জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে এইচপিভি টিকা ক্যাম্পেইন চালু হতে যাচ্ছে । প্রাথমিকভাবে শুধু ঢাকা বিভাগের পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণি বা সমমানের ছাত্রী এবং ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের বিনামূল্যে এই টিকা দেওয়া হবে।
এই টিকা নিতে হলে আগে ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্মনিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করে নিবন্ধন করতে হবে।
নিবন্ধন করতে:https://vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে যেতে হবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এর আগে, গত ২ অক্টোবরে “এক ডোজ এইচপিভি টিকা নিন, জরায়ু ক্যান্সার রুখে দিন” প্রতিপাদ্যে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি-২০২৩ উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, প্রাণঘাতী জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী এইচপিভি টিকা অত্যন্ত কার্যকর ও নিরাপদ।
প্রথম পর্যায়ে ঢাকা বিভাগের সব জেলা, উপজেলা, সিটি কর্পোরেশন এবং পৌরসভায় অবস্থিত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি বা সমমানের কিশোরী শিক্ষার্থীদের স্ব-স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কিশোরীদের বিদ্যমান ইপিআই’র স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে এক ডোজ করে মোট ২৩ লাখ ভোজ এইচপিডি টিকা দেওয়া হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায়, আগামী নভেম্বর মাসে আরও ২০ লাখ ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। ২০২৪ সালে আরও পাওয়া যাবে ৪২ লাখ ভ্যাকসিন। সর্বমোট এক কোটি শিক্ষার্থীকে এই টিকা দেওয়া হবে।