‘আমার কাছে পূজা মানেই বন্ধুদের বাড়ি যাওয়া, মন খুলে কথাবার্তা, হাসাহাসি। পূজায় বেশ কিছু বন্ধুর বাড়ি যাওয়ার আমন্ত্রণ ইতোমধ্যেই পেয়েছি’
জয়া আহসান ফেসবুক থেকে নেওয়া
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ১২ অক্টোবর ২০২১, ০২:১৯ পিএমআপডেট : ১২ অক্টোবর ২০২১, ০২:১৯ পিএম
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে টলিউড ইন্ডাস্ট্রিরও অন্যতম জনপ্রিয় মুখ হয়ে উঠেছেন জয়া আহসান। তিনি বর্তমানে রয়েছেন কলকাতাতেই। আজ মহাসপ্তমী। আরও ৩ দিন পূজার আয়োজন চলবে মহাসমারোহে। চলমান শারদীয় দুর্গাপূজার বাকি দিনগুলোতেও সেখানেই থাকছেন তিনি।
হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের দিনগুলো কীভাবে কাটাবেন সে বিষয়ে জানিয়েছেন তিনি। ১০ অক্টোবর প্রকাশিত ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজের মতো করেই এবারের পুজোর দিনগুলো কাটাবেন জয়া আহসান। তিনি বলেন, "অনেকগুলো পূজাই কলকাতায় কাটিয়েছি। এবারও আমি কলকাতায়। পুজোর দিনগুলো নিজের মতো করে কাটাবো।"
এই অভিনেত্রী জানান, পূজা চলাকালে যে দিন যে বন্ধুর বাড়িতে ভালোমন্দ খাবারের আয়োজন হবে সেখানেই সময় কাটবে এই তার।
এ প্রসঙ্গে জয়া বলেন, "আমার কাছে পূজা মানেই বন্ধুদের বাড়ি যাওয়া, মন খুলে কথাবার্তা, হাসাহাসি। পূজায় বেশ কিছু বন্ধুর বাড়ি যাওয়ার আমন্ত্রণ ইতোমধ্যেই পেয়ে গিয়েছি। তাই কোথায় আড্ডা দেব তা নিয়ে আলাদা করে চিন্তা করতে হচ্ছে না। কিন্তু পেটপুজো ছাড়া আবার আড্ডা হয় নাকি! আমি খুবই খাদ্যরসিক। অভিনয় করলেও খাওয়াদাওয়ায় কোনও রকম বিধিনিষেধ নেই আমার। যখন যা ইচ্ছে, তাই খেয়ে নিই। পূজার সময়েও ভালমন্দ খাবার চাই-ই চাই! যে দিন যে বন্ধুর বাড়িতে ভালমন্দ রান্নাবান্না হবে, সে দিন সেখানেই গিয়ে হাজির হব। তবে দিনভর যা-ই খাই, যতই খাই, শেষ পাতে মিষ্টি লাগবেই আমার।"
শুধু পুজার দিন কাটানো নিয়েই না, জয়া আহসান কথা বলেছেন পূজার নিজের সাজসজ্জা এবং পূজার সময়ের কলকাতা নগরীকে নিয়েও।
পূজার সময়ে গোটা কলকাতাই যেন বদলে যায়। জয়া আহসানের ভাষায়, অপরূপ কলকাতা এ সময়ে হয়ে উঠে আরও রূপসী। তিই বলেন, "কলকাতা আমার প্রাণের শহর। ভালবাসার শহর। পুজোয় সেই চেনা শহর যেন একটু অচেনা হয়ে যায়। কোনও প্রিয় মানুষ আচমকা সেজে উঠলে যেমন অবাক লাগে, শারদ-কলকাতাও যেন তা-ই। চারদিকে কত আলো, মাইকে অনবরত গান, পথঘাট ছেয়ে থাকা ছাতিমের মিষ্টি গন্ধ। রাতারাতি আরও সুন্দরী কলকাতা।"
পূজাকালীন সময়ে নিজের সাজের ব্যাপারে জয়া বলেন, "উৎসবের দিনগুলোয় শাড়িই আমার প্রিয় সাজ। কিন্তু ইচ্ছে হলে অন্যান্য পোশাকও পরি। সাজগোজ করব, টইটই করে ঘুরব শহরের এদিক-সেদিক। মন ভরে দেখে নেবো কলকাতাকে।"
