ওমিক্রন থেকে ‘বাঁচাতে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করলেন ভারতের চিকিৎসক
হত্যা করার আগে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা দিয়েছেন তিনি। এতে লিখেছেন, ‘লাশ গুনতে গুনতে আমি ক্লান্ত। ওমিক্রনের সংক্রমণ থেকে কেউ রেহাই পাবে না। এমন পরিস্থিতির যাতে শিকার না হতে হয়, তাই ওদের মুক্তি দিচ্ছি’
ছবি: রয়টার্স
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ০৪ ডিসেম্বর ২০২১, ০৯:৫৯ পিএমআপডেট : ০৪ ডিসেম্বর ২০২১, ০৯:৫৯ পিএম
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন “ওমিক্রনের” সংক্রমণ থেকে স্ত্রী-সন্তানদের “বাঁচাতে” তাদের হত্যা করেছেন ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুরের এক চিকিৎসক।
হত্যা করার আগে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা দিয়েছেন তিনি। এতে লিখেছেন, “লাশ গুনতে গুনতে আমি ক্লান্ত। ওমিক্রনের সংক্রমণ থেকে কেউ রেহাই পাবে না। এমন পরিস্থিতির যাতে শিকার না হতে হয়, তাই ওদের মুক্তি দিচ্ছি।” ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, স্ত্রী, সন্তানদের হত্যার করার পরই ভাইকে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েছিলেন ওই চিকিৎসক। চিকিৎসকের এ ধরনের বার্তা পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে যান তার ভাই। তিনি গিয়ে দেখেন একটি ঘরে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন তার ভাইয়ের স্ত্রী ও সন্তানরা। এর পরই তিনি পুলিশে খবর দেন।
পুলিশ জানিয়েছে, স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে এবং দুই সন্তানকে হাতুড়ি দিয়ে মাথার খুলি ফাটিয়ে হত্যা করেছেন তিনি। ওই চিকিৎসকের ভাই জানিয়েছেন, তার ভাই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, ওমিক্রন আতঙ্কেই কি খুন নাকি এর পিছনে অন্য কোনো রহস্য আছে। যদিও এই ঘটনার পর থেকে পলাতক ওই চিকিৎসক।
তদন্তকারীরা চিকিৎসকের ঘর থেকে একটি ডায়েরি উদ্ধার করেছেন। সেখানে তিনি খুনের কথা লিখেছেন। শুধু তাই নয়, ওমিক্রনের কথাও সেখানে উল্লেখ করেছেন তিনি।
তদন্তকারীদের দাবি, ডায়েরিতে এটাও স্পষ্ট করে লেখা যে, “এখন থেকে আর লাশ গুনতে হবে না। করোনাভাইরাস সবাইকে মারবে।”
ওমিক্রন থেকে ‘বাঁচাতে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করলেন ভারতের চিকিৎসক
হত্যা করার আগে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা দিয়েছেন তিনি। এতে লিখেছেন, ‘লাশ গুনতে গুনতে আমি ক্লান্ত। ওমিক্রনের সংক্রমণ থেকে কেউ রেহাই পাবে না। এমন পরিস্থিতির যাতে শিকার না হতে হয়, তাই ওদের মুক্তি দিচ্ছি’
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন “ওমিক্রনের” সংক্রমণ থেকে স্ত্রী-সন্তানদের “বাঁচাতে” তাদের হত্যা করেছেন ভারতের উত্তরপ্রদেশের কানপুরের এক চিকিৎসক।
হত্যা করার আগে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা দিয়েছেন তিনি। এতে লিখেছেন, “লাশ গুনতে গুনতে আমি ক্লান্ত। ওমিক্রনের সংক্রমণ থেকে কেউ রেহাই পাবে না। এমন পরিস্থিতির যাতে শিকার না হতে হয়, তাই ওদের মুক্তি দিচ্ছি।” ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, স্ত্রী, সন্তানদের হত্যার করার পরই ভাইকে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েছিলেন ওই চিকিৎসক। চিকিৎসকের এ ধরনের বার্তা পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে যান তার ভাই। তিনি গিয়ে দেখেন একটি ঘরে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন তার ভাইয়ের স্ত্রী ও সন্তানরা। এর পরই তিনি পুলিশে খবর দেন।
পুলিশ জানিয়েছে, স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে এবং দুই সন্তানকে হাতুড়ি দিয়ে মাথার খুলি ফাটিয়ে হত্যা করেছেন তিনি। ওই চিকিৎসকের ভাই জানিয়েছেন, তার ভাই মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, ওমিক্রন আতঙ্কেই কি খুন নাকি এর পিছনে অন্য কোনো রহস্য আছে। যদিও এই ঘটনার পর থেকে পলাতক ওই চিকিৎসক।
তদন্তকারীরা চিকিৎসকের ঘর থেকে একটি ডায়েরি উদ্ধার করেছেন। সেখানে তিনি খুনের কথা লিখেছেন। শুধু তাই নয়, ওমিক্রনের কথাও সেখানে উল্লেখ করেছেন তিনি।
তদন্তকারীদের দাবি, ডায়েরিতে এটাও স্পষ্ট করে লেখা যে, “এখন থেকে আর লাশ গুনতে হবে না। করোনাভাইরাস সবাইকে মারবে।”