পেমেন্ট গেটওয়ে: গ্রাহকের ২১৪ কোটি টাকা তিন মাসে ফেরত
ইভ্যালির গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়টি আদালতের ওপর নির্ভর করছে। আদালত একটি পরিচালনা পর্ষদও গঠন করে দিয়েছে। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সবকিছু হবে। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু করণীয় নেই
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ২৫ অক্টোবর ২০২১, ০৯:৫১ পিএমআপডেট : ২৫ অক্টোবর ২০২১, ১০:০৫ পিএম
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে পেমেন্ট গেটওয়েগুলোতে ক্রেতাদের আটকে থাকা ২১৪ কোটি টাকা আগামী তিন মাসের মধ্যে ফেরত দেওয়া হবে।
সোমবার (২৫ অক্টোবর) সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে কীভাবে পেমেন্ট গেটওয়েগুলো ক্রেতাদের অর্থ ফেরত দেবে সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, “ইভ্যালির গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়টি আদালতের ওপর নির্ভর করছে। আদালত একটি পরিচালনা পর্ষদও গঠন করে দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সবকিছু হবে। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু করণীয় নেই।”
তিনি বলেন, “ই-কমার্স কোম্পানিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ইউনিক বিজনেস আইডেনটিফিকেশন নম্বর নিতে হবে। যেসব ই-কমার্স কোম্পানি এই নম্বর নেবে না, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে।”
তিনি আরও বলেন, “যুবক ও ডেসটিনির অনেক সম্পদ রয়েছে। সেসব সম্পদ অনেকে দখল করে ভাড়া দিচ্ছে। সম্পদগুলোর দামও এখন বেড়েছে। সেখানেও গ্রাহকদের অনেক পাওনা আছে। এই দুই কোম্পানি নিয়েও আদালতে মামলা রয়েছে। আদালত নির্দেশনা দিলে তাদের সম্পদ বিক্রি করে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়া, ই-কমার্সগুলোর জন্য সেন্ট্রাল লগইন ট্র্যাকিং প্লাটফর্ম তৈরির পাশাপাশি অনলাইন সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা হবে।”
বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, “ইভ্যালির গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়টি আদালতের ওপর নির্ভর করছে। আদালত একটি পরিচালনা পর্ষদও গঠন করে দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সবকিছু হবে। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু করণীয় নেই।”
তিনি বলেন, “ই-কমার্স কোম্পানিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ইউনিক বিজনেস আইডেনটিফিকেশন নম্বর নিতে হবে। যেসব ই-কমার্স কোম্পানি এই নম্বর নেবে না, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে।”
তিনি আরও বলেন, “যুবক ও ডেসটিনির অনেক সম্পদ রয়েছে। সেসব সম্পদ অনেকে দখল করে ভাড়া দিচ্ছে। সম্পদগুলোর দামও এখন বেড়েছে। সেখানেও গ্রাহকদের অনেক পাওনা আছে। এই দুই কোম্পানি নিয়েও আদালতে মামলা রয়েছে। আদালত নির্দেশনা দিলে তাদের সম্পদ বিক্রি করে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়া, ই-কমার্সগুলোর জন্য সেন্ট্রাল লগইন ট্র্যাকিং প্লাটফর্ম তৈরির পাশাপাশি অনলাইন সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা হবে।”
পেমেন্ট গেটওয়ে: গ্রাহকের ২১৪ কোটি টাকা তিন মাসে ফেরত
ইভ্যালির গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়টি আদালতের ওপর নির্ভর করছে। আদালত একটি পরিচালনা পর্ষদও গঠন করে দিয়েছে। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সবকিছু হবে। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু করণীয় নেই
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানিয়েছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে পেমেন্ট গেটওয়েগুলোতে ক্রেতাদের আটকে থাকা ২১৪ কোটি টাকা আগামী তিন মাসের মধ্যে ফেরত দেওয়া হবে।
সোমবার (২৫ অক্টোবর) সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই টাকা ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তবে কীভাবে পেমেন্ট গেটওয়েগুলো ক্রেতাদের অর্থ ফেরত দেবে সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, “ইভ্যালির গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়টি আদালতের ওপর নির্ভর করছে। আদালত একটি পরিচালনা পর্ষদও গঠন করে দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সবকিছু হবে। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু করণীয় নেই।”
তিনি বলেন, “ই-কমার্স কোম্পানিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ইউনিক বিজনেস আইডেনটিফিকেশন নম্বর নিতে হবে। যেসব ই-কমার্স কোম্পানি এই নম্বর নেবে না, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে।”
তিনি আরও বলেন, “যুবক ও ডেসটিনির অনেক সম্পদ রয়েছে। সেসব সম্পদ অনেকে দখল করে ভাড়া দিচ্ছে। সম্পদগুলোর দামও এখন বেড়েছে। সেখানেও গ্রাহকদের অনেক পাওনা আছে। এই দুই কোম্পানি নিয়েও আদালতে মামলা রয়েছে। আদালত নির্দেশনা দিলে তাদের সম্পদ বিক্রি করে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়া, ই-কমার্সগুলোর জন্য সেন্ট্রাল লগইন ট্র্যাকিং প্লাটফর্ম তৈরির পাশাপাশি অনলাইন সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা হবে।”
বাণিজ্য মন্ত্রী বলেন, “ইভ্যালির গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের বিষয়টি আদালতের ওপর নির্ভর করছে। আদালত একটি পরিচালনা পর্ষদও গঠন করে দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী সবকিছু হবে। এক্ষেত্রে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু করণীয় নেই।”
তিনি বলেন, “ই-কমার্স কোম্পানিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ইউনিক বিজনেস আইডেনটিফিকেশন নম্বর নিতে হবে। যেসব ই-কমার্স কোম্পানি এই নম্বর নেবে না, সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে।”
তিনি আরও বলেন, “যুবক ও ডেসটিনির অনেক সম্পদ রয়েছে। সেসব সম্পদ অনেকে দখল করে ভাড়া দিচ্ছে। সম্পদগুলোর দামও এখন বেড়েছে। সেখানেও গ্রাহকদের অনেক পাওনা আছে। এই দুই কোম্পানি নিয়েও আদালতে মামলা রয়েছে। আদালত নির্দেশনা দিলে তাদের সম্পদ বিক্রি করে গ্রাহকদের পাওনা পরিশোধের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এছাড়া, ই-কমার্সগুলোর জন্য সেন্ট্রাল লগইন ট্র্যাকিং প্লাটফর্ম তৈরির পাশাপাশি অনলাইন সেন্ট্রাল কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি করা হবে।”