ফারাক্কা বাঁধের দিকে মূল গঙ্গার আশেপাশের যেসব এলাকায় ইলিশ ডিম পাড়ে, সেগুলোকে সংরক্ষণ করাই এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য
সৈয়দ জাকির হোসেন/ঢাকা ট্রিবিউন
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ২৮ নভেম্বর ২০২১, ০১:২৫ পিএমআপডেট : ২৮ নভেম্বর ২০২১, ০১:২৫ পিএম
গঙ্গা নদীর উত্তরে, ফারাক্কায় ভারতের সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিশারিজ রিসার্চ ইন্সটিটিউট ইলিশের গায়ে চিহ্ন এঁকে সেগুলোকে উজানের দিকে ছেড়ে দিচ্ছে। এমনকি, উত্তরে ইলিশের গতিবিধির ওপর নজরদারি করাও এ উদ্যোগের একটি অংশ।
ফারাক্কা বাঁধের দিকে মূল গঙ্গার আশেপাশের যেসব এলাকায় ইলিশ ডিম পাড়ে, সেগুলোকে সংরক্ষণ করাই এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য।
বিশ্বে মোট ১১টি দেশে ইলিশ উৎপাদন হয়। সে তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে শীর্ষস্থানে। বর্তমানে বিশ্বের ৮৬% ইলিশের জোগান দিয়ে থাকে বাংলাদেশ এবং ভারত ১০% যোগান দিয়ে থাকে। ৪ বছর আগেও বিশ্বের ৬৫% ইলিশের জোগান দিয়ে থাকতো বাংলাদেশ। সেক্ষেত্রে, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত গত ৫ বছর আগেও বিশ্বের মোট উৎপাদনের ২৫% ইলিশের জোগান দিয়ে থাকতো।
এ প্রকল্পের মাধ্যমে ইলিশ নিয়ে ফারাক্কা থেকে এলাহাবাদ পর্যন্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার উদ্যোগ নেয় ভারত সরকার। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই নতুন এ উদ্যোগটি নিল ভারতের সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিশারিজ রিসার্চ ইন্সটিটিউট।
এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে জাটকা (ছোট ইলিশ) মাছ ধরে সেগুলোতে চিহ্নিত করে তা গঙ্গার উত্তর দিকে নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। ইলিশ পানি থেকে একবার তোলা হলে বেশ অল্প সময়ই বাঁচে। ফলে বেশ সতর্কতার সাথে কাজ করা হচ্ছে। আর মৎস্যজীবীদের চিহ্নিত করা ইলিশ ধরলে ২০০ টাকা করে পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
ইন্সটিটিউটের একজন কর্মকর্তা সঞ্জীব কুমার জানান, ইতোমধ্যে প্রায় আড়াইশো ইলিশ ধরে চিহ্নিত করা হয়েছে গঙ্গার উজানের বিভিন্ন এলাকা থেকে।
সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিশারিজ রিসার্চ ইন্সটিটিউটের মৎস্য বিশেষজ্ঞ এ কে সাহু জানান, “ফারাক্কার ইলিশ নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা শুরু হয়েছে। এরপর মাছগুলোর গতিবিধির ওপর নজরদারি করা হচ্ছে। এতে করে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হবে।”
ইলিশের গায়ে চিহ্ন এঁকে উজানে ছেড়ে দিচ্ছে ভারত
ফারাক্কা বাঁধের দিকে মূল গঙ্গার আশেপাশের যেসব এলাকায় ইলিশ ডিম পাড়ে, সেগুলোকে সংরক্ষণ করাই এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য
গঙ্গা নদীর উত্তরে, ফারাক্কায় ভারতের সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিশারিজ রিসার্চ ইন্সটিটিউট ইলিশের গায়ে চিহ্ন এঁকে সেগুলোকে উজানের দিকে ছেড়ে দিচ্ছে। এমনকি, উত্তরে ইলিশের গতিবিধির ওপর নজরদারি করাও এ উদ্যোগের একটি অংশ।
ফারাক্কা বাঁধের দিকে মূল গঙ্গার আশেপাশের যেসব এলাকায় ইলিশ ডিম পাড়ে, সেগুলোকে সংরক্ষণ করাই এ প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য।
বিশ্বে মোট ১১টি দেশে ইলিশ উৎপাদন হয়। সে তালিকায় বাংলাদেশ রয়েছে শীর্ষস্থানে। বর্তমানে বিশ্বের ৮৬% ইলিশের জোগান দিয়ে থাকে বাংলাদেশ এবং ভারত ১০% যোগান দিয়ে থাকে। ৪ বছর আগেও বিশ্বের ৬৫% ইলিশের জোগান দিয়ে থাকতো বাংলাদেশ। সেক্ষেত্রে, পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত গত ৫ বছর আগেও বিশ্বের মোট উৎপাদনের ২৫% ইলিশের জোগান দিয়ে থাকতো।
এ প্রকল্পের মাধ্যমে ইলিশ নিয়ে ফারাক্কা থেকে এলাহাবাদ পর্যন্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার উদ্যোগ নেয় ভারত সরকার। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই নতুন এ উদ্যোগটি নিল ভারতের সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিশারিজ রিসার্চ ইন্সটিটিউট।
এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে জাটকা (ছোট ইলিশ) মাছ ধরে সেগুলোতে চিহ্নিত করে তা গঙ্গার উত্তর দিকে নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। ইলিশ পানি থেকে একবার তোলা হলে বেশ অল্প সময়ই বাঁচে। ফলে বেশ সতর্কতার সাথে কাজ করা হচ্ছে। আর মৎস্যজীবীদের চিহ্নিত করা ইলিশ ধরলে ২০০ টাকা করে পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
ইন্সটিটিউটের একজন কর্মকর্তা সঞ্জীব কুমার জানান, ইতোমধ্যে প্রায় আড়াইশো ইলিশ ধরে চিহ্নিত করা হয়েছে গঙ্গার উজানের বিভিন্ন এলাকা থেকে।
সেন্ট্রাল ইনল্যান্ড ফিশারিজ রিসার্চ ইন্সটিটিউটের মৎস্য বিশেষজ্ঞ এ কে সাহু জানান, “ফারাক্কার ইলিশ নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা শুরু হয়েছে। এরপর মাছগুলোর গতিবিধির ওপর নজরদারি করা হচ্ছে। এতে করে ইলিশের উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব হবে।”