বিশ্বের সেরা কিচেন এবং লন্ড্রি প্রতিষ্ঠান হওয়ার জন্যে ওয়ার্লপুল বদ্ধপরিকর। ঘরে ঘরে জীবনমান উন্নয়নে সবসময়ের এই চেষ্টা থেকেই এখন ওয়ার্লপুল বাংলাদেশের বাজারে প্রবেশ করেছে। তৈরি করেছে ট্রান্সকম গ্রুপের সঙ্গ যৌথ উদ্যোগে ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট, যেন তারা বাংলাদেশের কনজিউমারদের প্রয়োজনকে মাথায় রেখে বিশেষ পণ্য ডিজাইন করতে পারে।
গ্লোবাল অ্যাপ্লায়েন্স লিমিটেড – নামে এই জয়েন্ট ভেনচার প্রতিষ্ঠানটি খোলা হয়েছে ঢাকার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে, যা প্রায় ৮৫,০০০ বর্গফুট জায়গার ওপর প্রতিষ্ঠিত।
এটি ধরে রাখবে ওয়ার্লপুল-এর আন্তর্জাতিক ম্যানুফ্যাকচারিং মান, যার সঙ্গে যোগ হয়েছে ট্রান্সকম গ্রুপের উচ্চমানের ম্যানুফ্যাকচারিং, ব্যবসায়িক সফলতা এবং ঐতিহ্য।
ওয়ার্লপুল গ্রুপ সম্প্রতি প্রতিষ্ঠা করেছে ওয়ার্লপুল বাংলাদেশ লিমিটেড, যা বাংলাদেশে তাদের সেলস ও মার্কেটিং অপারেশন চালাবে।

এছাড়াও রেফ্রিজারেটরগুলো পাওয়া যাবে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী- ইনভার্টার টেকনোলজি ভ্যারিয়েন্টেও।
ডিরেক্ট কুলিং রেঞ্জ পরিচিত, “দি ফ্রেশম্যাজিক প্রো সিরিজ” নামে, যা দেয় ৫০:৫০ ফ্রিজার ও রেফ্রিজারেটর রেশিও যার কারণে পাওয়া যাবে ফ্রোজেন খাবার রাখার জন্যে পর্যাপ্ত স্টোরেজ।
এই রেঞ্জটি পাওয়া যাচ্ছে ২৩৬ লিটার থেকে ২৭৮ লিটার ধারণক্ষমতায়, প্রিমিয়াম স্টিল এবং গ্লাস ডোর ফিনিশে।
বাংলাদেশের জন্যে বিশেষভাবে তৈরি দি ফ্রেশম্যাজিক প্রো সিরিজ, রেফ্রিজারেটর বিষয়ে তাদের আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে চিন্তাশীলভাবে ডিজাইন করেছে স্পেস ম্যানেজমেন্ট, পাওয়ারফুল কুলিং পারফর্মেন্স এবং দীর্ঘ সময় খাবার সংরক্ষণের সুবিধা।
দি ইন্টালিফ্রেশ এবং নিওফ্রেশ সিরিজের নো-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটরগুলো বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টেকনোলজি, যেমন- মাইক্রোব্লক, যিওলাইট ও অ্যাক্টিভ ডিও'র মাধ্যমে নিশ্চিত করে দীর্ঘ সময়ের জন্যে ফ্রেশনেস।
প্রিমিয়াম ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্থেটিক লুকের এই রেফ্রিজারেটরগুলো, দৃষ্টিকাড়া স্টিল ও গ্লাস ডোর ফিনিশে, ২৪৫ লিটার থেকে ২৬৫ লিটার ধারণক্ষমতায় পাওয়া যাচ্ছে।
নিবন্ধটি ওয়ার্লপুলের সঙ্গে অংশীদারীত্বের ভিত্তিতে প্রকাশিত