বন্ধুদের বাড়িতে মজার খাবার খেয়েই এবারের পুজো কাটাচ্ছেন জয়া
‘আমার কাছে পূজা মানেই বন্ধুদের বাড়ি যাওয়া, মন খুলে কথাবার্তা, হাসাহাসি। পূজায় বেশ কিছু বন্ধুর বাড়ি যাওয়ার আমন্ত্রণ ইতোমধ্যেই পেয়েছি’
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে টলিউড ইন্ডাস্ট্রিরও অন্যতম জনপ্রিয় মুখ হয়ে উঠেছেন জয়া আহসান। তিনি বর্তমানে রয়েছেন কলকাতাতেই। আজ মহাসপ্তমী। আরও ৩ দিন পূজার আয়োজন চলবে মহাসমারোহে। চলমান শারদীয় দুর্গাপূজার বাকি দিনগুলোতেও সেখানেই থাকছেন তিনি।
হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের দিনগুলো কীভাবে কাটাবেন সে বিষয়ে জানিয়েছেন তিনি। ১০ অক্টোবর প্রকাশিত ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজের মতো করেই এবারের পুজোর দিনগুলো কাটাবেন জয়া আহসান। তিনি বলেন, "অনেকগুলো পূজাই কলকাতায় কাটিয়েছি। এবারও আমি কলকাতায়। পুজোর দিনগুলো নিজের মতো করে কাটাবো।"
এই অভিনেত্রী জানান, পূজা চলাকালে যে দিন যে বন্ধুর বাড়িতে ভালোমন্দ খাবারের আয়োজন হবে সেখানেই সময় কাটবে এই তার।
এ প্রসঙ্গে জয়া বলেন, "আমার কাছে পূজা মানেই বন্ধুদের বাড়ি যাওয়া, মন খুলে কথাবার্তা, হাসাহাসি। পূজায় বেশ কিছু বন্ধুর বাড়ি যাওয়ার আমন্ত্রণ ইতোমধ্যেই পেয়ে গিয়েছি। তাই কোথায় আড্ডা দেব তা নিয়ে আলাদা করে চিন্তা করতে হচ্ছে না। কিন্তু পেটপুজো ছাড়া আবার আড্ডা হয় নাকি! আমি খুবই খাদ্যরসিক। অভিনয় করলেও খাওয়াদাওয়ায় কোনও রকম বিধিনিষেধ নেই আমার। যখন যা ইচ্ছে, তাই খেয়ে নিই। পূজার সময়েও ভালমন্দ খাবার চাই-ই চাই! যে দিন যে বন্ধুর বাড়িতে ভালমন্দ রান্নাবান্না হবে, সে দিন সেখানেই গিয়ে হাজির হব। তবে দিনভর যা-ই খাই, যতই খাই, শেষ পাতে মিষ্টি লাগবেই আমার।"
শুধু পুজার দিন কাটানো নিয়েই না, জয়া আহসান কথা বলেছেন পূজার নিজের সাজসজ্জা এবং পূজার সময়ের কলকাতা নগরীকে নিয়েও।
পূজার সময়ে গোটা কলকাতাই যেন বদলে যায়। জয়া আহসানের ভাষায়, অপরূপ কলকাতা এ সময়ে হয়ে উঠে আরও রূপসী। তিই বলেন, "কলকাতা আমার প্রাণের শহর। ভালবাসার শহর। পুজোয় সেই চেনা শহর যেন একটু অচেনা হয়ে যায়। কোনও প্রিয় মানুষ আচমকা সেজে উঠলে যেমন অবাক লাগে, শারদ-কলকাতাও যেন তা-ই। চারদিকে কত আলো, মাইকে অনবরত গান, পথঘাট ছেয়ে থাকা ছাতিমের মিষ্টি গন্ধ। রাতারাতি আরও সুন্দরী কলকাতা।"
পূজাকালীন সময়ে নিজের সাজের ব্যাপারে জয়া বলেন, "উৎসবের দিনগুলোয় শাড়িই আমার প্রিয় সাজ। কিন্তু ইচ্ছে হলে অন্যান্য পোশাকও পরি। সাজগোজ করব, টইটই করে ঘুরব শহরের এদিক-সেদিক। মন ভরে দেখে নেবো কলকাতাকে।"