Monday, March 17, 2025

সেকশন

English
Dhaka Tribune

ঢাকা বিভাগ: ২৪টি আসনে জয় পেতে ঝরাতে হবে ঘাম

বিএনপি-জামায়াত নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা স্বতন্ত্রদের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখে পড়তে পারেন

আপডেট : ০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:১১ এএম

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা বিভাগের ৩১টি আসনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এসব আসনের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় রয়েছে চারটি আসন। এছাড়াও গাজীপুরে তিনটি, নারায়ণগঞ্জে পাঁচটি, নরসিংদীতে দুটি, ফরিদপুরে চারটি, মাদারীপুরে একটি, মানিকগঞ্জে দুটি, টাঙ্গাইলে আটটি, কিশোরগঞ্জে একটি এবং শরীয়তপুরে একটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ঢাকা-১, ৪, ১৮ ও ১৯ আসনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্ভাবনা

ঢাকা-১: ঢাকা জেলার দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত ঢাকা-১ আসন। এই আসনে এবার এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বর্তমান সংসদ সদস্য এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ২০১৪ সালের জয়ী সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম।

এছাড়া এই আসনে এবার তৃণমূল বিএনপিসহ আরও পাঁচজন প্রার্থী রয়েছেন। নোৗকা এবং লাঙ্গল প্রতীকের শক্ত প্রার্থী থাকায় এখানে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।

ঢাকা-৪: এই আসনে এবার প্রার্থী হয়েছেন ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সংসদ সদস্য সানজিদা খানম। তার বিপরীতে প্রার্থী হয়েছেন ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে জাতীয় পার্টি থেকে জয়ী সংসদ সদস্য আবু হোসেন বাবলা। এছাড়া এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক সহকারী একান্ত সচিব ড. মো. আওলাদ হোসেন। তাই এখানে লড়াই হবে ত্রিমুখী। এখানে মোট প্রার্থী সংখ্যা ১১ জন।

ঢাকা-১৮: আসনটি জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়ায় এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নেই। প্রথমবারের মত জাতীয় পার্টির প্রার্থী হয়েছেন দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের স্ত্রী শেরিফা কাদের। কিন্তু এখানে শক্ত স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আছেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মো. খসরু চৌধুরী। এছাড়া এই আসনে তৃণমূল বিএনপি, বিএনএফসহ আরও ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরীর সঙ্গে শেরিফা কাদেরের তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।

ঢাকা-১৯: এই আসনে নৌকার প্রার্থী দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমানের বিপরীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন সাবেক সংসদ সদস্য তালুকদার মো. তৌহিদ জং (মুরাদ জং)। এই আসনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

গাজীপুর-১, ২ ও ৩ আসনে বিপদ বহুমুখী

গাজীপুর-১: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন কালিয়াকৈর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম। 

গাজীপুর-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসানের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন আওয়ামী লীগ নেতা কাজী আলিম উদ্দিন ও যুবলীগ নেতা সাইফুল ইসলাম।

গাজীপুর-৩: এই আসনটিতে এবার নৌকার প্রার্থী হয়েছেন দুইবারের সাবেক এমপি ও মন্ত্রী মো. রহমত আলীর সন্তান রুমানা আলী। আগের বারের এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে শক্তিশালী। এখানে আওয়ামী লীগ বনাম আওয়ামী লীগ লড়াই খুব জমবে।

নারায়ণগঞ্জ-১, ২, ৩, ৪ ও ৫ আসনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে

নারায়ণগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে লড়ছেন গাজী গোলাম দস্তগীর বীরপ্রতীক। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার। শক্ত প্রার্থী আছেন শাহজান ভূঁইয়া (স্বতন্ত্র)।

