দেশটির সামরিক আদালত মার্কিন সাংবাদিক ড্যানি ফেনস্টারকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল
মিয়ানমারে আটক মার্কিন সাংবাদিক ড্যানি ফেনস্টারকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। ছবি: রয়টার্স
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২১, ০৬:৫৮ পিএমআপডেট : ১৫ নভেম্বর ২০২১, ০৬:৫৮ পিএম
এ বছরের মে মাসে মিয়ানমার ত্যাগের সময় ইয়াঙ্গুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার হওয়া মার্কিন সাংবাদিক ড্যানি ফেনস্টারকে (৩৭) ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শিগগির তাকে নিজ দেশেও পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে।
সামরিক জান্তার একজন মুখপাত্র সোমবার (১৫ নভেম্বর) ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নাম প্রকাশ না করার শর্তে অন্য একটি সরকারি সূত্র জানিয়েছে, ড্যানি ফেনস্টারকে ইয়াঙ্গুনের কুখ্যাত ইনসেইন কারাগার থেকে রাজধানী নেপিডোতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এরপর তাকে নিজ দেশে পাঠানো হবে।
এর আগে শুক্রবার মিয়ানমারের একটি সামরিক আদালত মার্কিন সাংবাদিক ড্যানি ফেনস্টারকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল। ফেনস্টার অনলাইন ম্যাগাজিন “ফ্রন্টিয়ার মিয়ানমার” নামের মিয়ানমারভিত্তিক একটি সংবাদমাধ্যমের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ছিলেন।
ফ্রন্টিয়ার মিয়ানমারের আগে “মিয়ানমার নাও” নামের আরেকটি গণমাধ্যমের হয়ে কাজ করতেন ড্যানি। গত ১ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে জান্তার সমালোচনা করে আসছে গণমাধ্যমটি।
মুখপাত্র জাও মিন তুন বলেন, “আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি যে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে এবং তাকে নিজ দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। আর এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।”
৩৭ বছর বয়সী ড্যানি ফেনস্টার অভিবাসন আইন লঙ্ঘন, বেআইনি সংঘ ও মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ভিন্নমত উৎসাহিত করার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ এবং সন্ত্রাসবাদ মতো গুরুতর অভিযোগ আনা হয়। যার প্রত্যেকটির জন্য সর্বোচ্চ ২০ বছরের কারাদণ্ডের শাস্তির বিধান রয়েছে।
ফ্রন্টিয়ার মায়ানমারের প্রকাশক সনি সোয়ে বলেছেন, “এটা নিশ্চিত যে সে মুক্তি পেয়েছে, কিন্তু তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি এবং এখনও কিছু বলতে পারিনি।”
এ বছরের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান হয়। এই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) সরকার উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে সামরিক জান্তা। সামরিক অভ্যুত্থানের পর প্রায় ৮০ জন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে ৫০ জন এখনও বন্দি।
আটক মার্কিন সাংবাদিককে মুক্তি দিলো মিয়ানমার
দেশটির সামরিক আদালত মার্কিন সাংবাদিক ড্যানি ফেনস্টারকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল
এ বছরের মে মাসে মিয়ানমার ত্যাগের সময় ইয়াঙ্গুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার হওয়া মার্কিন সাংবাদিক ড্যানি ফেনস্টারকে (৩৭) ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শিগগির তাকে নিজ দেশেও পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে।
সামরিক জান্তার একজন মুখপাত্র সোমবার (১৫ নভেম্বর) ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নাম প্রকাশ না করার শর্তে অন্য একটি সরকারি সূত্র জানিয়েছে, ড্যানি ফেনস্টারকে ইয়াঙ্গুনের কুখ্যাত ইনসেইন কারাগার থেকে রাজধানী নেপিডোতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এরপর তাকে নিজ দেশে পাঠানো হবে।
এর আগে শুক্রবার মিয়ানমারের একটি সামরিক আদালত মার্কিন সাংবাদিক ড্যানি ফেনস্টারকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল। ফেনস্টার অনলাইন ম্যাগাজিন “ফ্রন্টিয়ার মিয়ানমার” নামের মিয়ানমারভিত্তিক একটি সংবাদমাধ্যমের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ছিলেন।
ফ্রন্টিয়ার মিয়ানমারের আগে “মিয়ানমার নাও” নামের আরেকটি গণমাধ্যমের হয়ে কাজ করতেন ড্যানি। গত ১ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে জান্তার সমালোচনা করে আসছে গণমাধ্যমটি।
মুখপাত্র জাও মিন তুন বলেন, “আমরা নিশ্চিত করে বলতে পারি যে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে এবং তাকে নিজ দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। আর এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।”
৩৭ বছর বয়সী ড্যানি ফেনস্টার অভিবাসন আইন লঙ্ঘন, বেআইনি সংঘ ও মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ভিন্নমত উৎসাহিত করার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ এবং সন্ত্রাসবাদ মতো গুরুতর অভিযোগ আনা হয়। যার প্রত্যেকটির জন্য সর্বোচ্চ ২০ বছরের কারাদণ্ডের শাস্তির বিধান রয়েছে।
ফ্রন্টিয়ার মায়ানমারের প্রকাশক সনি সোয়ে বলেছেন, “এটা নিশ্চিত যে সে মুক্তি পেয়েছে, কিন্তু তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি এবং এখনও কিছু বলতে পারিনি।”
এ বছরের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান হয়। এই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) সরকার উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে সামরিক জান্তা। সামরিক অভ্যুত্থানের পর প্রায় ৮০ জন সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে ৫০ জন এখনও বন্দি।