হানিফ: মুরাদের বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হবে
মন্ত্রিত্ব হারানোর পাশাপাশি মুরাদ হাসান দল থেকেও বাদ পড়তে পারেন
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান/ সংগৃহীত
ট্রিবিউন ডেস্ক
প্রকাশ : ০৭ ডিসেম্বর ২০২১, ০৪:১৯ পিএমআপডেট : ০৭ ডিসেম্বর ২০২১, ০৪:১৯ পিএম
সচিবালয়ের দপ্তরে ইতোমধ্যেই পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান। মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিলেও তার বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।
মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণ।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ আরও জানান, দলের দায়িত্বশীল পদে থাকা কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে, তিনি যত বড় নেতাই হোন না কেন, তাকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।
এর আগে অশালীন, শিষ্টাচারবহির্ভূত, নারীর প্রতি চরম অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ায় সোমবার (৬ ডিসেম্বর) তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানকে পদত্যাগ করতে বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সংবিধানের ৫৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ‘‘প্রধানমন্ত্রী যেকোনো সময় কোনো মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে অনুরোধ করতে পারবেন এবং উক্ত মন্ত্রী অনুরূপ অনুরোধ পালনে অসমর্থ হলে তিনি রাষ্ট্রপতিকে উক্ত মন্ত্রীর নিয়োগের অবসান ঘটাবার পরামর্শ দিতে পারবেন।’’
সরকার ও আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্রমতে, মুরাদ হাসান মন্ত্রিত্ব হারানোর পাশাপাশি দল থেকেও বাদ পড়তে পারেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমাকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্যকে ঘিরে বিগত কিছুদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার শিকার হচ্ছিলেন মুরাদ হাসান। এর মধ্যেই সোমবার ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিমন্ত্রীর ফোনালাপের একটি অডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়ে। যেখানে একজন চিত্রনায়িকার সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি নোংরা ও অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করেন। একই সঙ্গে তাকে হুমকিও দেন। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
সরকার ও দলের একাধিক সূত্রআনুযায়ী, ফাঁস হওয়া ফোনালাপ ও খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমা রহমান সম্পর্কে দেওয়া বক্তব্য মুরাদ হাসানের কি না, তা খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বিকেলেই প্রধানমন্ত্রী নিশ্চিত হন ফাঁস হওয়া ফোনালাপ ও জাইমা রহমান সম্পর্কে দেওয়া বক্তব্য মুরাদ হাসানেরই।
হানিফ: মুরাদের বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হবে
মন্ত্রিত্ব হারানোর পাশাপাশি মুরাদ হাসান দল থেকেও বাদ পড়তে পারেন
সচিবালয়ের দপ্তরে ইতোমধ্যেই পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান। মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিলেও তার বিরুদ্ধে দলীয়ভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।
মঙ্গলবার (৭ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন সংস্করণ।
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ আরও জানান, দলের দায়িত্বশীল পদে থাকা কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে, তিনি যত বড় নেতাই হোন না কেন, তাকে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।
এর আগে অশালীন, শিষ্টাচারবহির্ভূত, নারীর প্রতি চরম অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ায় সোমবার (৬ ডিসেম্বর) তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানকে পদত্যাগ করতে বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সংবিধানের ৫৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, ‘‘প্রধানমন্ত্রী যেকোনো সময় কোনো মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে অনুরোধ করতে পারবেন এবং উক্ত মন্ত্রী অনুরূপ অনুরোধ পালনে অসমর্থ হলে তিনি রাষ্ট্রপতিকে উক্ত মন্ত্রীর নিয়োগের অবসান ঘটাবার পরামর্শ দিতে পারবেন।’’
আরও পড়ুন- দপ্তরে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী মুরাদ
সরকার ও আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্রমতে, মুরাদ হাসান মন্ত্রিত্ব হারানোর পাশাপাশি দল থেকেও বাদ পড়তে পারেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমাকে নিয়ে অশ্লীল মন্তব্যকে ঘিরে বিগত কিছুদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র সমালোচনার শিকার হচ্ছিলেন মুরাদ হাসান। এর মধ্যেই সোমবার ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিমন্ত্রীর ফোনালাপের একটি অডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়ে। যেখানে একজন চিত্রনায়িকার সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি নোংরা ও অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করেন। একই সঙ্গে তাকে হুমকিও দেন। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।
সরকার ও দলের একাধিক সূত্রআনুযায়ী, ফাঁস হওয়া ফোনালাপ ও খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমা রহমান সম্পর্কে দেওয়া বক্তব্য মুরাদ হাসানের কি না, তা খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বিকেলেই প্রধানমন্ত্রী নিশ্চিত হন ফাঁস হওয়া ফোনালাপ ও জাইমা রহমান সম্পর্কে দেওয়া বক্তব্য মুরাদ হাসানেরই।