নারায়ণগঞ্জ-২: এই আসনে এবার নৌকার প্রার্থী হয়েছেন তিনবারের জয়ী সংসদ সদস্য সাবেক ছাত্রনেতা নজরুল ইসলাম বাবু। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন আরেক সাবেক ছাত্রনেতা আলমগীর শিকদার লোটন। লোটনের বাবা এক সময় এই আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। এছাড়া এই আসনে প্রার্থী হয়েছে সাবেক বিএনপি নেতা কে এম আবু হানিফ হৃদয়। তিনি তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী। সবমিলিয়ে এই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হবে।

নারায়ণগঞ্জ-৩: আসনটি জেলার সোনারগাঁও উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই আসন থেকে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হয়েছেন কায়সার হাসনাত। তার বিপরীতে আছেন গত দুইবার জাতীয় পার্টি থেকে জয়ী সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা। এই আসনে বিকল্পধারা বাংলাদেশ এবং বিএনএমসহ বর্তমানে মোট প্রার্থী সংখ্যা নয়জন। এখানে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস রয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ-৪: আসনটি নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা থানা ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা নিয়ে গঠিত। এই আসনে এবার প্রার্থী আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমান। জাতীয় পার্টির প্রার্থী শেষদিনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এখানে তৃণমূল বিএনপি থেকে প্রার্থী হয়েছেন অ্যাডভোকেট আলী হোসেন।

নারায়ণগঞ্জ-৫: আসনটি জেলার নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা ও বন্দর উপজেলা নিয়ে গঠিত। এই আসনে প্রার্থী দেয়নি আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টির প্রার্থী হয়েছেন সেলিম ওসমান। এখানে লড়াই হবে মূলত জাতীয় পার্টি এবং তৃণমূল বিএনপির মধ্যে।

নরসিংদী-১ ও ৪

নরসিংদী-১: চতুর্থবারের মতো এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন তিনবার জয়ী বর্তমান সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম হিরো। তার শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও নরসিংদী পৌরসভার সাবেক মেয়র কামরুজ্জামান কামরুল। কামরুলরে বড় ভাই প্রয়াত লোকমান হোসেনও ছিলেন নরসিংদীর পৌরসভার জনপ্রিয় মেয়র। কামরুল বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি।

নরসিংদী-৪: এই আসনে (বেলাবো- মনোহরদী) আওয়ামী লীগের প্রার্থী শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মনোহরদী উপজেলা পরিষদের পাঁচবারের চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম খান।

ফরিদপুরের সবকটি আসনেই একাধিক শক্তিশালী প্রার্থী

ফরিদপুর-১: আসনটিতে আওয়ামী লীগই সবচেয়ে শক্তিশালী। দুইবারের এমপি আব্দুর রহমান ২০১৪ সালের পর আবারও নৌকার প্রার্থী হয়েছেন। এবার বিএনএম-এর প্রার্থী হয়েছেন শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর। আওয়ামী লীগের আরিফুর রহমান দোলনও স্বতন্ত্র প্রার্থী। তবে তীব্র লড়াই হবে আব্দুর রহমান আর শাহ মোহাম্মদ আবু জাফরের মাঝে।

ফরিদপুর-২: আসনটি প্রয়াত সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর। তার সন্তান রানিং এমপি শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবু এবারও নৌকার মাঝি। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক এবং বসুন্ধরা গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট জামাল হোসেন মিয়া।

ফরিদপুর-৩: আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হকের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সাবেক সভাপতি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এ. কে. আজাদ। শামীম হক ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও এ. কে. আজাদ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য।

ফরিদপুর-৪: এই আসনে যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী (নিক্সন) দুইবার স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। দু’বারই তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহকে হারিয়েছেন। এবারও তার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে জাফর উল্যাহকে।

মাদারীপুর-৩ আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে

মাদারীপুর-৩: আসনটিতে নৌকার প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য আবদুস সোবহান মিয়ার (গোলাপ) শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করা হচ্ছে সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ও কালকিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তাহমিনা বেগমকে। যিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী।

