অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইউসুফের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে
প্রতীকী ছবি
রাশেদুল হাসান কাজল, রাজবাড়ী
প্রকাশ : ২৮ নভেম্বর ২০২১, ০৯:১৬ পিএমআপডেট : ২৮ নভেম্বর ২০২১, ০৯:১৬ পিএম
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের এক কিশোরীকে (১৫) অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ইউসুফ শেখ (২৫) ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার দক্ষিণ চর মাধবদিয়া দিরাজতুল্লার ডাঙ্গী গ্রামের বাসিন্দা।
শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) নির্যাতিত কিশোরীর মা বাদী হয়ে ইউসুফ শেখকে অভিযুক্ত করে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় অভিযোগ করেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইউসুফের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করা হয়। পুলিশ ওইদিন রাতেই তাকে গ্রেপ্তার করে।
শনিবার ভুক্তভোগী কিশোরীর মা জানান, ইউসুফ মাঝে-মধ্যে তার মেয়ের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলত। এতে নিষেধ করায় ইউসুফ ক্ষুব্ধ হয়ে তার মেয়েকে অপহরণের চেষ্টা করে। সোমবার আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে কিশোরীটি উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের স্থানীয় আতর চেয়ারম্যানের বাজারে যায়। সেখান থেকে কৌশলে ইউসুফ তাকে মোটরসাইকেলে তুলে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার কামাডাঙ্গী এলাকায় ইউসুফের মামার বাড়িতে নিয়ে যায়। অপহরণ হওয়ার দুই দিন পর বুধবার সকাল ৯টার দিকে তার মেয়ে বাড়ি ফিরে আসে।
বাড়ি ফিরে কিশোরী তার পরিবারকে জানায়, ইউসুফ তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তাকে ধর্ষণ করে।
এ বিষয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল তায়াবির বলেন, “এ বিষয়ে কিশোরীর মা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন। সেদিন রাতেই অভিযুক্ত ইউসুফকে গ্রেপ্তার করে শনিবার রাজবাড়ীর মুখ্য বিচারক হাকিমের আদালতে পাঠানো হয়েছে।”
কিশোরীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইউসুফের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের এক কিশোরীকে (১৫) অপহরণের পর ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ইউসুফ শেখ (২৫) ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার দক্ষিণ চর মাধবদিয়া দিরাজতুল্লার ডাঙ্গী গ্রামের বাসিন্দা।
শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) নির্যাতিত কিশোরীর মা বাদী হয়ে ইউসুফ শেখকে অভিযুক্ত করে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় অভিযোগ করেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ইউসুফের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করা হয়। পুলিশ ওইদিন রাতেই তাকে গ্রেপ্তার করে।
শনিবার ভুক্তভোগী কিশোরীর মা জানান, ইউসুফ মাঝে-মধ্যে তার মেয়ের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলত। এতে নিষেধ করায় ইউসুফ ক্ষুব্ধ হয়ে তার মেয়েকে অপহরণের চেষ্টা করে। সোমবার আনুমানিক বেলা ১১টার দিকে কিশোরীটি উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের স্থানীয় আতর চেয়ারম্যানের বাজারে যায়। সেখান থেকে কৌশলে ইউসুফ তাকে মোটরসাইকেলে তুলে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার কামাডাঙ্গী এলাকায় ইউসুফের মামার বাড়িতে নিয়ে যায়। অপহরণ হওয়ার দুই দিন পর বুধবার সকাল ৯টার দিকে তার মেয়ে বাড়ি ফিরে আসে।
বাড়ি ফিরে কিশোরী তার পরিবারকে জানায়, ইউসুফ তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তাকে ধর্ষণ করে।
এ বিষয়ে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল তায়াবির বলেন, “এ বিষয়ে কিশোরীর মা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেছেন। সেদিন রাতেই অভিযুক্ত ইউসুফকে গ্রেপ্তার করে শনিবার রাজবাড়ীর মুখ্য বিচারক হাকিমের আদালতে পাঠানো হয়েছে।”