ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে ভোটের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কেএম নুরুল হুদা ।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টা ৫ মিনিটে রাজধানীর উত্তরার ৫ নং সেক্টরের আইইএস স্কুল এন্ড কলেজে ভোট প্রদান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি। এসময় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের রিটানিং কর্মকর্তা মো. আবুল কাশেমসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ইভিএম নিয়ে ভোটারদের মনোভাব ইতিবাচক উল্লেখ করে ইভিএম নিয়ে জনগণ খুশি বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এবার ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণে সকল কেন্দ্রে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, “আমি আমার বাড়ির পাশের একটি ভোটকেন্দ্র ঘুরে দেখেছি। সেখানে আমি দেখেছি মানুষ ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট দিয়ে অত্যন্ত আনন্দিত এবং এই পদ্ধতিতে তারা খুব সহজেই ভোট দিতে পারছেন।”
ভোটকেন্দ্রে কোনও ধরনের অনিয়ম-বিশৃঙ্খলা ও সংঘর্ষের অভিযোগ পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিকভাবে সে কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “পরিস্থিতি নাগালের বাইরে চলে গেলে এবং কোনও ভোটকেন্দ্রে কোনও ধরনের অনিয়ম, বিশৃঙ্খলা ও সংঘর্ষ, সহিংসতার অভিযোগ পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিকভাবে সে কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হবে।’
এজেন্ট বের করা সংক্রান্ত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নুরুল হুদা বলেন, “এরকম কিছু ঘটলে তারা সংশ্লিষ্ট প্রিসাইডিং অফিসার, পেলিং অফিসার বা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অভিযোগ জানাতে হবে।
সিইসি বলেন, “আমরা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে এখন পর্যন্ত মৌখিকভাবে ১৪টি কেন্দ্রে ছোট-খাটো অভিযোগ পেয়েছি। যার পারসেনটেজ ওয়ান পারসেন্ট। মিরপুর, কুর্মিটোলা, বাড্ডা, উত্তরা থেকে এসব অভিযোগ পেয়েছি।”