটির তলা ফেটে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে কিছুই জানাতে পারেনি।
জানা গেছে, বিসিআইসির ইউরিয়া সারবোঝাই বাল্কহেডটির গন্তব্য ছিলে জেলার উজিরপুর উপজেলার শিকারপুরে। সেখানে না গিয়ে কর্মচারীর নৌযানটিকে বানারীপাড়ায় নোঙর করে রাখে। সোমবার সকালে এটির তলা ফেটে সন্ধ্যা নদীতে ডুবে যায়।
নদীতে ডুবে যাওয়ার সময় স্থানীয় জেলেদের সহায়তায় ওই বাল্কহেডের তিন কর্মচারী তীরে উঠতে সক্ষম হয়। পরে তারা ঘটনাটি বাল্কহেড মালিককে জানানোর কথা বলে গা-ঢাকা দেয়। যদিও পরে তারা স্থানীয় চৌকিদার ও থানা পুলিশের কাছে ধরা দেয়।
এদিকে, সরকারি গুদামের প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বস্তা ইউরিয়া সারসহ বাল্কহেডডুবির এ ঘটনা সম্পর্কে কৃষি বিভাগ কিছুই জানে না।
এ বিষয়ে বরিশাল বিসিআইসির পাঁচ জেলার দায়িত্বরত কর্মকর্তা আব্দুর রহিম খন্দকার ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মিজান মাহমুদের কাছে জানতে চাইলে তারা কোনো তথ্য দিতে পারেননি।। এ ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে পরে জানাতে পারবেন বলে জানান তারা।
উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের খোদাবখসা দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক ও গোয়াইবাড়ি ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মোবারক আলী শিকদার জানান, রবিবার বিকেলে খুলনার নওয়াপাড়া দিয়ে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার বস্তা ইউরিয়া সার নিয়ে আসা একটি বাল্কহেড তার বাড়িসংলগ্ন সন্ধ্যা নদীতে নোঙর করে রাখে। পরদিন (সোমবার) সকাল আনুমানিক সাড়ে ১০টার দিকে নৌযানটি হঠাৎ ডুবে যায়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার রিপন কুমার সাহা সোমবার বিকেল পর্যন্ত এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন। তিনি খবর পেয়ে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান।
বাল্কহেডের চালক মো. শফিকুল ইসলামসহ তিন কর্মচারীর বরাতে এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, সন্ধ্যা নদীতে ডুবে যাওয়া এমভি আব্দুর রহমান-২ নামের বাল্কহেডটি শনিবার যশোর থেকে ৬,৪০০ বস্তা ইউরিয়া সার নিয়ে রওনা করে উজিরপুর উপজেলার শিকারপুর গুদামে যাওয়ার কথা। রবিবার বিকেলে তারা ওই সার নিয়ে শিকারপুরে না গিয়ে বাল্কহেডটি পার্শ্ববর্তী বানারীপাড়া উপজেলা এলাকায় নোঙর করে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।