ভুক্তভোগী ওই নারী গত ৫ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন
মানিকগঞ্জ
মতিউর রহমান, মানিকগঞ্জ
প্রকাশ : ১৯ অক্টোবর ২০২১, ০৪:৪০ পিএমআপডেট : ১৯ অক্টোবর ২০২১, ০৪:৪০ পিএম
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান মিঠুকে (৫০) ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি জামশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি।
সোমবার (১৮ অক্টোবর) রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিংগাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান ওই নারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে “বিয়ের” ঘোষণা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অন্যত্র বসবাস করছিলেন। পরে ওই নারী সন্তানসম্ভবা হলে তিনি কৌশলে বাচ্চা নষ্ট করে ফেলেন। পরবর্তীতে কাবিননামা চাইলে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয় এবং তাকে মারধর করে মিজানুর রহমান।
এরপর ভুক্তভোগী ওই নারী গত ৫ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
এদিকে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান ওই নারীকে তার স্ত্রী দাবি করে জানান, তার দ্বিতীয় স্ত্রীর আগেও একাধিক বিয়ে হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমাকে ফাঁদে ফেলে বিয়ে করতে বাধ্য করেছে সে। আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে ধর্মীয় বিধান অনুসারে বিয়ে করেছি।”
তিনি আরও বলেন, “আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নির্বাচনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে টাকার বিনিময়ে আমার দ্বিতীয় স্ত্রীকে ব্যবহার করে মামলা দায়ের করেছে। আমাকে হেয় করার জন্য আমার বিরুদ্ধে এ মিথ্যে মামলা করা হয়েছে।”
মানিকগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
ভুক্তভোগী ওই নারী গত ৫ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান মিঠুকে (৫০) ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি জামশা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি।
সোমবার (১৮ অক্টোবর) রাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিংগাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সফিকুল ইসলাম।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান ওই নারীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে “বিয়ের” ঘোষণা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অন্যত্র বসবাস করছিলেন। পরে ওই নারী সন্তানসম্ভবা হলে তিনি কৌশলে বাচ্চা নষ্ট করে ফেলেন। পরবর্তীতে কাবিননামা চাইলে তাদের মধ্যে মনোমালিন্য সৃষ্টি হয় এবং তাকে মারধর করে মিজানুর রহমান।
এরপর ভুক্তভোগী ওই নারী গত ৫ সেপ্টেম্বর মানিকগঞ্জ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন।
এদিকে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান ওই নারীকে তার স্ত্রী দাবি করে জানান, তার দ্বিতীয় স্ত্রীর আগেও একাধিক বিয়ে হয়েছে।
তিনি বলেন, “আমাকে ফাঁদে ফেলে বিয়ে করতে বাধ্য করেছে সে। আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমে ধর্মীয় বিধান অনুসারে বিয়ে করেছি।”
তিনি আরও বলেন, “আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নির্বাচনকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে টাকার বিনিময়ে আমার দ্বিতীয় স্ত্রীকে ব্যবহার করে মামলা দায়ের করেছে। আমাকে হেয় করার জন্য আমার বিরুদ্ধে এ মিথ্যে মামলা করা হয়েছে।”