কোভিড-১৯ মহামারির কারণে প্রত্যক্ষ কর মেলার আয়োজন করা যাচ্ছে না
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ছবি: সংগৃহীত
ট্রিবিউন রিপোর্ট
প্রকাশ : ২৬ অক্টোবর ২০২১, ০৯:৩৫ পিএমআপডেট : ২৬ অক্টোবর ২০২১, ০৯:৩৫ পিএম
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে এ বছর কর মেলা আয়োজন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে মাঠ পর্যায়ের প্রতিটি কর অঞ্চলে আয়কর রিটার্ন নেওয়া হবে। যদিও বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক সম্মেলন এবং বড় ইভেন্টগুলো অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনীম বলেন, “কোভিড-১৯ মহামারির কারণে প্রত্যক্ষ কর মেলার আয়োজন করা যাচ্ছে না। তবে, ১ থেকে ৩০ নভেম্বর মাসব্যাপী কর সংস্কৃতি বিকাশ এবং করদাতাদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে কর পরিষেবা দেওয়া হবে।”
মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, গত ১৪ মাসে প্রায় ১৮ লাখ মানুষ ই-টিআইএনের (ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) জন্য নিবন্ধন করেছেন। এ নিয়ে মোট ই-টিআইএনধারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৭ লাখ ৯৩ হাজারে। সারা দেশে এ সংখ্যা বাড়লেও একই অনুপাতে ট্যাক্স রিটার্নদাতার সংখ্যা বাড়েনি।
গত অর্থবছরে ৫০ লাখ ই-টিআইএনধারীর মধ্যে মাত্র ২২ লাখ রিটার্ন জমা দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উল্লেখ করা হয়, কিছু ব্যতিক্রম বাদে করদাতারা এ বছর সম্পূর্ণ অনলাইনে তাদের রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন। যাদের ক্ষেত্রে উৎস কর কাটা হয় তাদের জন্য দ্রুত এই সুবিধা চালুর চেষ্টা চলছে।
এছাড়াও, সরকারি কর্মকর্তাদের রিটার্ন দেওয়ার সুবিধার্থে ১ থেকে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং অফিসার্স ক্লাবে একটি রিটার্ন গ্রহণ বুথ এবং হেল্প ডেস্কও থাকবে।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জন্য ঢাকা সেনানিবাসের সেনা মালঞ্চে আগামী ৯ ও ১০ নভেম্বর দুই দিন রিটার্ন ও ট্যাক্স সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সেবা দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে প্রথমবারের মতো দেশে কর মেলা অনুষ্ঠিত হয়। সেবার ঢাকা ও চট্টগ্রামে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। এরপর প্রতি বছরই মেলার পরিসর বেড়েছে। গতবার রাজধানীসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে সপ্তাহব্যাপী কর মেলা হয়েছে।
এ বছর হচ্ছে না কর মেলা
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে প্রত্যক্ষ কর মেলার আয়োজন করা যাচ্ছে না
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে এ বছর কর মেলা আয়োজন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তবে মাঠ পর্যায়ের প্রতিটি কর অঞ্চলে আয়কর রিটার্ন নেওয়া হবে। যদিও বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক সম্মেলন এবং বড় ইভেন্টগুলো অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনীম বলেন, “কোভিড-১৯ মহামারির কারণে প্রত্যক্ষ কর মেলার আয়োজন করা যাচ্ছে না। তবে, ১ থেকে ৩০ নভেম্বর মাসব্যাপী কর সংস্কৃতি বিকাশ এবং করদাতাদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে কর পরিষেবা দেওয়া হবে।”
মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, গত ১৪ মাসে প্রায় ১৮ লাখ মানুষ ই-টিআইএনের (ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর) জন্য নিবন্ধন করেছেন। এ নিয়ে মোট ই-টিআইএনধারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৭ লাখ ৯৩ হাজারে। সারা দেশে এ সংখ্যা বাড়লেও একই অনুপাতে ট্যাক্স রিটার্নদাতার সংখ্যা বাড়েনি।
গত অর্থবছরে ৫০ লাখ ই-টিআইএনধারীর মধ্যে মাত্র ২২ লাখ রিটার্ন জমা দিয়েছেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উল্লেখ করা হয়, কিছু ব্যতিক্রম বাদে করদাতারা এ বছর সম্পূর্ণ অনলাইনে তাদের রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন। যাদের ক্ষেত্রে উৎস কর কাটা হয় তাদের জন্য দ্রুত এই সুবিধা চালুর চেষ্টা চলছে।
এছাড়াও, সরকারি কর্মকর্তাদের রিটার্ন দেওয়ার সুবিধার্থে ১ থেকে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ সচিবালয় এবং অফিসার্স ক্লাবে একটি রিটার্ন গ্রহণ বুথ এবং হেল্প ডেস্কও থাকবে।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের জন্য ঢাকা সেনানিবাসের সেনা মালঞ্চে আগামী ৯ ও ১০ নভেম্বর দুই দিন রিটার্ন ও ট্যাক্স সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য সেবা দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে প্রথমবারের মতো দেশে কর মেলা অনুষ্ঠিত হয়। সেবার ঢাকা ও চট্টগ্রামে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। এরপর প্রতি বছরই মেলার পরিসর বেড়েছে। গতবার রাজধানীসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে সপ্তাহব্যাপী কর মেলা হয়েছে।