Saturday, March 22, 2025

সেকশন

English
Dhaka Tribune

সাবের: পলিথিন ব্যবহারে ছয় বছরে ৪,২০৭টি মামলা

১৯৭১ সাল থেকে বিভিন্ন মেয়াদে ১৭০ জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে

আপডেট : ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৩৯ পিএম

নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন উৎপাদন ও ব্যবহারের অপরাধে ২০১৯ সালের  জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ২,৫১৬টি অভিযান পরিচালনা করে ৪,২০৭টি মামলায় ৬ কোটি ১৭,৮৭,২৫০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। 

মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে এমপি নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়নের এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, “১৯৭১ সাল থেকে বিভিন্ন মেয়াদে ১৭০ জনকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ৩৭ টন পলিথিন, বীজ ও কাঁচামাল জব্দ করা হয়েছে।”

“এসব ঘটনায় ১৬টি নিয়মিত মামলাও করা হয়েছে।”

নূর উদ্দিন চৌধুরীর লিখিত প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, “পলিথিনের ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পলিথিন উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের ওপর সরকার ইতোমধ্যে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।”

তিনি বলেন, “পলিথিনের ব্যবহার বন্ধে বিভিন্ন পুরুত্বের পলিথিনের উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও ব্যবহার আইনে নিষিদ্ধ।”

মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, “নিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগ বন্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।”

তিনি বলেন, “২০১০ সালের জুলাই মাস থেকে পরিবেশ অধিদপ্তরের এনফোর্সমেন্ট প্রোগ্রামের আওতায় নিষিদ্ধ পলিথিন তৈরির কারখানাগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছে। মালিকের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করা হচ্ছে।”

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, “পলিথিন বন্ধে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন শপিং ব্যাগ বন্ধে অধিদপ্তরের নিজস্ব ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা।”

তিনি বলেন, “পরিবেশ অধিদপ্তরের এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রমের আওতায় জুলাই ২০১০ থেকে নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন উৎপাদনকারী কারখানাসমূহ উচ্ছেদ বা কারখানার মালিকের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করা হচ্ছে।”

   

About

Popular Links

x