এ নিয়ে গত চার দিনে দ্বিতীয় বারের মতো স্বর্ণ মন্দিরে ধর্ম অবমাননার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে
ভারতে শিখ ধধর্মাবলম্বীদের আধ্যাত্মিক স্থানগুলোর মধ্যে স্বর্ণ মন্দির অন্যতম উইকিমিডিয়া কমন্স
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ১৯ ডিসেম্বর ২০২১, ০৫:৩৬ পিএমআপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২১, ০৫:৩৬ পিএম
ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের অমৃতসর শহরের শিখ স্বর্ণ মন্দিরে ধর্ম অবমাননা করার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) মন্দিরের ক্ষুব্ধ কর্মীরা ওই ব্যক্তিকে হত্যা করেছেন।
এ নিয়ে গত চার দিনে দ্বিতীয় বারের মতো স্বর্ণ মন্দিরে ধর্ম অবমাননার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, শিরোমণি গুরুদ্বার প্রবন্ধক কমিটির সভাপতি, গুরুদ্বার পরিচালনার সর্বোচ্চ সংস্থা এবং পুলিশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
হিন্দুস্তান টাইমসের তথ্যানুযায়ী, শনিবার বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটের দিকে নিহত ব্যক্তি ধাতব গ্রিলের ওপর দিয়ে লাফ দিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করেন এবং শিখদের পবিত্র গ্রন্থ গুরু সাহেবের সামনে রাখা একটি কিরপান (আনুষ্ঠানিক তলোয়ার) তোলার চেষ্টা করেন।
অমৃতসরের পুলিশ কমিশনার পারমিন্দর সিং ভান্ডাল বলেন, “২০ থেকে ২৫ বছর বয়সী ওই যুবকের মাথায় একটি হলুদ কাপড় বাঁধা ছিল। তাকে দেখার পর কর্মীরা ধরে নিয়ে করিডোরে নিয়ে যায় এবং কথাকাটির এক পর্যায়ে সবাই মিলে তাকে মারতে শুরু করে। এর কিছুক্ষণ পরই সে মারা যায়।”
ভন্ডাল বলেন, “নিহত যুবক কোথা থেকে এসেছিল তা তদন্ত করতে পুলিশ মন্দিরের সব সিসিটিভি ক্যামেরা পরীক্ষা করবে।”
এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করা ভিডিও-তে মন্দির প্রাঙ্গনে কাপড়ে আবৃত একটি দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নি এক টুইটারে এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, তিনি পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন পুরো বিষয়টির পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করে অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্যকে খুঁজে বের করতে।
পাঞ্জাবের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও শিরোমণি আকালি দলের প্রধান সুখবীর সিং বাদল এই ঘটনায় “হতবাক ও অবিশ্বাস” প্রকাশ করে বলেন, “এটি কেবল একজন ব্যক্তির কাজ হতে পারে তা বিশ্বাস করা অসম্ভব।”
এ বিষয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এক টুইট বার্তায় বলেছেন, “এটা অনেক বড় ষড়যন্ত্র হতে পারে। দোষীদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত।”
ভারতে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে একজনকে পিটিয়ে হত্যা
এ নিয়ে গত চার দিনে দ্বিতীয় বারের মতো স্বর্ণ মন্দিরে ধর্ম অবমাননার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে
ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের অমৃতসর শহরের শিখ স্বর্ণ মন্দিরে ধর্ম অবমাননা করার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) মন্দিরের ক্ষুব্ধ কর্মীরা ওই ব্যক্তিকে হত্যা করেছেন।
এ নিয়ে গত চার দিনে দ্বিতীয় বারের মতো স্বর্ণ মন্দিরে ধর্ম অবমাননার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, শিরোমণি গুরুদ্বার প্রবন্ধক কমিটির সভাপতি, গুরুদ্বার পরিচালনার সর্বোচ্চ সংস্থা এবং পুলিশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
হিন্দুস্তান টাইমসের তথ্যানুযায়ী, শনিবার বিকেল ৫টা ৪৫ মিনিটের দিকে নিহত ব্যক্তি ধাতব গ্রিলের ওপর দিয়ে লাফ দিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করেন এবং শিখদের পবিত্র গ্রন্থ গুরু সাহেবের সামনে রাখা একটি কিরপান (আনুষ্ঠানিক তলোয়ার) তোলার চেষ্টা করেন।
অমৃতসরের পুলিশ কমিশনার পারমিন্দর সিং ভান্ডাল বলেন, “২০ থেকে ২৫ বছর বয়সী ওই যুবকের মাথায় একটি হলুদ কাপড় বাঁধা ছিল। তাকে দেখার পর কর্মীরা ধরে নিয়ে করিডোরে নিয়ে যায় এবং কথাকাটির এক পর্যায়ে সবাই মিলে তাকে মারতে শুরু করে। এর কিছুক্ষণ পরই সে মারা যায়।”
ভন্ডাল বলেন, “নিহত যুবক কোথা থেকে এসেছিল তা তদন্ত করতে পুলিশ মন্দিরের সব সিসিটিভি ক্যামেরা পরীক্ষা করবে।”
এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করা ভিডিও-তে মন্দির প্রাঙ্গনে কাপড়ে আবৃত একটি দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নি এক টুইটারে এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, তিনি পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন পুরো বিষয়টির পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করে অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্যকে খুঁজে বের করতে।
পাঞ্জাবের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও শিরোমণি আকালি দলের প্রধান সুখবীর সিং বাদল এই ঘটনায় “হতবাক ও অবিশ্বাস” প্রকাশ করে বলেন, “এটি কেবল একজন ব্যক্তির কাজ হতে পারে তা বিশ্বাস করা অসম্ভব।”
এ বিষয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল এক টুইট বার্তায় বলেছেন, “এটা অনেক বড় ষড়যন্ত্র হতে পারে। দোষীদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত।”