হার্টে রিং পরানোর পর থেকেই তামিমের অবস্থা একটু একটু করে উন্নতির দিকে। সোমবার রাতে পরিবারের সঙ্গে কথাও বলেছেন। মঙ্গলবার সকালে সিসিইউ থেকে অল্প সময়ের জন্য কেবিনে নেওয়া হয়। সেখানে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটিয়েছেন।
গতকালই জানা গিয়েছিল, তামিম কিছুটা সুস্থ হলে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। কেপিজে হাসপাতালে তার দেখভাল ঠিকঠাকভাবেই চলছিল। তবে আরেকটু ভালো সুযোগ-সুবিধা পেতে এবং ঢাকার ভেতরে নিয়ে আসতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার পরিবার।
পরিবারের চাওয়ার পর কেপিজে হাসপাতালে মেডিকেল বোর্ড বসে ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করতে। পরে তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, হাসপাতাল বদল করতে চাইলে এই মুহূর্তে ঝুঁকি খুব একটা নেই। তামিম নিজেও ব্যাপারটি নিয়ে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন।
সিসিডিএমের ভাইস চেয়ারম্যান ও মোহামেডানের সদস্য সচিব মাসুদুজ্জামান বলেছেন, “পুরো বিষয়টিই পারিবারিকভাবে নেওয়া। এর সঙ্গে আমাদের সম্পৃক্ততাও ছিল। অবশ্যই ডাক্তারের মতামতের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”
সন্ধ্যার সময়টা বেছে নেওয়ার মূল কারণ মূলত ট্রাফিক এড়ানো। ইফতারের সময়টাতে রাস্তাঘাট একেবারেই ফাঁকা থাকে। এই সময়টাতে পুলিশ প্রটোকলের মাধ্যমে সাভার থেকে বসুন্ধরায় অবস্থতি এভারকেয়ার হাসপাতালে তামিমকে নিয়ে যাওয়া হবে।
এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে বেশ কয়েকদিন থাকতে হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।