Sunday, July 13, 2025

সেকশন

English
Dhaka Tribune

বিষণ্নতায় ভুগছেন কেটি

পঞ্চম অ্যালবাম ব্যবসা করতে বাজেভাবে ব্যর্থ হলে বিষণ্নতা তাঁকে আঁকড়ে ধরে।

আপডেট : ১৯ জুলাই ২০১৮, ০৮:৩৪ পিএম

একটি মাত্র ব্যর্থতা। আর সেই সাথে প্রবেশ এক অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথির- বিষণ্নতা। 

সম্প্রতি ভোগ সাময়িকীকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেটি পেরি জানান, তাঁর পঞ্চম অ্যালবাম ব্যবসা করতে বাজেভাবে ব্যর্থ হলে বিষণ্নতা তাঁকে আঁকড়ে ধরে। এই বিষণ্নতা থেকে মুক্তি পেতেই ‘রোর’ গায়িকাকে শরণাপণ্ন হতে হয়েছে চিকিৎসকের।

ভোগ সাময়িকী তাদের সাম্প্রতিক প্রচ্ছদে কেটি পেরিকে তুলে ধরেছে। সেখানেই নিজের সাম্প্রতিক কাজ ও ব্যক্তিজীবন নিয়ে আলাপ করতে গিয়ে বিষণ্নতায় আক্রান্ত হওয়ার কথা স্বীকার করেন কেটি। তিনি জানান, তাঁর পঞ্চম অ্যালবাম উইটনেসপ্রত্যাশিত ব্যবসা করতে পারেনি। এ অ্যালবামের দুটি গান ‘সুইশ সুইশ’ ও ‘বোন আপেটিট’ নিয়ে আলোচনা হলেও অনলাইন স্ট্রিমিং ও বিক্রির দিক থেকে অ্যালবামটি খুব পিছিয়ে ছিল। এই পিছিয়ে থাকাই কেটি পেরির মন ভেঙে দেয়। 

৩৩ বছর বয়সী এই গায়িকা বলেন, ‘পরিস্থিতি এমন ছিল যে আমার মন তখন ভেঙে একাকার। অনিচ্ছা সত্ত্বেও আমি সে সময়টায় অচেনা-অজানা মানুষদের সমালোচনাকেও খুব গুরুত্ব দিতে শুরু করেছিলাম। এ জন্যই তাঁদের নেতিবাচক মন্তব্য শুনে আমি ভেঙে পড়েছিলাম খুব।’

অ্যালবাম ব্যর্থ হওয়ার পর যখন বিষণ্নতায় একেবারে বিপর্যস্ত কেটি পেরি, তখন তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার হফম্যান ইনস্টিটিউটে যান। সেখানে মানসিক চিকিৎসা ও কাউন্সেলিং করান এই মার্কিন গায়িকা। তাঁর মতে ভালো কিছু সৃষ্টির জন্য সুস্থতা খুব প্রয়োজন। ভোগকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কেটি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় মিথ্যাটা কি জানেন? শিল্পীদের ভালো কিছু সৃষ্টির জন্য নাকি মনে কষ্ট পুষতে হয়। কষ্ট না থাকলে শৈল্পিক কিছু তৈরি করা যায় না। কিন্তু এখন আমি জানি, এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। সুস্থতার চেয়ে বড় কোনো সুখ আর হতে পারে না।’ 


   
Banner

About

Popular Links

x