ঘটনার শুরুটা হয়েছিলো ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপের পর প্রত্যাশিত নতুন চুক্তি না হবার কারণেই। লস ব্ল্যাঙ্কোসদের প্রেসিডেন্ট পেরেজের কাছে নতুন চুক্তিই প্রত্যাশা ছিলো রোনালদোর। তবে ভেজালটা কোথায় লাগলো? ‘রিলিজ ক্লজ’ এক হাজার পাউন্ড থেকে কমিয়ে আনা হলো ১২০ মিলিয়নে!
সবকিছুই যেনো ইঙ্গিত করছে রোনালদোর সাথে পেরেজের বোঝাপড়ার ‘দিন শেষ’র দিকে। আর পর্তুগীজ এ স্ট্রাইকারের বিশ্বস্ত লোকের মুখে পাওয়া তথ্যেই খবর প্রকাশ করে ইএসপিএন বলছে, ইংলিশ, ফ্রেঞ্চ বা ইতালিয়ান ক্লাবে রোনালদো পাড়ি জমাতে পারেন এই মৌসুমেই।
Conferme dall’estero: «La #Juventus fa sul serio per Cristiano #Ronaldo!» https://t.co/afMIp06ogr
— Tuttosport (@tuttosport) July 3, 2018
স্প্যানিস কিছু সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে যে য়্যুভেন্টাসের কাছে ১০০ মিলিয়ন ইউরোতে ৫বারের ব্যালানডি’অর জয়ী স্ট্রাইকারকে ছেড়ে দিচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদ। আবার ইতালির প্রকাশিত সংবাদ বলছে রোনালদোকে রিয়ালের কাছ থেকে ১২০ মিলিয়নে কিনে বাৎসরিক ৩০ মিলিয়ন ইউরোতে চুক্তিবদ্ধ করতে চায় য়্যুভেন্টাস, যা ক্লাবটির সর্বকালের সর্বোচ্চ চুক্তি।
Ecco la #primapagina: #CR7-#Real: rottura totale. Un assist alla #Juve; #Mondiali2018, #Neymar è quello vero: gol assist e commedie. #Belgio, rimonta choc; #Boniperti, "I miei 90 anni bianconeri"; Leggi l'#edizionedigitale ➡️ https://t.co/g5QC2mUqdj pic.twitter.com/aweRXNGerL
— Tuttosport (@tuttosport) July 3, 2018
স্পেন সরকারের আয়কর জটিলতার কারণেই মূলত ক্লাব ও লা লিগা ছাড়তে চান ‘সিআর-সেভেন’। তবে পরিষ্কারভাবে দুই ক্লাব আর এই তারকার মধ্যে কেউই মুখ খোলেননি এ ব্যাপারে।
গত মৌসুমেও এমনি এক গুজব উঠেছিলো ক্লাব ফুটবলের পাড়ায়। হয়তো এই মৌসুমেই এর একটা দফারফাও হয়ে যাবে। আর নেইমারকে মাদ্রিদ জায়ান্টের দেয়া ৪৫ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাবে বুকের ভেতর চিনচিনে ব্যথাটাও হয়তো হাসিমুখে ঢেকে রাখবেন এই ফুটবল ‘গোট’।