নেটফ্লিক্সে সবাইকে ছাড়িয়ে ‘স্কুইড গেম’-এর নতুন রেকর্ড
ঋণগ্রস্ত একদল ব্যক্তিকে মারাত্মক খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তাব দেওয়া একটি রহস্যময় সংগঠন নিয়ে ‘স্কুইড গেম’-এর গল্প
দক্ষিণ কোরিয়ান ড্রামা স্কুইড গেমের একটি দৃশ্য সংগৃহীত
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৪ অক্টোবর ২০২১, ১২:১০ এএমআপডেট : ১৪ অক্টোবর ২০২১, ১২:১০ এএম
দক্ষিণ কোরিয়ান ডাইস্টোপিয়ান ড্রামা “স্কুইড গেম” নেটফ্লিক্সের ইতিহাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় সিরিজে পরিণত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্রিমিং পরিষেবাটি জানায়, এক মাসেরও কম সময়ে ১১১ মিলিয়নেরও বেশি ভক্ত এই থ্রিলার ঘরানার ছবিটি দেখেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমেসের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানা যায়।
শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ভিউয়ারশিপ মেট্রিক্স এবং তথ্য প্রকাশ করা নেটফ্লিক্স একটি ভিডিওর মাধ্যমে এই মাইলফলকটির আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেয়। সেই ভিডিওতে ভক্তদের ধন্যবাদও জানানো হয়।
ভিডিওতে নেটফ্লিক্সের মুখপাত্র বলেন, “আমি আপনাদের সবার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই। আপনার মধ্যে ১১১ মিলিয়ন ভক্ত স্কুইড গেমকে আমাদের বিশ্বের এক নম্বর শো বানিয়েছে। আর আপনার বাকিদের জন্য, আপনারাও কি গেমটিতে যোগ দেওয়ার সুযোগটি কাজে লাগাতে চান?”
Squid Game has officially reached 111 million fans — making it our biggest series launch ever! pic.twitter.com/SW3FJ42Qsn
ঋণগ্রস্ত একদল ব্যক্তিকে ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার একটি মারাত্মক খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তাব দেওয়া একটি রহস্যময় সংগঠন নিয়ে “স্কুইড গেম”-এর গল্প। ঋণগ্রস্তদের জীবন পরিবর্তনের জন্য অর্থ জেতার সুযোগ দেয় সংগঠনটি। যখন সেই ব্যক্তিরা খেলায় অংশ নিতে শুরু করে, তখন তারা বুঝতে পারে যে তারা খেলা থেকে বাদ পড়লে তাদের হত্যা করা হবে।
ভ্যারাইটির তথ্যমতে, গত মাসের শেষের দিকে “স্কুইড গেম” নেটফ্লিক্সে বিশ্বব্যাপী এক নম্বরে শোয়ে পরিণত হয়েছিল। নেটফ্লিক্সের কো-সিইও এবং চিফ কন্টেন্ট অফিসার টেড সারান্দোস বলেন, “বৈশ্বিক জনপ্রিয়তার পরিপ্রেক্ষিতে এর আগে আমরা এমনটা দেখিনি।”
স্কুইড গেমের লেখক-পরিচালক হোয়াং দং-হিউক বলেন, “আমি একটি গল্প লিখতে চেয়েছিলাম যা আধুনিক পুঁজিবাদী সমাজের রূপক হিসেবে জীবনের চরম প্রতিযোগিতার চিত্র তুলে ধরে। বাস্তব জীবনে দেখা চরিত্রগুলোই আমি এখানে ব্যবহার করতে চেয়েছিলাম।”
