বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বাংলা চ্যানেল পাড়ি দেবেন ৭৯ সাঁতারু ঢাকা ট্রিবিউন
আবদুল আজিজ, কক্সবাজার
প্রকাশ : ২০ ডিসেম্বর ২০২১, ০৯:০৩ পিএমআপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২১, ০৯:০৩ পিএম
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে “বাংলা চ্যানেল” পাড়ি দিয়েছেন দেশের ৫৪ জন সাঁতারু। মোট ৭৯ জন সাঁতারু এই কর্মসূচিতে অংশ নিলেও বাকিরা বিভিন্ন কারণে পুরো চ্যানেল পাড়ি দিতে পারেননি।
সোমবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহ্পরীর দ্বীপের পশ্চিমপাড়া সমুদ্রসৈকত থেকে সাঁতার শুরু হয়।
এর আয়োজক “ষড়জ অ্যাডভেঞ্চার” ও “এক্সট্রিম বাংলা” নামে দুটি সংগঠন।
১৬.১ কিলোমিটার দূরত্বের বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সাঁতার শেষ হবে সেন্টমার্টিন দ্বীপে। টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথের স্রোত ধারাটিই “বাংলা চ্যানেল” নামে পরিচিত।
সাঁতারু দলের কনিষ্ঠতম সদস্য ছিলেন সৈয়দা লারিসা রোজেন। ১০ বছরের লারিসা রাজধানীর একটি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী। বাবা সৈয়দ আক্তারুজ্জামান ও বড় ভাই সৈয়দ আরবিন আয়ানের সঙ্গে সাঁতরে বাংলা চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিল সে। তবে শেষ পর্যন্ত সে চ্যানেল পাড়ি দিতে পারেনি।
ষড়জ অ্যাডভেঞ্চারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লিপটন সরকার এখন পর্যন্ত ১৭ বার বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছিলেন।
তিনি জানান, মহান বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সাঁতারটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আজ টানা ১৮বারের মতো বাংলা চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার একক রেকর্ড গড়লেন তিনি।
তিনি আরও জানান, “গত বছর ৪৩ জন সাঁতারু অংশ নিয়েছিলেন। যাদের মধ্যে ৩৯ জন সফলভাবে বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছিলেন। এ বছর ৭৯ জন সাঁতারু অংশ নিয়ে ৫৪ জন বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছেন। তবে, ক্ষুদে সাঁতারু লারিসা এ বছর বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিতে সক্ষম হয়নি।”
লিপটন সরকার জানান, “আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা মেনে সাঁতার পরিচালনা করা হচ্ছে। এবার একজন বিদেশি সাঁতারুও আমাদের সঙ্গে অংশ নিচ্ছেন। গতবারের চেয়ে এবার প্রায় দ্বিগুণ সংখ্যক সাঁতারু অংশগ্রহণ করায় বোঝা যাচ্ছে বাংলাদেশেও সাঁতার জনপ্রিয় হচ্ছে।”
উল্লেখ্য, প্রয়াত কাজী হামিদুল হক বাংলা চ্যানেল আবিষ্কার করেন। এরপর ২০০৬ সালের ১৪ জানুয়ারি প্রথমবারের মতো বাংলা চ্যানেলে সাঁতার অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে বছর লিপটন সরকার, ফজলুল হক সিনা ও সালমান সাইদ সাঁতারে অংশ নিয়েছিলেন।
এ বছর সাঁতারে রেসকিউ পার্টনার হিসেবে ছিল বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এবং প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেডের ব্র্যান্ড ফরচুন।
এছাড়া, অন্যান্য অংশীদার হিসেবে ছিল বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন, বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজ, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড, ষড়জ, ভিসা থিং ও স্টুডিও ঢাকা।
‘বাংলা চ্যানেল’ পাড়ি দিলেন দেশ-বিদেশের ৫৪ সাঁতারু
মোট ৭৯ জন সাঁতারু অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন
বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে “বাংলা চ্যানেল” পাড়ি দিয়েছেন দেশের ৫৪ জন সাঁতারু। মোট ৭৯ জন সাঁতারু এই কর্মসূচিতে অংশ নিলেও বাকিরা বিভিন্ন কারণে পুরো চ্যানেল পাড়ি দিতে পারেননি।
সোমবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহ্পরীর দ্বীপের পশ্চিমপাড়া সমুদ্রসৈকত থেকে সাঁতার শুরু হয়।
এর আয়োজক “ষড়জ অ্যাডভেঞ্চার” ও “এক্সট্রিম বাংলা” নামে দুটি সংগঠন।
১৬.১ কিলোমিটার দূরত্বের বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়ে সাঁতার শেষ হবে সেন্টমার্টিন দ্বীপে। টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথের স্রোত ধারাটিই “বাংলা চ্যানেল” নামে পরিচিত।
সাঁতারু দলের কনিষ্ঠতম সদস্য ছিলেন সৈয়দা লারিসা রোজেন। ১০ বছরের লারিসা রাজধানীর একটি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী। বাবা সৈয়দ আক্তারুজ্জামান ও বড় ভাই সৈয়দ আরবিন আয়ানের সঙ্গে সাঁতরে বাংলা চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিল সে। তবে শেষ পর্যন্ত সে চ্যানেল পাড়ি দিতে পারেনি।
ষড়জ অ্যাডভেঞ্চারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লিপটন সরকার এখন পর্যন্ত ১৭ বার বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছিলেন।
তিনি জানান, মহান বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে সাঁতারটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আজ টানা ১৮বারের মতো বাংলা চ্যানেল পাড়ি দেওয়ার একক রেকর্ড গড়লেন তিনি।
তিনি আরও জানান, “গত বছর ৪৩ জন সাঁতারু অংশ নিয়েছিলেন। যাদের মধ্যে ৩৯ জন সফলভাবে বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছিলেন। এ বছর ৭৯ জন সাঁতারু অংশ নিয়ে ৫৪ জন বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিয়েছেন। তবে, ক্ষুদে সাঁতারু লারিসা এ বছর বাংলা চ্যানেল পাড়ি দিতে সক্ষম হয়নি।”
লিপটন সরকার জানান, “আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা মেনে সাঁতার পরিচালনা করা হচ্ছে। এবার একজন বিদেশি সাঁতারুও আমাদের সঙ্গে অংশ নিচ্ছেন। গতবারের চেয়ে এবার প্রায় দ্বিগুণ সংখ্যক সাঁতারু অংশগ্রহণ করায় বোঝা যাচ্ছে বাংলাদেশেও সাঁতার জনপ্রিয় হচ্ছে।”
উল্লেখ্য, প্রয়াত কাজী হামিদুল হক বাংলা চ্যানেল আবিষ্কার করেন। এরপর ২০০৬ সালের ১৪ জানুয়ারি প্রথমবারের মতো বাংলা চ্যানেলে সাঁতার অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে বছর লিপটন সরকার, ফজলুল হক সিনা ও সালমান সাইদ সাঁতারে অংশ নিয়েছিলেন।
এ বছর সাঁতারে রেসকিউ পার্টনার হিসেবে ছিল বাংলাদেশ কোস্টগার্ড এবং প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেডের ব্র্যান্ড ফরচুন।
এছাড়া, অন্যান্য অংশীদার হিসেবে ছিল বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন, বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ড, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজ, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড, ষড়জ, ভিসা থিং ও স্টুডিও ঢাকা।