আর্জেন্টিনার জয়সূচক গোলটি দেখবার পরেই যেনো উম্মাদনায় ফেঁটে পড়েন ম্যারাডোনা। তার পরপরেই স্বেচ্ছাসেবক ও নিরাপত্তাকর্মীদের সহায়তা নিয়ে বক্সের ভেতর চলে যান তিনি। সেখানে মেডিসিন ডাক্তার দেখিয়েছেন তিনি। অতিরিক্ত ‘হোয়াইট ওয়াইন’ সেবনের ফলেই এমন বিক্ষীপ্ত আচরণ করেছেন বলে জানিয়েছেন ৫৭ বছর বয়সী এ কিংবদন্তী।
‘মাতি’ নামের ঐ মিথ্যা সংবাদ প্রচারকারী আরও দুটি অডিও ফাইল প্রকাশ করে, যেখানে দু’জন ব্যক্তির কথা শুনতে পাওয়া যায় স্প্যানিশ ভাষায়। তারা বলেন যে ম্যারাডোনাকে ‘অ্যাড্রেনালাইন’ ইনজেকশন দিয়েও বাঁচানো সম্ভব হয়নি। আর আর্জেন্টিনা স্কোয়াডকে এখনও কোনো খবর দেয়া হয়নি।
ম্যারাডোনা এই ঘটনার পর এক সাংবাদিক বন্ধু দানিয়াল আরকুচ্চিকে ফোনে জানান, “আমি আমার মা, আমার নাতি বেঞ্জামিন ও আমার ছেলে ফার্নান্দোর জীবনের দিব্যি দিয়ে বলছি, আমার কিচ্ছু হয়নি।”
এদিকে ম্যারাডোনার মৃত্যু সংবাদ পেয়ে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে তার বোনও চিন্তিত হয়ে পড়েন।
অবশ্য ম্যারাডোনা কন্যা ডালমা তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বুধবার লিখেছেন যে, তার বাবার মৃত্যুর সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।