তবে রাত ১২টার আগেই কক্সবাজার সৈকত যেন লোকে লোকারণ্য, মানুষের বাধ ভাঙাউচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো
ঢাকা ট্রিবিউন
আব্দুল আজিজ, কক্সবাজার
প্রকাশ : ০১ জানুয়ারি ২০২২, ০৯:৩৬ এএমআপডেট : ০১ জানুয়ারি ২০২২, ১০:১৮ এএম
ইংরেজি বছরের শেষদিনকে ঘিরে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমুদ্রসৈকতে সন্ধ্যায় মানুষের তেমন কোলাহল ছিল না। তবে রাত ১২টার আগেই কক্সবাজার সৈকত যেন লোকে লোকারণ্য, মানুষের বাধ ভাঙা উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো! বিশেষ করে সুগন্ধাসহ বিভিন্ন পয়েন্টে আতশবাজি, ফানুস উড়িয়ে ২০২২ সালকে স্বাগত জানান পর্যটকসহ সমবেত সকলে হাজারো পর্যটক। মুহুর্মুহু শব্দে প্রকম্পিত সৈকতে আলোর ঝলকানি। এ সময় কঠোর অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
বিদায়ী ২০২১ সালের শেষ দিন শুক্রবার বিকেল থেকে সমুদ্র সৈকতসহ শহরের মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেয় জেলা পুলিশ, র্্যাব, গোয়েন্দা পুলিশ ও ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্ট, লাবনী পয়েন্ট, কলাতলী মোড়সহ প্রতিটি প্রবেশ পথে বসানো হয় চেকপোস্ট।
রাত সাড়ে নয়টার দিকে কক্সবাজার র্যাব-১৫ এর সিপিসি কমান্ডার শেখ ইউছুপ আহমেদের নেতৃত্বে শতাধিক সদস্য ব্লক রেইড পরিচালনা করেন।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে লাবনী পয়েন্টে দেখা যায়, সাধারণ মানুষকে তল্লাশি করছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা। পাশাপাশি সৈকতের প্রবেশ মুখে বসিয়েছে তল্লাশি চৌকি।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, বর্ষবরণ উপলক্ষে আগত পর্যটকসহ সকলের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এসব তল্লাশি চৌকি বসানো হয়েছে। যাতে কোন অপরাধী চক্রের সদস্যরা সৈকতে প্রবেশ করতে না পারে।
এছাড়া শহরের মোড়ে মোড়ে কাজ করছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্যরা। তাদেরও যানবাহন তল্লাশি করতে দেখা যায়।
কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ডিবির উপ-পরিদর্শক শরীফুল ইসলাম জানান, শহরে বেশ কয়েকটি দল কাজ করছে। যে কোনও যানবাহনের পাশাপাশি টমটম, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা তল্লাশির ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
থার্টিফার্স্ট নাইটে সৈকতের আকাশে আলোর ঝলকানি!
তবে রাত ১২টার আগেই কক্সবাজার সৈকত যেন লোকে লোকারণ্য, মানুষের বাধ ভাঙা উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো
ইংরেজি বছরের শেষদিনকে ঘিরে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমুদ্রসৈকতে সন্ধ্যায় মানুষের তেমন কোলাহল ছিল না। তবে রাত ১২টার আগেই কক্সবাজার সৈকত যেন লোকে লোকারণ্য, মানুষের বাধ ভাঙা উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো! বিশেষ করে সুগন্ধাসহ বিভিন্ন পয়েন্টে আতশবাজি, ফানুস উড়িয়ে ২০২২ সালকে স্বাগত জানান পর্যটকসহ সমবেত সকলে হাজারো পর্যটক। মুহুর্মুহু শব্দে প্রকম্পিত সৈকতে আলোর ঝলকানি। এ সময় কঠোর অবস্থান নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
বিদায়ী ২০২১ সালের শেষ দিন শুক্রবার বিকেল থেকে সমুদ্র সৈকতসহ শহরের মোড়ে মোড়ে অবস্থান নেয় জেলা পুলিশ, র্্যাব, গোয়েন্দা পুলিশ ও ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।
সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্ট, লাবনী পয়েন্ট, কলাতলী মোড়সহ প্রতিটি প্রবেশ পথে বসানো হয় চেকপোস্ট।
রাত সাড়ে নয়টার দিকে কক্সবাজার র্যাব-১৫ এর সিপিসি কমান্ডার শেখ ইউছুপ আহমেদের নেতৃত্বে শতাধিক সদস্য ব্লক রেইড পরিচালনা করেন।
রাত সাড়ে ১০টার দিকে লাবনী পয়েন্টে দেখা যায়, সাধারণ মানুষকে তল্লাশি করছেন ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা। পাশাপাশি সৈকতের প্রবেশ মুখে বসিয়েছে তল্লাশি চৌকি।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, বর্ষবরণ উপলক্ষে আগত পর্যটকসহ সকলের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এসব তল্লাশি চৌকি বসানো হয়েছে। যাতে কোন অপরাধী চক্রের সদস্যরা সৈকতে প্রবেশ করতে না পারে।
এছাড়া শহরের মোড়ে মোড়ে কাজ করছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্যরা। তাদেরও যানবাহন তল্লাশি করতে দেখা যায়।
কক্সবাজার জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ডিবির উপ-পরিদর্শক শরীফুল ইসলাম জানান, শহরে বেশ কয়েকটি দল কাজ করছে। যে কোনও যানবাহনের পাশাপাশি টমটম, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা তল্লাশির ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।