সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, এটি বিহারে টিকাদানের তথ্য ‘বাড়ানোর’ একটি উপায়
প্রতীকী ছবি: রয়টার্স
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ২৩ ডিসেম্বর ২০২১, ১০:৪৬ পিএমআপডেট : ২৩ ডিসেম্বর ২০২১, ১০:৪৬ পিএম
ভারতের বিহারে দুই মাস আগে মারা যাওয়া এক নারীকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে বলে এসএমএস পাঠিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগ। ওই নারীর স্বামী মেসেজটি দেখেছেন।
মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদ মাধ্যম গালফ নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওই নারীর স্বামী রাম উদগার ঠাকুর বলেন, “আমার স্ত্রী অসুস্থতার কারণে গত ১৯ সেপ্টেম্বর বীরপুর ব্লকের অন্তর্গত খারমৌলি গ্রামে মারা গেছেন। বিহারের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগও একই তারিখে মৃত্যুর সনদপত্র দিয়েছে। এখন আমি তার মৃত্যুর দুই মাস পরে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে করোনাভাইরাসের টিকা সনদপত্র পেলাম।”
এর আগে গত ২৫ নভেম্বর বীরপুরের প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র কিষাণ ভবনে একটি টিকা ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল। ক্যাম্পের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা, লালো দেবির নামে টিকা সনদপত্র জারি করেন।
মৃত ব্যক্তিকে দেওয়া টিকা সনদপত্রটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড করার পর বেগুসরাই জেলায় এটি নিয়ে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, এটি বিহারে টিকাদানের তথ্য “বাড়ানোর” একটি উপায়।
কোভিড টিকার দ্বিতীয় ডোজ পেলেন বিহারের মৃত নারী!
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, এটি বিহারে টিকাদানের তথ্য ‘বাড়ানোর’ একটি উপায়
ভারতের বিহারে দুই মাস আগে মারা যাওয়া এক নারীকে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে বলে এসএমএস পাঠিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগ। ওই নারীর স্বামী মেসেজটি দেখেছেন।
মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদ মাধ্যম গালফ নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওই নারীর স্বামী রাম উদগার ঠাকুর বলেন, “আমার স্ত্রী অসুস্থতার কারণে গত ১৯ সেপ্টেম্বর বীরপুর ব্লকের অন্তর্গত খারমৌলি গ্রামে মারা গেছেন। বিহারের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগও একই তারিখে মৃত্যুর সনদপত্র দিয়েছে। এখন আমি তার মৃত্যুর দুই মাস পরে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে করোনাভাইরাসের টিকা সনদপত্র পেলাম।”
এর আগে গত ২৫ নভেম্বর বীরপুরের প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র কিষাণ ভবনে একটি টিকা ক্যাম্পের আয়োজন করেছিল। ক্যাম্পের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা, লালো দেবির নামে টিকা সনদপত্র জারি করেন।
মৃত ব্যক্তিকে দেওয়া টিকা সনদপত্রটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড করার পর বেগুসরাই জেলায় এটি নিয়ে শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, এটি বিহারে টিকাদানের তথ্য “বাড়ানোর” একটি উপায়।