তিনি আরও বলেন, “টিকে থাকার লড়াই হিসেবে এটি বিনোদনের উৎস। শোয়ে দেখানো খেলাগুলো অত্যন্ত সাধারণ এবং সহজবোধ্য। ফলে দর্শকরা খেলার নিয়মগুলো বোঝার চেষ্টায় বিভ্রান্ত না হয়ে শোয়ের চরিত্রের প্রতি মনোনিবেশ করতে বেশি আগ্রহী হয়।”
নেটফ্লিক্সে সবাইকে ছাড়িয়ে ‘স্কুইড গেম’-এর নতুন রেকর্ড
ঋণগ্রস্ত একদল ব্যক্তিকে মারাত্মক খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তাব দেওয়া একটি রহস্যময় সংগঠন নিয়ে ‘স্কুইড গেম’-এর গল্প
দক্ষিণ কোরিয়ান ডাইস্টোপিয়ান ড্রামা “স্কুইড গেম” নেটফ্লিক্সের ইতিহাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় সিরিজে পরিণত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ট্রিমিং পরিষেবাটি জানায়, এক মাসেরও কম সময়ে ১১১ মিলিয়নেরও বেশি ভক্ত এই থ্রিলার ঘরানার ছবিটি দেখেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমেসের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানা যায়।
শুধুমাত্র নির্দিষ্ট ভিউয়ারশিপ মেট্রিক্স এবং তথ্য প্রকাশ করা নেটফ্লিক্স একটি ভিডিওর মাধ্যমে এই মাইলফলকটির আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেয়। সেই ভিডিওতে ভক্তদের ধন্যবাদও জানানো হয়।
ভিডিওতে নেটফ্লিক্সের মুখপাত্র বলেন, “আমি আপনাদের সবার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই। আপনার মধ্যে ১১১ মিলিয়ন ভক্ত স্কুইড গেমকে আমাদের বিশ্বের এক নম্বর শো বানিয়েছে। আর আপনার বাকিদের জন্য, আপনারাও কি গেমটিতে যোগ দেওয়ার সুযোগটি কাজে লাগাতে চান?”
ঋণগ্রস্ত একদল ব্যক্তিকে ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার একটি মারাত্মক খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রস্তাব দেওয়া একটি রহস্যময় সংগঠন নিয়ে “স্কুইড গেম”-এর গল্প। ঋণগ্রস্তদের জীবন পরিবর্তনের জন্য অর্থ জেতার সুযোগ দেয় সংগঠনটি। যখন সেই ব্যক্তিরা খেলায় অংশ নিতে শুরু করে, তখন তারা বুঝতে পারে যে তারা খেলা থেকে বাদ পড়লে তাদের হত্যা করা হবে।
ভ্যারাইটির তথ্যমতে, গত মাসের শেষের দিকে “স্কুইড গেম” নেটফ্লিক্সে বিশ্বব্যাপী এক নম্বরে শোয়ে পরিণত হয়েছিল। নেটফ্লিক্সের কো-সিইও এবং চিফ কন্টেন্ট অফিসার টেড সারান্দোস বলেন, “বৈশ্বিক জনপ্রিয়তার পরিপ্রেক্ষিতে এর আগে আমরা এমনটা দেখিনি।”
স্কুইড গেমের লেখক-পরিচালক হোয়াং দং-হিউক বলেন, “আমি একটি গল্প লিখতে চেয়েছিলাম যা আধুনিক পুঁজিবাদী সমাজের রূপক হিসেবে জীবনের চরম প্রতিযোগিতার চিত্র তুলে ধরে। বাস্তব জীবনে দেখা চরিত্রগুলোই আমি এখানে ব্যবহার করতে চেয়েছিলাম।”
তিনি আরও বলেন, “টিকে থাকার লড়াই হিসেবে এটি বিনোদনের উৎস। শোয়ে দেখানো খেলাগুলো অত্যন্ত সাধারণ এবং সহজবোধ্য। ফলে দর্শকরা খেলার নিয়মগুলো বোঝার চেষ্টায় বিভ্রান্ত না হয়ে শোয়ের চরিত্রের প্রতি মনোনিবেশ করতে বেশি আগ্রহী হয়।”