আরও ৪ ই-কমার্স কোম্পানির তথ্য চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নোটিশ
আগামী ১৭ অক্টোবরের মধ্যে তাদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে
ই-কমার্স প্রতীকী ছবি/সংগৃহীত
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ১১ অক্টোবর ২০২১, ০৩:৪০ পিএমআপডেট : ১১ অক্টোবর ২০২১, ০৩:৪০ পিএম
গ্রাহকদের প্রতারণার অভিযোগে আলোচিত আরও চার ই-কমার্স কোম্পানির দায় ও সম্পদের তথ্য চেয়ে নোটিশ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল কমার্স সেলের কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাঈদ আলীর বরাতে বিডিনিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার থলে, দালাল প্লাস, আনন্দের বাজার ও অল-শপার নামে চার কোম্পানিকে ওই নোটিশ পাঠানো হয়। আগামী ১৭ অক্টোবরের মধ্যে তাদেরকে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। যদিও এখন পর্যন্ত কেউ নোটিশের জবাব দেয়নি।
গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে ওই চার কোম্পানির দায়ের পরিমাণ এবং সেই দায় পরিশোধের জন্য কোম্পানির সম্পদের পরিমাণ ও পরিকল্পনা জানাতে বলা হয়েছে নোটিশে।
ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ, কিউকম, ধামাকা, আলাদিনের প্রদীপসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানির মতো এই কোম্পানিগুলোর ব্যবসার ধরনও একইরকম। এমনটিও জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সাঈদ আলী।
প্রতিবেদনটিতে সাঈদ আলী বলেন, “এরা বিভিন্ন রকম অনৈতিক অফার দিচ্ছে, গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করছে। ইতোমধ্যে আইনের আওতায় আসা ই-কমার্স কোম্পানিগুলো একই ধরনের অফার দিয়ে বিতর্কিত হয়েছিল।”
ইতোমধ্যেই আনন্দের বাজার নামক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা আহমুদুল হক খন্দকারের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় প্রতারণার মামলা হয়েছে।
আরও ৪ ই-কমার্স কোম্পানির তথ্য চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নোটিশ
আগামী ১৭ অক্টোবরের মধ্যে তাদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে
গ্রাহকদের প্রতারণার অভিযোগে আলোচিত আরও চার ই-কমার্স কোম্পানির দায় ও সম্পদের তথ্য চেয়ে নোটিশ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাল কমার্স সেলের কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাঈদ আলীর বরাতে বিডিনিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার থলে, দালাল প্লাস, আনন্দের বাজার ও অল-শপার নামে চার কোম্পানিকে ওই নোটিশ পাঠানো হয়। আগামী ১৭ অক্টোবরের মধ্যে তাদেরকে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। যদিও এখন পর্যন্ত কেউ নোটিশের জবাব দেয়নি।
গ্রাহক ও মার্চেন্টদের কাছে ওই চার কোম্পানির দায়ের পরিমাণ এবং সেই দায় পরিশোধের জন্য কোম্পানির সম্পদের পরিমাণ ও পরিকল্পনা জানাতে বলা হয়েছে নোটিশে।
ইভ্যালি, ই-অরেঞ্জ, কিউকম, ধামাকা, আলাদিনের প্রদীপসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানির মতো এই কোম্পানিগুলোর ব্যবসার ধরনও একইরকম। এমনটিও জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা সাঈদ আলী।
প্রতিবেদনটিতে সাঈদ আলী বলেন, “এরা বিভিন্ন রকম অনৈতিক অফার দিচ্ছে, গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করছে। ইতোমধ্যে আইনের আওতায় আসা ই-কমার্স কোম্পানিগুলো একই ধরনের অফার দিয়ে বিতর্কিত হয়েছিল।”
ইতোমধ্যেই আনন্দের বাজার নামক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা আহমুদুল হক খন্দকারের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় প্রতারণার মামলা হয়েছে।