মানিকগঞ্জ-১ ও ২ আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে

মানিকগঞ্জ-১: এই আসনে প্রথমে জেলা আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে মনোয়ন দেওয়া হলেও পরে সেটা জাতীয় পার্টির জহিরুল আলম রুবেলকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে এখানে স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ। দুর্গম চর এলাকায় সালাউদ্দিন মাহমুদের জনপ্রিয়তা বেশি হওয়ায় এই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর সঙ্গে তার লড়াই হবে।

মানিকগঞ্জ-২: আসন থেকে টানা তৃতীয়বারের মতো নির্বাচন করতে যাচ্ছেন সিংগাইর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম। যেখানে তাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে স্বতন্ত্র প্রার্থী দুই ভাই দেওয়ান সফিউল আরেফিন টুটুল ও দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর সঙ্গে।

টাঙ্গাইল-১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭ ও ৮ এই আটটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে

টাঙ্গাইল-১: এই আসেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং মন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার প্রতিপক্ষ বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য খন্দকার আনোয়ারুল হক স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।

টাঙ্গাইল-২: আসনটি ২০০৮ সাল থেকে আওয়ামী লীগের, আগেও ছিল। এমপি তানভীর হাসান (ছোট মনির) এবারও নৌকার প্রার্থী। তাকে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফেলবেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং উপজেলা পরিষদের তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ইউনুছ ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু।

টাঙ্গাইল-৩: আসনটিতে নৌকার নতুন মাঝি ডা. কামরুল হাসান খান। আওয়ামী লীগেরই নেতা আমানুর রহমান খান রানা স্বতন্ত্র প্রার্থী। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে দুজনের মধ্যে। 

টাঙ্গাইল-৪: এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. মোজাহেরুল ইসলাম তালুকদার। এখানে স্বতন্ত্র হিসেবে লড়ছেন আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী।

টাঙ্গাইল-৫: আসনটিতে নৌকার প্রার্থী মামুনুর রশিদ। এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য খন্দকার আহসান হাবিব।

টাঙ্গাইল-৬: আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু। তার প্রতিপক্ষ তৃণমূলের হয়ে নির্বাচন করছেন উপজেলা বিএনপির সদস্য খন্দকার ওয়াহিদ মুরাদ।

টাঙ্গাইল-৭: আসনটি ২০০১ সাল থেকে নিজের করে রাখায় এখানে শক্ত অবস্থানে আছে আওয়ামী লীগ। বর্তমান এমপি খান আহমেদ শুভ নৌকার প্রার্থী হয়েছেন। স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর এনায়েত হোসেন মন্টুর অবস্থানও শক্তিশালী। তাদের মধ্যে তুমুল ভোটের লড়াই দেখা যাবে। 

টাঙ্গাইল-৮: আসনটি কাদের সিদ্দিকীর। এই আসনে নৌকার টিকেটধারী অনুপম শাহজাহান জয়কে ভালোই লড়তে হবে। এই আসনে ভোটার উপস্থিতি বেশি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

কিশোরগঞ্জ-২ আসনে শক্ত লড়াই হতে পারে

কিশোরগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল কাহার আকন্দের সঙ্গে স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর আখতারুজ্জামান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী সোহরাব হোসেনের ত্রিমুখী লড়াই হবে।

শরীয়তপুর-২ আসনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে

শরীয়তপুর-২: এই আসনে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীমের প্রতিদ্বন্দ্বী দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য খালেদ শওকত আলী। তিনি সাবেক ডেপুটি স্পিকার শওকত আলীর ছেলে।

রায়হানুল ইসলাম আকন্দ, আব্দুল্লাহ নোমান, মতিউর রহমান, শামীমা রীতা, রাশেদুল হাসান কাজল, মনোজ সাহা ও আরিফুল ইসলাম সাব্বিরর এই প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন।
টাইমলাইন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৪৯
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:২৬
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:১৯
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:১৭
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:০৫
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:৫৮
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:৫২
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:১২
   

About

Popular Links

x