ছবির প্রতিটি পরতে কলাকুশলীদের কঠিন মেহনতের নমুনা পরিষ্কার। রণবীরের অভিনয় তো নজর কেড়েছেই অন্যদের অভিনয়েও প্রশংসার ঝড় উঠেছে।
আর তাই সব মিলিয়ে ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে ব্যবসার নিরিখে আট নম্বর জায়গাটি সহজেই পাকা করে ফেলেছে ‘সঞ্জু’। রিলিজের ন’দিনের মধ্যেই বক্স অফিসে ডাবল সেঞ্চুরি করে টাকার অঙ্কটা এই মুহূর্তে প্রায় ২৩৬ কোটি টাকার কাছাকাছি। ট্রিপল সেঞ্চুরি করলে তো আর কথাই নেই।
ছবির এই সফলতার পেছনে কিন্তু সঞ্জয় দত্তের অবদান অনস্বীকার্য। তাঁর জীবনের চড়াই-উৎরাই ছাড়া যে ‘সঞ্জু’ সফল হওয়া তো দূর, হয়ত ছবিটাই হতো না। সে দিক থেকে দেখতে হলে সঞ্জয় দত্তের একটা মোটা অঙ্ক পাবারই কথা।কিন্তু, তিনি কী আদৌ কিছু টাকা পেয়েছেন? নাকি সব টাকা ছবির কলাকুশলীরাই নিজেদের পোঁটলায় এঁটেছেন?
বলিউডে এ নিয়ে বেশ গুজব রটছে। কারও মতে, সঞ্জয় দত্ত নাকি একটাও টাকা নেননি। আবার কেউ কেউ কানাঘুষো করছে, ভাল টাকাই নাকি নিয়েছেন সঞ্জয় দত্ত।
সবার মুখের কথা মুখে রাখতেই যেন ছবির প্রযোজক সংস্থার তরফ থেকে খোলাশা করে জানানো হল, টাকার অঙ্কে বিরাট সমঝোতা করেছেন সঞ্জয় দত্ত। শেষ পর্যন্ত ১০ কোটি টাকায় নিজের জীবন নিয়ে ছবি তৈরির অনুমতি দেন সঞ্জু বাবা। সঙ্গে লাভের স্রেফ একটা ছোট অংশ দাবি করেন তিনি। এরপরেই রাজু হিরানি এবং বিধু বিনোদ চোপড়া ‘সঞ্জু’ নিয়ে এগিয়েছেন।