মালয়েশিয়ায় মৃত্যুদণ্ড থেকে বাঁচলেন বাংলাদেশি ছাত্র
চার বছর আগে প্রায় ৪ কেজি গাঁজা পাচারের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর মৃত্যুদণ্ড থেকে রক্ষা পেয়েছেন ওই ছাত্র
প্রতীকী ছবি: পেক্সেলস
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ২৬ নভেম্বর ২০২১, ০৯:৩২ পিএমআপডেট : ২৬ নভেম্বর ২০২১, ০৯:৩২ পিএম
চার বছর আগে প্রায় ৪ কেজি গাঁজা পাচারের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর মৃত্যুদণ্ড থেকে রক্ষা পেয়েছেন মালয়েশিয়ার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র মোহাম্মদ হাবিবুল হাসান। মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিলের প্রেক্ষিতে ওই শাস্তি থেকে বাঁচলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) হাবিবুলের আপিলের পক্ষে যুক্তি এবং প্রসিকিউশন অপরাধ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় বিচারপতি দাতুক হানিপাহ ফারিকুল্লাহর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্যানেল এ রায় দিয়েছেন।
বিচারপতি হানিপাহ বলেন, “অভিযুক্ত ২৬ বছর বয়সী মোহাম্মদ হাবিবুল হাসান খানের হোস্টেলের কক্ষ থেকে মাদকসহ একটি ব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে “
তবে আত্মপক্ষ সমর্থনে হাবিবুল বলেছিলেন, ব্যাগটি জাওয়াদ নামে আরেক ছাত্রের। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে থাকা ওই ছাত্র (জাওয়াদ) হাবিবুল ব্যাগসহ ধরা পড়ার একদিন পর আত্মহত্যা করে।
বিচারপতি হানিপাহ আরও বলেন, “হোস্টেল সুপারের কাছে হাবিবুল আদৌ কখনও দোষ স্বীকার করেছিলেন কি না, তা নিয়ে আগের বিচারকরা সঠিক প্রশ্ন করেননি।”
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ১০ ডিসেম্বর সেমেনিহ বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল কক্ষ থেকে ৩ হাজার ৮৭৫ গ্রাম গাঁজাসহ একটি ব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই কক্ষের বাসিন্দা হিসেবে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন হাবিবুল। ২০১৯ সালের ১০ এপ্রিল শাহ হাইকোর্টে তিনি মৃত্যুদণ্ডের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন।
মালয়েশিয়ায় মৃত্যুদণ্ড থেকে বাঁচলেন বাংলাদেশি ছাত্র
চার বছর আগে প্রায় ৪ কেজি গাঁজা পাচারের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর মৃত্যুদণ্ড থেকে রক্ষা পেয়েছেন ওই ছাত্র
চার বছর আগে প্রায় ৪ কেজি গাঁজা পাচারের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর মৃত্যুদণ্ড থেকে রক্ষা পেয়েছেন মালয়েশিয়ার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশি ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র মোহাম্মদ হাবিবুল হাসান। মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিলের প্রেক্ষিতে ওই শাস্তি থেকে বাঁচলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) হাবিবুলের আপিলের পক্ষে যুক্তি এবং প্রসিকিউশন অপরাধ প্রমাণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় বিচারপতি দাতুক হানিপাহ ফারিকুল্লাহর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্যানেল এ রায় দিয়েছেন।
বিচারপতি হানিপাহ বলেন, “অভিযুক্ত ২৬ বছর বয়সী মোহাম্মদ হাবিবুল হাসান খানের হোস্টেলের কক্ষ থেকে মাদকসহ একটি ব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছে “
তবে আত্মপক্ষ সমর্থনে হাবিবুল বলেছিলেন, ব্যাগটি জাওয়াদ নামে আরেক ছাত্রের। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে থাকা ওই ছাত্র (জাওয়াদ) হাবিবুল ব্যাগসহ ধরা পড়ার একদিন পর আত্মহত্যা করে।
বিচারপতি হানিপাহ আরও বলেন, “হোস্টেল সুপারের কাছে হাবিবুল আদৌ কখনও দোষ স্বীকার করেছিলেন কি না, তা নিয়ে আগের বিচারকরা সঠিক প্রশ্ন করেননি।”
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ১০ ডিসেম্বর সেমেনিহ বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেল কক্ষ থেকে ৩ হাজার ৮৭৫ গ্রাম গাঁজাসহ একটি ব্যাগ উদ্ধার করা হয়েছিল। ওই কক্ষের বাসিন্দা হিসেবে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন হাবিবুল। ২০১৯ সালের ১০ এপ্রিল শাহ হাইকোর্টে তিনি মৃত্যুদণ্ডের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন।