প্রকাশ : ০৬ ডিসেম্বর ২০২১, ০১:৪৯ পিএমআপডেট : ১৫ মার্চ ২০২২, ০২:০১ পিএম
সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানে মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত ও গৃহবন্দি নেত্রী অং সান সুচির বিরুদ্ধে প্রথম মামলার রায়ে তাকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে মিয়ানমারের একটি আদালত।
সোমবার (৬ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ কথা জানা যায়।
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উসকানি এবং কোভিড প্রোটোকল লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আইনের অধীনে দেশটির আদালত মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রীকে এ সাজা দিয়েছে। তবে তাকে কবে কারাগারে রাখা হবে তা এখনও জানানো হয়নি।
মামলার অপর আসামি সুচির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) দলের মিত্র এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি উইন মিন্টকেও একই সাজা দিয়েছে আদালত।
ফেব্রুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে মিয়ানমারের জাতীয় ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। এরপর ক্ষমতাসীন সামরিক সরকার ৭৬ বছর বয়সী গৃহবন্দি সু চির বিরুদ্ধে ১১টি মামলা করে।
গত জুন থেকে আদালতের শুনানিসহ এসব বিচার মামলার বিচারকাজ চলছে৷ সবগুলোর মামলার রায়ে দোষী সাব্যস্ত হলে ৭৬ বছর বয়সী এ নেত্রীকে ১০০ বছরের বেশি অর্থাৎ আজীবন কারাগারে থাকতে হতে পারে।
যদিও তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ বরাবরই প্রত্যাখ্যান করেছেন অং সান সুচি।
অং সান সুচির বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রের গোপন তথ্য পাচার, নিয়মবহির্ভূতভাবে ওয়াকি টকি রাখা ও ব্যবহার, ক্ষমতায় থাকাকালে ঘুষ গ্রহণ, নিজের দাতব্যসংস্থার নামে অবৈধভাবে ভূমি অধিগ্রহণ ও করোনাভাইরাস পরিস্থিতি সামাল দেওয়ায় গাফেলতি। এর মধ্যে আজ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উসকানি এবং কোভিড প্রোটোকল লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আইনের অধীনে আদালতের মামলার রায় দেওয়া হলো।
অং সান সুচির ৪ বছরের কারাদণ্ড
সোমবার মিয়ানমারের একটি আদালত এ রায় দেন
সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থানে মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত ও গৃহবন্দি নেত্রী অং সান সুচির বিরুদ্ধে প্রথম মামলার রায়ে তাকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে মিয়ানমারের একটি আদালত।
সোমবার (৬ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ কথা জানা যায়।
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উসকানি এবং কোভিড প্রোটোকল লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আইনের অধীনে দেশটির আদালত মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রীকে এ সাজা দিয়েছে। তবে তাকে কবে কারাগারে রাখা হবে তা এখনও জানানো হয়নি।
মামলার অপর আসামি সুচির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) দলের মিত্র এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি উইন মিন্টকেও একই সাজা দিয়েছে আদালত।
ফেব্রুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সরকারকে হটিয়ে মিয়ানমারের জাতীয় ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। এরপর ক্ষমতাসীন সামরিক সরকার ৭৬ বছর বয়সী গৃহবন্দি সু চির বিরুদ্ধে ১১টি মামলা করে।
গত জুন থেকে আদালতের শুনানিসহ এসব বিচার মামলার বিচারকাজ চলছে৷ সবগুলোর মামলার রায়ে দোষী সাব্যস্ত হলে ৭৬ বছর বয়সী এ নেত্রীকে ১০০ বছরের বেশি অর্থাৎ আজীবন কারাগারে থাকতে হতে পারে।
যদিও তার বিরুদ্ধে আনা সব অভিযোগ বরাবরই প্রত্যাখ্যান করেছেন অং সান সুচি।
অং সান সুচির বিরুদ্ধে হওয়া মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রের গোপন তথ্য পাচার, নিয়মবহির্ভূতভাবে ওয়াকি টকি রাখা ও ব্যবহার, ক্ষমতায় থাকাকালে ঘুষ গ্রহণ, নিজের দাতব্যসংস্থার নামে অবৈধভাবে ভূমি অধিগ্রহণ ও করোনাভাইরাস পরিস্থিতি সামাল দেওয়ায় গাফেলতি। এর মধ্যে আজ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উসকানি এবং কোভিড প্রোটোকল লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আইনের অধীনে আদালতের মামলার রায় দেওয়া হলো।
বিষয়: