কাবুলের হাসপাতালে জোড়া বিস্ফোরণ ও গুলিতে অন্তত ১৫ জন নিহত
কাবুলের প্রাণকেন্দ্রের ৪০০ শয্যা বিশিষ্ট সরদার মোহাম্মদ দাউদ খান হাসপাতালের প্রবেশপথে দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের পর ওই এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে
ছবি: সংগৃহীত
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ০২ নভেম্বর ২০২১, ০৭:০৯ পিএমআপডেট : ০২ নভেম্বর ২০২১, ০৭:০৯ পিএম
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে সামরিক বাহিনীর সবচেয়ে বড় হাসপাতালে বন্দুকযুদ্ধের পর দুটি বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১৫ জন নিহত এবং আরও ৪৩ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) তালেবানের একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কারি সাইদ খোস্তি বলেছেন, কাবুলের প্রাণকেন্দ্রের ৪০০ শয্যা বিশিষ্ট সরদার মোহাম্মদ দাউদ খান হাসপাতালের প্রবেশপথে দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের পর ওই এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
হতাহতের সংখ্যা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তবে একজন তালেবান নিরাপত্তা কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, কমপক্ষে ১৫ জন নিহত এবং ৩৪ জন আহত হয়েছেন। বিস্ফোরণের স্থান থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে একটি ট্রমা হাসপাতাল পরিচালনাকারী ইতালিয় সহায়তা গ্রুপ জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ৯ জনকে আহত অবস্থায় আনা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্থানীয়দের শেয়ার করা ছবিতে দেখা গেছে, শহরের ওয়াজির আকবর খান এলাকায় সাবেক কূটনৈতিক অঞ্চলের কাছে বিস্ফোরণের ধোঁয়া উড়ছে। এছাড়া প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ওই অঞ্চলের ওপর দিয়ে অন্তত দুটি হেলিকপ্টার উড়ে যেতে দেখেছেন তারা। তাৎক্ষণিকভাবে এ হামলার দায় স্বীকার করেনি কোনো গোষ্ঠী।
রয়টার্স বলছে, বেশ কিছু ইসলামিক স্টেট (আইএস) “যোদ্ধা” হাসপাতালে প্রবেশ করে এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
হাসপাতালের একজন স্বাস্থ্যকর্মী জানান, তিনি একটি জোরালো বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন এবং তার কয়েক মিনিটের মধ্যে গুলির শব্দ শুনেছেন। প্রায় দশ মিনিট পরে আরও একটি জোরালো বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান তিনি। তবে বিস্ফোরণ ও গোলাগুলি হাসপাতাল কমপ্লেক্সের ভেতরে হয়েছিল কিনা তা স্পষ্ট নয়।
গত আগস্টে তালেবানরা কাবুল দখলের পর থেকে মসজিদ এবং অন্যান্য লক্ষ্যবস্তুতে ধারাবাহিক হামলা চালিয়েছে ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গি গোষ্ঠী। এর আগে ২০১৭ সালে একটি হাসপাতালে হামলা চালিয়ে ৩০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করেছিল তারা।
কাবুলের হাসপাতালে জোড়া বিস্ফোরণ ও গুলিতে অন্তত ১৫ জন নিহত
কাবুলের প্রাণকেন্দ্রের ৪০০ শয্যা বিশিষ্ট সরদার মোহাম্মদ দাউদ খান হাসপাতালের প্রবেশপথে দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের পর ওই এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে সামরিক বাহিনীর সবচেয়ে বড় হাসপাতালে বন্দুকযুদ্ধের পর দুটি বিস্ফোরণে কমপক্ষে ১৫ জন নিহত এবং আরও ৪৩ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) তালেবানের একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কারি সাইদ খোস্তি বলেছেন, কাবুলের প্রাণকেন্দ্রের ৪০০ শয্যা বিশিষ্ট সরদার মোহাম্মদ দাউদ খান হাসপাতালের প্রবেশপথে দুটি বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের পর ওই এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
হতাহতের সংখ্যা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি, তবে একজন তালেবান নিরাপত্তা কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, কমপক্ষে ১৫ জন নিহত এবং ৩৪ জন আহত হয়েছেন। বিস্ফোরণের স্থান থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে একটি ট্রমা হাসপাতাল পরিচালনাকারী ইতালিয় সহায়তা গ্রুপ জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ৯ জনকে আহত অবস্থায় আনা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্থানীয়দের শেয়ার করা ছবিতে দেখা গেছে, শহরের ওয়াজির আকবর খান এলাকায় সাবেক কূটনৈতিক অঞ্চলের কাছে বিস্ফোরণের ধোঁয়া উড়ছে। এছাড়া প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ওই অঞ্চলের ওপর দিয়ে অন্তত দুটি হেলিকপ্টার উড়ে যেতে দেখেছেন তারা। তাৎক্ষণিকভাবে এ হামলার দায় স্বীকার করেনি কোনো গোষ্ঠী।
রয়টার্স বলছে, বেশ কিছু ইসলামিক স্টেট (আইএস) “যোদ্ধা” হাসপাতালে প্রবেশ করে এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
হাসপাতালের একজন স্বাস্থ্যকর্মী জানান, তিনি একটি জোরালো বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন এবং তার কয়েক মিনিটের মধ্যে গুলির শব্দ শুনেছেন। প্রায় দশ মিনিট পরে আরও একটি জোরালো বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান তিনি। তবে বিস্ফোরণ ও গোলাগুলি হাসপাতাল কমপ্লেক্সের ভেতরে হয়েছিল কিনা তা স্পষ্ট নয়।
গত আগস্টে তালেবানরা কাবুল দখলের পর থেকে মসজিদ এবং অন্যান্য লক্ষ্যবস্তুতে ধারাবাহিক হামলা চালিয়েছে ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গি গোষ্ঠী। এর আগে ২০১৭ সালে একটি হাসপাতালে হামলা চালিয়ে ৩০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করেছিল তারা।